শত বছরের ঐতিহ্যবাহী পুরনো রাজনৈতিক
দল জন্ম লগ্ন থেকে অসম্পদায়িক সমাজ রাষ্ট
গঠনে, শোষকের বিরোদ্ধ সংগ্রাম করে আসছে।
এই দেশের শোষিত,বঞ্চিত,নির্যাদিত মানুষের
আস্হার ঠিকানা হল আওয়ামিলীগ ,অনেক
সংগ্রাম অনেক রক্ত অনেক ত্যাগ স্বীকার করে
আজকের এই পর্যায়ে এসেছে কোঠি মানুষের
প্রিয় দল আওয়ামিলীগ, এই দেশের ভাষা ও
স্বাধীনতা আন্দোলন,স্বাধীকার আন্দোলন
ভাত ও ভোটের অধিকার অাদায়ে শাসক ও
শোষকের বিরোদ্ধ সোচ্ছার ছিল এবং আছে
গণ মানুষের দল আওয়ামিলীগ।
আজ কিছু লোভী,হাইব্রিট ফরমালিন মেধাহীন
অযোগ্য,নেতাদের কবলে পড়ে আওয়ামিলীগের
মত ঐতিহ্যবাহী দল হারাতে বসেছে অতীতের
সব গৌরব ও অর্জন,হাইব্রিটের ভিড়ে হারিয়ে
যাচ্ছে আসল, ত্যাগী সৎ মেধাবী আলোকিত
আওয়ামিলীগের অসংখ্য নেতা কর্মী, এর জন্য
কে দায়ী? কে জবাব দেবে?
ভোট আসলেই বাজারের পন্যের মত প্রার্থী বেচা কেনা হয়,
আর সেই বাজারের বিক্রেতা
হল কিছু লোভী অসৎ নেতারা আর পন্য হচ্ছে
যারা ঘন ঘন দল পাল্টায় নীতি বদল করে
সেই রকম কিছু সমাজের সুবিধা ভোগী মানুষ।
ভোটের বাজারে নীতিহীন লোভী অসৎ মেধা
হীন মানুষের পাল্লা ভারী হয়ে যায় তারা সব
সময় সরকারী দলের নেতাদের তোষামত করে
টাকার বিনিময়ে সরকারী দলের টিকিটে নির্বা
চনী সমুদ্র পাড়ি দিতে চেষ্টা করে,।
আগামী ইউপি নির্বাচনে সরকারী দলের টিকেট
ও নৌকার মাঝি হওয়ার জন্য রাজাকার জঙ্গী ও
বি এন পির নেতারা যে ভাবে আওয়ামিলীগে
যোগদান করতেছে বা আমাদের লোভী নেতারা
যে ভাবে ওদের হাতে ফুল দিয়ে দলে বরন করে
নিচ্চে তাতে দলের আসল ত্যাগী সৎ ও মেধাবী
নেতারা শংকিত,। ককাসবাজার জেলায সেই
রকম কিছু আলোচিত ঘটনা সাধারন আওয়ামি
লীগের নেতা কর্মীদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ কর
তেছে,যেমন ঈদগাঁওর পোকখালী ইউপির বর্ত
মান চেয়ারম্যান তিনি একজন প্রতিষ্টিত রাজা
কার,৭১ হাজার হাজার হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘর
বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছিল,অনেক স্বাধীনতাগামী
মানু্ষকে নির্যাদনের রেকর্ড় রয়েছে সেই রাজা
কার,মৌলভী ফরিদ প্রথমে জামাত পরে বি এন
পি হয়ে ইউপি নির্বাচনে জয়ী হয়েছে আর এখন
ঐ মৌঃ ফরিদ নৌকির মাঝি হওয়ার জন্য
জেলা উপজেলা ইউনিয়ন আওয়ামিলীগের
দ্বারে দ্বারে ঘুরতেছে, এমন কি সেই রাজাকার
ফরিদ আমাদের জেলা আওয়ামীলিগর সম্মা
নিত, সভাপতি সাধারন সম্পাদকের গত ১৭
তারিখের নাগরিক সম্বর্ধনা অনুষ্টানের নিজের
নামে পোষ্টার ছাঁপিয়ে পুরো জেলায় চমক সৃষ্টি
করেছে,আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে এই রাজাকার এত
সাহস পেল কোথায়, কে নেবে এর দায়? কার
ইন্ধনে ফরিদ রাজাকার এই সাহস পেল?
শুধু ঈদগাঁওতে নয় পুরো কক্সসবাজার জেলায়
একেই অবস্হা,টেকনাফে এক আরকান জঙ্গীর
হাতে স্বাধীনতার প্রতীক নৌকা তুলে দেওয়া
হচ্ছে,মহেশ খালী মাতার বাড়ী,কুতুবদিয়া
টাকার বিনিময়ে আমাদের লোভী মেধাহীন
অযোগ্য নেতারা জঙ্গী,রাজাকার জামাত,বি এন
পির, নেতাদের নৌকার মাঝি করার জন্য কেন্দ্রে
নাম প্রেরণ করেছে এই লজ্জা কার,?এই দায় কার
এই,ভাবে যদি জামাত বি এন পি নেতাদের দলে
ভিড়িয়ে নির্বাচনের টিকেট দে তাহলে ঐতিহ্য
বাহী শত বছরের পুরনো দল আওয়ামীলিগের
কোঠি কোঠি ত্যাগী প্রকৃত নেতা কর্মীদের কি
দল ত্যাগ করতে হবে? নাকি নিরবে নিভৃতে
বসে বসে দলের বিপর্যয় দেখবে?
আমি জানি আমার মত সাধারন কর্মীর লেখা
কেউ পড়বে না,বা কারোও কিছু যায় আসে না
তবোও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ সকল সিনিয়র
নেতৃবৃন্ধের কাছে আমাদের আকুল আবেদর এই
সব অনু প্রবেশকারী দের প্রতিরোধ করতে না
পারলে সামনে দলের বিপর্যয় টেকানো
যাবে না,ভবিশ্যতে ত্যাগী মেধাবী সৎ নেতা ও
কর্মীরা দলের কর্ম কান্ড থেকে দুরে সেরে যেতে
বাধ্য হবে,সুতারা এখনিই হাইব্রিট পোতিরোধ
করতে হবে।
আসুন বন্ধুরা দলে অনু প্রবেশকারী হাইব্রিট ও
নীতিহীন মানু্ষদেরর প্রতিরোধ করে আমার
আপনার প্রিয় দলকে রক্ষা করি।
@জয়বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু @
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৪