somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দু’টি শিশু ও একটি সন্ধ্যাবেলা (যদিও রিপোস্ট)

১০ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ২:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



দুইটা বাসন-কোসন একসাথে রাখলেই তারা ছোট ছোট থালা-বাটি বাচ্চা দিচ্ছে। খরগোশের বংশবিস্তার কোন ছাড়! বেসিনে টাল দেয়া ঘটিবাটির দিকে অসহায় তাকিয়ে আছি। চমকে দিয়ে কানের একেবারে পাশ ঘেঁষে শিস কেটে বেরিয়ে গেল গুলিটা। তারপর আবারো নির্বিকার খুন্তির ডগায় চুলার বেগুনগুলো উল্টে দিতে থাকলাম। কিন্তু অতীন্দ্রিয় জানিয়ে দিল, ঝানু স্নাইপার কাছেপিঠেই আছে। তার প্রমান দিতেই বোধহয় সে আড়াল থেকে বুকে হেঁটে প্রায় নিঃশব্দে বেরিয়ে অব্যর্থ ঘ্যাকাৎ কামড় বসিয়ে দিল পায়ে। ‘আল্লাহ রে...’ মাতম তুলে বেগুনের কড়াই কোনমতে ঢাকনিচাপা মেরে গোঁড়ালি ডলে দেখি সেখানে তিন-চারটা দাঁতের গভীর দাগ। কালপ্রিট ততক্ষনে তেমনি নিঃসাড়ে দ্রুত পালিয়ে গেছে। আবার গেরিলা অ্যাটাক হতে পারে, এই আশঙ্কায় শাসাতে গেলাম তাদের।

তাদের মানে টু-ম্যান আর্মি। ধরা যাক, তাদের নাম নুরু মিয়া আর তুরু মিয়া। তুরু মিয়া আমার ছানা। বয়স সাড়ে তিন। আর নুরু মিয়া দুইয়ের কিছু বেশি হবে। তাকে ঘন্টাখানেকের জন্যে জমা দিয়ে বাবা-মা একটা অনুষ্ঠানে গিয়েছে। কিন্তু যার জিম্মায় রেখে যাওয়া, সে মা হিসেবে খুব নির্বিকার, নির্লিপ্ত। ছেলে পাথর গিলে না ফেললে কি আরেক ছেলের মাথা ফাটিয়ে না দিলে, নিরাপদ দূরত্বে বসে ঝিমাতে থাকে। আজকেও আমি ঝিমাতাম। কিন্তু ছানা দুটোকে রাতের খাবার খাওয়াতে হবে। তাই অফিস ফেরত পোশাক নিয়েই খিচুড়ি চাপানো, বেগুনভাজির আয়োজন আর চিংড়ি-টমেটোর ঝালহীন শিশুতোষ মিষ্টি তরকারির যোগান দেয়ার তাড়া।

দুই যোদ্ধা কৌরব বনাম পান্ডব সেজে বাক্সবন্দী যত খেলনা আছে সেগুলো দিয়ে যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলছিল এতক্ষন। তারপর যথারীতি ঘরটাকে লন্ডভন্ড কুরুক্ষেত্র বানিয়ে তোলার পর ঠুশ্ করে তারা আগ্রহ হারিয়ে ফেলল। সম্মুখ যুদ্ধ আর ভাল লাগছে না। উত্তেজনা কম। তাই মিনিট দুই দম নেবার পর তাদের বুদ্ধি-গিজগিজ মাথা থেকে বের হল আরেক নতুন ফন্দী। এবার হবে কমান্ডো-কমান্ডো খেলা। একজন প্লাস্টিকের একটা হাতুড়ি হাতে নিল। রান্নাঘরের আড়াল থেকে হাতুড়িটা উল্টে ধরে এ.কে. ফর্টি সেভেনের মত বাগিয়ে আমার দিকে তাক করে গুলি ছুড়তে লাগলো, ‘ফিউ ফিউ, ঢিশ্কাও ঢিশ্কাও...’। আমিও ম্যাট্রিক্স সিনেমার কিয়ান্যু রিভসের মত স্লো মোশনে বেঁকে গিয়ে কিংবা যাদুমন্তরের বলে হাত দিয়ে বুলেট থামিয়ে তাদের বিনোদন যুগিয়ে গেলাম রান্নার ফাঁক ফোঁকরে। কিন্তু ঘ্যাকাৎ কামড়টা খাবার পর মনে হল বাঁদরের দল লাই পেয়ে হুপহাপ ডাক ছেড়ে একেবারে মাথায় উঠে যাচ্ছে। নামিয়ে আনা দরকার।

বিরক্তিটা দুই ভুরুর মাঝখানে আটকে একটা জোড়া ভুরু বানিয়ে তাদের খোঁজে বৈঠকখানায় গিয়ে দেখি নুরু মিয়া আর তুরু মিয়া মুখে নির্মল হাসি ফুটিয়ে চোখে রাজ্যের মায়া নিয়ে নিষ্পাপ তাকিয়ে আছে। নুরু মিয়ার আবার ফোকলা দাঁত গলে স্বচ্ছ লালার স্রোত গড়িয়ে পড়ছে কার্পেটের মেঝেতে। তাদের রণকৌশলের দুর্ভেদ্য ডিফেন্স মেকানিজমের কাছে হেরে গিয়ে আমার রাগ উবে গেল। শাসানোর বদলে নরম স্বরে অনুনয় জানালাম যেন আমার রান্নার সময়টুকুতে একটা যুদ্ধ বিরতি দেয়া হয়। শান্তি প্রস্তাব কতটুকু পাত্তা পেল বোঝা গেল না। কারন তারা নিজেদের ভেতর রহস্যময় চাহনি ছোড়ায় ব্যস্ত। নীরবতা সম্মতির লক্ষন ধরে নিয়ে চল্টা ওঠা বহু ব্যবহৃত ডিস্কো পাতিলের কিনারায় ফিরে এলাম। টমেটোর ভেলায় ভাসমান চিংড়িগুলো কমলা বুদবুদ ফুটিয়ে জানান দিলো যে তারা ভাতের সাথে ঝোল হবার জন্যে তৈরি।

থালা সাজিয়ে ডাকতে গেলাম নবাবপুত্রদের। ভাতের নাম শুনেই তাদের বেগড়বাঁই উঠে গেল। ধরতে গেলেই সর্ষের তেল মাখা সিঁধেল চোরের মত পিছলে যাচ্ছে এক একজন। কোমরে হাত দিয়ে প্রমাদ গুনলাম খানিকক্ষন। তারপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পসের মিছিলের ডাইরেক্ট এ্যাকশন শুনতে শুনতে বড় হওয়া আমি আর ধৈর্যের ধার না ধেরে তেমনি এক ডাইরেক্ট এ্যাকশনে নেমে পড়লাম। একজনকে কাঁধে ফেলে, আরেকটাকে বগলে চেপে সোজা বসিয়ে দিলাম খাবার টেবিলে।

মুশকিল হল, দুই মিয়া ভাইয়ের আবার পিএইচডি ডিগ্রী আছে। তাদের থিসিসের বিষয়, ‘মা-খালা জ্বালানো‘। খেতে বসে তারা তাদের অর্জিত বিদ্যা ফলানো শুরু করল। ইচিং-বিচিং ছড়া আর ছবির বই এসবে তারা নরম হচ্ছে না। তাদের কার্টুন দিতে হবে। নইলে এত ঘাম ঝরিয়ে রাঁধা বেগুন আর চিংড়ি মাখানো খিচুড়ি মুখে রুচবে না তাদের। দুইজন বাইং মাছের মত মোচড় মারা শুরু করেছে। কিন্তু ঘোড়েল আমিও কম নই। সিদ্ধান্তে অনড়, অটল। এর পেছনে অবশ্য একটা পাতিহাস আকারের ছোট ইতিহাস আছে। কার্টুন দেখিয়ে খাওয়াতে গিয়ে তুরু মিয়ার একবার এমন আসক্তি ধরে গেলো যে মাঝরাতে উঠে বসে হুঙ্কার ছাড়ত, ‘আমি বেবি শার্ক দেখব’, বেবি শার্ক কই’,...ইত্যাদি। বহু কষ্টে সেবার তার কার্টুনাসক্তি নিরাময় করা গিয়েছিল। কিন্তু তখন থেকে আমি মহা খাপ্পা। ঠিক করে রেখেছি, বেবি শার্ক নামের এই মহাজাগতিক গানের সুরস্রষ্টাকে পেলে তাকে তিমি মাছের মত গিলে হজম করে ফেলব। সে তো আর ইউনুস নবী না যে তাকে ফেরত দেবার মামলা আছে!

মিনিট পাঁচেক খাবার জন্য বিস্তর পীড়াপীড়ি করে ব্যর্থ হয়ে আত্মসম্মান চুলায় দিয়ে নিজেই মাথা দুলিয়ে গান ধরে কার্টুন বনে গেলাম। ডক্টর নুরু আর ডক্টর তুরু তাতে কিছুটা প্রসন্ন হল বলে মনে হয়। ফিক্ হাসিটা তো তাই বলে। তারপর বেতাল গানে আর উড়াধুড়া নাচে ঘর মাতিয়ে খেয়ে নিলাম তিন জনে মিলেঝুলে। দুজনকে তো দুই হাতে সমান্তরালে খাওয়ালাম। কিন্তু নিজের গ্রাসের জন্যে আরেকটা হাত কোত্থেকে যোগাড় হয়েছিল ঠিক জানি না। ইশ্বর বোধহয় মায়েদের অবস্থা বুঝে তৃতীয় হাত, তৃতীয় নয়ন কি ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়ের ব্যবস্থা করে দেন। নইলে অসম্ভবকে সম্ভব করা তো অনন্ত জলিল নামের এক বিখ্যাত ঢাকাই নায়কের একচেটিয়া ব্যবসা বলেই জানি।

খাদ্যপর্ব সেরে মুখ মুছিয়ে দুইজনকে ফল খাওয়াচ্ছি। খানাপিনার পর মিষ্টি খাওয়া সুন্নতী সওয়াব থেকে তাদের বঞ্চিত করি কিভাবে। নিজেও টপাটপ গালে পুরছি কমলালেবুর টুকরোগুলো। তুরু মিয়া তিনটা কমলার কোয়া একবারে মুখে দিয়ে হাপিশ করে দিল। দেখাদেখি নুরু মিয়াও একটা কোয়া তুলে না চিবিয়ে কোৎ করে গিলে ফেলতে চাইল। কিন্তু ফল হল ভয়ংকর! এক কোয়া কমলা দশ কামড়ে খেতে অভ্যস্ত নুরু মিয়ার পাকস্থলী বিশ্বাসঘাতকতা করে বসল। গিলে ফেলা আধা চিবানো কমলা সে ভক্ করে উগড়ে দিল। তার জামা আর টেবিলের একাংশ ভিজে পুরাই বেড়াছেড়া। দৃশ্যটা দেখে আরেকজন আবেগে উদ্বাহু হাততালি দেয়া শুরু করল। দেখেশুনে অধিক শোকে আমার মুখ ফসকে বেরিয়ে এল ইদানীংয়ের বহুল প্রচলিত বাংলা সংলাপের অপভ্রংশ, ‘কেউ আমারে মাইরালা..!’

যাহোক, দ্রুত হাতে সব সামাল দিয়ে তুরু-নুরু মিয়াকে মুছে-টুছে আবার ঝাঁ চকচকে বানিয়ে খেলতে পাঠিয়ে দিলাম। তারা তাদের ফেলে আসা কুরুক্ষেত্রে ফেরত গেল। কিন্তু নিজেদের ছড়ানো-ছিটানো খেলনাগুলো এখন তাদের জন্যে ল্যান্ড মাইনের কাজ করছে। দৌড়াতে গিয়ে ধড়াম করছে পড়ছে এক একজন। কি না কিসে লেগে আবার মাথা ফেটে সত্যিকারের যুদ্ধক্ষেত্রের মত আহত হবার অঘটন ঘটে, সেই ভয়ে চোখা আর কোনাওয়ালা খেলনাগুলো সরিয়ে ফেললাম। মুখে পুরে ফেলা যায় যেগুলো, সেগুলোকেও লুকালাম। নইলে এরা সোনা পাচারকারীর মত টপ্ করে কি না কি গিলে বসে থাকবে। চোখ তো আর ইলেক্ট্রিক স্ক্যানার নয়। জানতেও পারবো না যে ক’টা খেলনা গাড়ির চাকার চালান পরেছে পেটে। আর এই অভিযান চালাতে গিয়ে পায়ের তলে পড়ল প্লাস্টিকের ছোট্ট জলদস্যু। খালি পায়ের নিচে তাই লাগলো করাতের ফলার মত। আর হাতিকে বেকায়দায় দেখলে ইঁদুরও হাসে। জলদস্যুর আঘাতে ধরাশায়ী হয়ে গেছি দেখে দুই ভাই তাদের ভরপেট দুলিয়ে হাসতে লাগল। শিশুদের সামনে প্যাঁচামুখো হয়ে থাকতে নেই। তাই জলদস্যুটাকে উড়িয়ে একদিকে ছুড়ে ফেলে বাঁকাচোরা হাসি টেনে যোগ দিলাম তাদের সাথে।

হাসির মাঝপথে ক্যাঁচক্যাঁচ শব্দে সদর দরজা খুলে খুব পরিচিত কিন্তু ক্লান্ত ভঙ্গিতে তীব্র ফর্সা এক যুবক ঢুকলো। তার ফর্সা রঙ ত্বক ছাড়িয়ে লালচে-বাদামী চুলেও হানা দিয়েছে। হতচকিত হয়ে গেলাম এক মুহূর্তের জন্যে। কিন্তু এই লোক ঘরে ঢুকেছে কেন? বাবাআআ... বলে চিৎকার তুলে তুরু মিয়া তার কোলে ঝাঁপিয়ে পড়ল। ধুর্, ছেলে বাপকেই চিন্তা পারছি না। কি সর্বনেশে কথা! মাঝে মাঝে যে এরকম হয়, একথা ভুলেও কাউকে বলা যাবে না।

একটু পরেই নুরু মিয়ার বাবা-মা চলে আসলো। তাদের পেয়েছে রাজ্যের খিদা। ভাত লাগালাম তড়িঘড়ি করে। ধোঁয়া ওঠা খাবার আর সাথে কাঁচামরিচ-লেবুর সতেজ সুঘ্রানে চারিদিক ম ম করছে। ক্ষুধার্ত মানুষগুলো গল্প করতে করতে তৃপ্তি নিয়ে খাচ্ছে। ক্লান্তিকর দিন শেষের বাড়তি শ্রমটুকু তাহলে সার্থক। সব ক’জন বাবা-মাকে পেয়ে ছানাগুলি হইহই করে বিরাট হল্লাহাটি জুড়ে দিয়েছে। মধ্যবিত্ত বৈঠকখানায় টিমিটিমে হলুদ বাতির হাত ধরে নেমে আসা সাদামাটা এই সন্ধ্যাটা দুই রাজপুত্রের খিলখিল হাসির বন্যায় আস্তে আস্তে হয়ে উঠল আলোকিত এক নীহারিকা।

মিউনিখ, জার্মানি
২৫.০২.২০১৯

সর্বশেষ এডিট : ১০ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ২:৫২
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদী নামের এই ছেলেটিকে কি আমরা সহযোগীতা করতে পারি?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৪


আজ সন্ধ্যায় ইফতার শেষ করে অফিসের কাজ নিয়ে বসেছি। হঠাৎ করেই গিন্নি আমার রুমে এসে একটি ভিডিও দেখালো। খুলনার একটি পরিবার, ভ্যান চালক বাবা তার সন্তানের চিকিৎসা করাতে গিয়ে হিমশিম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভালোবাসা নয় খাবার চাই ------

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৬


ভালোবাসা নয় স্নেহ নয় আদর নয় একটু খাবার চাই । এত ক্ষুধা পেটে যে কাঁদতেও কষ্ট হচ্ছে , ইফতারিতে যে খাবার ফেলে দেবে তাই ই দাও , ওতেই হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতীয় ইউনিভার্সিটি শেষ করার পর, ৮০ ভাগই চাকুরী পায় না।

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭



জাতীয় ইউনিভার্সিটি থেকে পড়ালেখা শেষ করে, ২/৩ বছর গড়াগড়ি দিয়ে শতকরা ২০/৩০ ভাগ চাকুরী পেয়ে থাকেন; এরা পরিচিত লোকদের মাধ্যমে কিংবা ঘুষ দিয়ে চাকুরী পেয়ে থাকেন। এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×