[
আত্মপরিচয়
বোধের সমুদ্রে ভাসি-বোধীভ্রমে ভেসে ভেসে যাই
প্রবল তৃষ্ণায় মরি, সত্যশুধু অন্তর্নীল পিপাসা-গভীর
এই সত্য জেনে গেছি তাই
ধ্যানের জগত থেকে শুণ্যে উড়ে যাই
সৌরচুল্লিতে হৃদয় পুড়ে পুড়ে ছাই।
এই কবি সভা বহুদা বিশেষণে পরিচয়
এতো কিছু নাই-
যাই- শূণ্য থেকে শূণ্যে ভেসে যাই...
চাঁদের শরীল থেকে পান করি জোৎস্নার মদ,
কল্পলোক থেকে তুলে আনি মুঠোমুঠো স্বপ্নের কণা
আমি তো কেউ না হাতে কিছু নাই
তবুও অর্ঘ এই...
শব্দে শব্দে ভাঙাগড়া কল্পনায় হয়ে উঠে রাঙা
শব্দের নদীতে আমি এক মুগ্ধ মাছ রাঙা।
মায়ের উক্তি
কুয়াশায় সিক্ত হলে মেঠো পথ
রাত ঘন হয়ে আসে
তরল কালির মত অন্ধকার
গলে...
গলে...
মিশে যায় ঘাসে ।
ছেলেতো ফিরেনা তার
শহর খেয়েছে মাথা!
সিলেট শহর যেন
শামীমের কবিতার খাতা।
অলৌকিক বৃষ্টি নামে অবেলায়
আমাদের ভাঙাপুলের কাছে নির্জনতা কাব্যময় হলে
অলৌকিক বৃষ্টি নামে অবেলায়।
স্মীতহাস্যে রোদ্রদিন আড়চোখে দেখে নেয়
তোমার বেড়ে উঠা-
সৌন্দর্য্য শহর!
ক্লাস ফেরা ক্লান্তির ক্লেদ
ঘামার্ত মুখ মুচে-ফিরে ফিরে চাও
সুগন্ধি বিলিয়ে যায়- দখিনা বাতাস
মৃদ সন্ধ্যায়-!
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:১১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




