লাংকায়ি:

ছায়াঘেরা রাস্তা:

ইগল স্কয়ার:

আমাদের ইচ্ছা ৩ দিন থাকবো এইখানে, এয়ারপোর্টে নেমে একটা বড় ট্যাক্সি নিলাম, যাবো পানতাই তেনঘা বীচে, লোকাল ভাষায় পানতাই মানে বীচ আর পুলাও মানে দ্বীপ। বীচের পাশে আমাদের রিসোর্টে মালপত্র রেখে কয়েকজন আমরা দৌড় দিলাম মুল বীচ এলাকা পানতাই চেনাং এর দিকে টুর অপারেটর এর খোঁজে, বেশ কয়েকটা ঘুরে পেলাম একটা খুবই বন্ধুবৎসল ও তুলনামুলক ভাবে সস্থা টুর অপারেটর, নাম "হানি জোন হলিডেস এন্ড ইনোভেশন (http://www.honeyzone-holidays.com), "রাফ" নামের সদা হাসিখুশি তরুন আমাদের কে অনেকভাবে এই ৩ দিন সাহায্য করেছিল পরে। আমাদের ইচ্ছা দুইটা জায়গা যাওয়ার, আইল্যান্ড হপিং ও পায়ার মেরিন পার্কে স্নোরকলিং করা। কিন্তু ওইসব টুরগুলো সব সকালে শুরু হয়, তাই ওরা বুদ্ধি দিল একটা গাড়ি নিয়ে আমরা কেবল কার টা দেখতে যেতে পারি। তাড়াতারি আমরা রওয়ানা দিলাম হোটেলের দিকে, সবাইকে রেডি হতে বলতে হবে, বিকালে যাবো কেবল কার চড়তে। পথে বীচের ভেতর দিয়ে কিছুক্ষন হাটলাম, আমাদের মত বড় বীচ না, পিচ্চি পিচ্চি বীচ। বীচ জুড়ে অনেকরকম খেলাধুলার ব্যাবস্থা, আছে জেটস্কি, প্যারাগ্লাইডিং, ব্যানান বোট। বীচের পাশে ছোট্ট ছোট্ট পাব ও ক্যাফে। (আমাদের বীচের মত কোন ফেরিওয়ালা বা ঝালমুড়ি/ডাব/চা ওয়ালা নাই একেবারেই)









প্রায় ঘন্টা খানেক লাগলো কেবল কার স্টেশনে পৌছাতে, ৩০ রিঙগিত করে জনপ্রতি টিকেট কেটে উঠে পড়লাম ক্যাবে। কিছুক্ষন উপরে উঠার পর নীচে দেখি নীল সমুদ্র দেখা যাচ্ছে, অসম্ভব সুন্দর চারিদিক।


ঝুলন্ত সেতু:




প্রথম দিন শেষ,
আগামি পর্বে থাকবে "আইল্যান্ড হপিং ও ইগল ফিডিং"
চলবে....

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


