আজ অনেকদিন পর লিখতে বসে ভালো লাগছে এই ভেবে যে লেখার মত একটি বিষয় পাওয়া গেছে। পরিমল জয়ধর, বরুণ চন্দ্র বর্মণ এরা হচেছ পুটি মাছ আর এদের পেছনের নাটের গুরু হলেন জনাব হোসনে আরা খালাম্মা। পরিমলরা ভিকারুন্নেছা স্কুলের মেয়েদের মানহানি করছে আর ইন্দন দিচ্ছেন হোসনে আরা খালাম্মা। খালাম্মা নিজেই পরিমলের সাথে ইটিস পিটি..........!!!! খালাম্মা নাকি নির্যাতিত ছাত্রীটিকে স্কুল থেকে বের ও করে দিয়েছেন-সত্যিই সেলুকাস-কি বিচিত্র এই দেশ। আর এই আঘাত সইতে না পেরে মেয়ের বাবা হার্ট আ্যাটাক করে হাসপাতালে শয্যাশায়ী। বড় জানতে ইচ্ছে করে এই মেয়েটাই যদি হোসনে আরার হত উনি কি করতেন-১. পরিমল কে জামাই আদর করে উনার কণ্যার সাথে শাদী দিতেন, ২. পরিমলের অতি আদরের অন্ডকোষদ্বয় কেটে নিতেন, ৩. পরিমলকে স্কুল থেকে বহিষ্কার করতেন কিংবা পরিমলকে নগ্ন করে তার পশ্চাৎ দ্বেশে থুতু ছিটাতেন...কিংবা ইত্যাদি।
আমি অবাক হয়ে যাই, কি ভাবে এতটা সাহস এরা পায় মানুষকে অবমুল্যায়ন করার। আবার শুনেছি এবং একটি পত্রিকায় পড়েছি মাননীয় প্রধাণমন্ত্রী সাহেব নাকি বিশেষ ক্ষমতায় ৫০ জনকে রাষ্ট্র ও তার জনতাকে সেবা করার দায়ভার দিয়েছেন বি.সি.এস. পরীক্ষায় তাঁর বিশেষ ক্ষমতা প্রয়োগ করে! সেই ৫০ জনের মধ্যে আমাদের পরিমল ভাই একজন। হায়রে দেশ, হায়রে তার শাসক, কত মেধাবী ছাত্র বি. সি. এসে সুযোগ পায়না শুধু এই ধরণের দলগত চৌর্যবিত্তির কারণে, যাতে সরকারের প্রধাণ থেকে শুরু করে আরো অনেকেই যুক্ত।
আসুন যে যেখানে আছি এদেরকে দেখা মাএই এদের গায়ে থুতু ছিটিয়ে দেই-থুতুদিয়ে এদের বাপদাদা চৌদ্দ গুষ্ঠি কে মাখিয়ে দেই যাতে এরা কাউকে মুখ দেখাতে না পারে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





