
বিএনপি ছাত্রদল যুবদল ইত্যাদি কতটা ভঙ্গুর ও বিচ্ছিন্ন তা তাদের নেতাকর্মীদের বেফাঁস কথাবার্তা প্রমাণ করে। বাংলাদেশের বিএনপি আর জিয়া পরিবারের লন্ডন রাজনীতির বিশাল গ্যাপ আছে। তা না হলে ছাত্রদল সভাপতি সেক্রেটারি কেন অহেতুক অন্য ছাত্র সংগঠন নিয়ে কথা বলতে যাবে? কেন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগঠনের সভাপতির ছাত্রত্ব থাকবেনা বছরের পর বছর ধরে? ছাত্রদলের কি কার্যক্রম ছিলোনা? গত ষোলো বছরে রিভজি ভাইদের মত বিচক্ষণ মানুষেরা কেন এখন আওয়ামী স্বরে কথা বলবে? তারেক রহমানের টেক ব্যাক বাংলাদেশ বা আগামীর বাংলাদেশের রোডম্যাপ কি তাহলে? ৩১ দফার কার্যকরী তো বিএনপির মধ্যেও দেখা যাচ্ছেনা। নাকি বিএনপির নেতৃত্বে ফাটল??
এই প্রশ্নের জবাব কে দিবে? নিজেদের প্রোগ্রামে অন্যদের মিশিয়ে কথা না বলে অন্যদের চেয়ে বেশি কিছু করে দেখান,সায়েন্স ফেস্ট হতে পারে,জিয়াউর রহমান যেহেতু সবুজের মানুষ ছিলেন আপনারা কৃষকদের নিয়ে একটা আয়োজন করতে পারেন যাতে শহীদ জিয়ার বুনে যাওয়া স্বপ্ন ও জাতীয়তাবাদ মিলে একটা মডার্ণ বাংলাদেশ পায় জনগন। এত কিছু না পারলে ভাই প্লিজ শীতকালীন মেলা করুন,অন্যদের পুঙায় সাইধা আঙুল না দিয়ে নিজেরা আনন্দ উল্লাস করুন তাও ভালো।
তবে এই টাইপের আইডিয়া গুলা কাজে লাগাতে পারলেই যে সংগঠন নিয়ে আপনারা বকবক করেন ঐ সংগঠনের সঙ্গে টক্কর দেয়া সম্ভব হবেনা,প্রভাব কিংবা আধিপত্যের রাজনীতির কবর হয়ে গেছে। মেধাকে কাজে লাগান,দেশ ও শহীদ জিয়ার স্বপ্নে একটু জল দিন।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।

