somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

~স্বপ্ন জগতের সেই সব স্বপ্নসঙ্গীরা~

৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কার্টুন দেখতে কার না ভাল লাগে, বিশেষ করে বাচ্চাদের। তবে আমি যখন ছোট ছিলাম, মানে সেই আশির দশকে, তখন তো এমন ডিশের প্রচলন ছিল না, বিটিভিই ছিল একমাত্র ভরসা।
বিটিভিতে তখন সম্ভবত সপ্তাহে দুই বা তিনদিন কার্টুন দেখানো হতো, বুধ আর শুক্রবারের কথা মনে আছে আমরা। শুক্রবার দুপুরের তিনটায় টিভি চ্যানেল খুলতো, তখন দেখানো হতো থান্ডার ক্যাটস আর বুধবারে উডিউড পেকার। এরও কিছু বছর পরে ছিয়াশির দিকে সম্ভবত টম এন্ড জেরী শুরু হলো! তারপর আরও চমৎকার কিছু কার্টুন দেখানো হতো, প্লাস্টিকম্যান, ভলকান,নিনজা টারটেলস!

এখন এত এত চ্যানেলে এত এত সব কার্টুন হয়, কিন্তু সে সব গুলো কার্টুনের সেই গোল্ডেন এইজে (১৯৪৭.....) বাননো কার্টুন গুলোর মতো আর ক্রিয়েটিভ মনে হয় না। হয়তো বা পরিপ্রেক্ষিত আর সময়ের পরিবর্তনের জন্যই....

এবার আমার পছন্দের কিছু কার্টুনের কথা বলি :)


কার্টুন জগতের সব চাইতে দুষ্ট আর পাজি কিন্তু হিরো ক্যারেক্টার আমার মতে বাগসবানি। সারাদিন গাজর চিবাইতে থাকা বুদ্ধিমান এই খরগোশটা আমারও প্রিয় আবার মেয়েরও প্রিয়।


১৯৪৪ সালে বাগসবানির যাত্রা শুরু হয়েছিল লুনি টুনস আর মেরি মেলোডিস এর একটা শর্ট ফ্লিমের মাধ্যমে, কিন্তু তার চেহারাটা এমন ছিল না। এই সময়ে তার নাম ছিল হ্যাপি রেবিট আর দেখতে ছিল অনেকটা বড়সর ইদুরের মতো।


বাগসবানি পর্দায় প্রথম আবির্ভুত হয় " Porky's Hare Hunt," নামের একটা স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমায়। এই পর্বটি বানানোর সময়ে কার্টুনটির এনিমেটর বেন হার্ডাওয়ে (উনাকে মাঝে মাঝে বেন বাগস' হার্ডাওয়ে ডাকা হয়) যে মডেল সিটে তিনি কার্টুনটা একেছিলেন তার মধ্যে লিখেছিলনে বাগস' বানি, সেই থেকে কার্টুন সিরিজটাই এই নামে প্রচারিত হতে থাকে, যা আজ জগৎ বিখ্যাত।


বাগসবানি প্রথম যে চেহারায় পর্দায় আবির্ভুত হয়েছিল সেই " Porky's Hare Hunt," দেখুন বাগস আর এলমারের চেহারাটা কত ভিন্ন রকমের ছিল!

বেশির ভাগ পর্বেই দেখা যায় বাগসের সাথে একটা খাটো মোটকা, টাকলু মাথার লোকের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মারামারি লেগেই থাকে। সেই টাকলুকে প্রায়ই বন্দুক হাতে বাগসকে ধরার জন্য ছোটাছুটি করতে দেখা যায়, এর নাম হলো এলমার ফাড!

" Elmer's Candid Camera" তে হ্যাপির ওরফে বাগসের সাথে প্রথম এলমারে সাথে দেখা হয়।



Knighty Knight Bugs (১৯৫৮) বাগস বানির এই পর্বটা একাডেমি এওয়ার্ড পেয়ছিল


সহজ সরল বুদ্ধিদীপ্ত চটপটে উপস্থিতির কারণে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে বাগস খুবই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। সেই সময়ে পরিচালক ওয়ার্নার অ্যাডল্ফ হিটলার, মুসেলিনএবং জাপানিদের বিরুদ্ধে বাগস বানির চরিত্র গুলোকে সুকৌশলে ব্যবহার করেছিলেন। এমনকি জাপানিদের বিরুদ্ধে জাতিগত দ্বন্দ ছড়ানোর অভিযোগে তখন কিছুদিন বাগসবানীর ডিস্ট্রিবিউশন বন্ধ রাখা হয়েছিল।
পরবর্তিতে একটা পর্বে বাগসবানীর কস্টিউম হিসাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেরিন কপসদের নীল ইউনিফর্ম ব্যবহার করায় বাগসকে রাস্ট্রীয় ভাবে মেরিন অনারারি মেরিন মাস্টার উপাধি দেয়া হয়েছিল! :|
এছাড়া ১৯৪৩ থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত আরিজোনার কিংম্যান সেনাবাহিনী বোমারু বিমান প্রশিক্ষন কেন্দ্রে সরকারি ম্যাসকট ছিল বাগসবানি, এত থেকে তার জনপ্রিয়তা কতটা আকাশচুম্বি ছিল তা বোঝা যায় তাই না?

পাজি আর দুষ্টের শিরোমনিদের মধ্যের আরেকটা নাম না বললেই নয়, ইনি হলেন উডিউডপেকার নামের কাঠঠোকরা পাখিটা। ওর হে হে হে হেহে....হে হে হেহে হাসিটা কানে এখনও বাজে, এই হাসিটা অনেক দিন আমার মোবাইলের রিং টোন ছিল!


উডিউডের জন্ম হয় ১৯৪০ তে, সেই বাগসবানির একই আর্টিস্ট বেন বাগস হার্ডাওয়ের হাত থেকে। প্রথম পর্দার আসে 'Knock Knock (১৯৪০) নামের শর্ট ফ্লিমের মাধ্যমে আর ১৯৫৭ সালে প্রচারিত হওয়া "The Woody Woodpecker Show" হলো টিভিতে প্রচারিত প্রথম শো!



উডিউড পেকারে প্রথম শো নক নক -১৯৪০

উডিউডের সৃষ্টি নিয়ে মজার কিছু রিউমার প্রচলিত আছে বাজারে, যেমন পরিচালক ওয়াল্টার লেন্টজের প্রেস সচিব একবার জানালেন যে, ওয়াল্টার তার নবপরিনিতা স্ত্রীকে নিয়ে ক্যালিফোর্নিয়ার শেরউড লেকে হানিমুন করার সময়ে তাদের কেবিনের ছাদ আর বাইরে একটা কাঠোকরার ঠোকাঠুকির শব্দে তাদের রাতের ঘুম হারাম হয়েছিল। সেই সময়েই তিনি এটাকে নিয়ে কার্টুন বানানোর চিন্তা করেন। যদিও এটার সত্যতা নিয়ে অনেকের মধ্যেই সন্দের আছে, কারণ প্রথম পর্ব রিলিজ হবার বেশ কিছু দিন পরে বিয়ে করেন।


বেন বাজার্ডকে হাতুরির পেটা করার প্লানে আছে উডি

যাই হোক উডির একজন জন্মশত্রু আছে, সে হলো বেন বাজার্ড নামের কালো রং এর লম্বা একটা শকুন। এর মাথা ভর্তি বদমাইশি বুদ্ধি, তবে যতই বুদ্ধি থাকুক না কেন সবসময়েই উডির কাছে ভয়াবহ রকমের নাস্তানাবুদ হয় বেচারা।



এটা উডিউড পেকারের শেষ পর্ব "I Know What You Did Last Night (2002)"


আশির দশকে যারা ছোট ছিলেন তাদের সবার নিশ্চয়ই থান্ডার ক্যাটসের কথা মনে আছে। দেখুন তো মনে পরে কিনা.....:)



থান্ডারক্যাটস শুক্রবারে দুপুর তিনটায় দেখাতো, সারা সপ্তাহ এটার জন্য অধির আগ্রহে বসে থাকতাম। তখন তো বিটিভিই ভরসা ছিল, আর তেমন কোন কার্টুনও দেখাতো না! খুবই জনপ্রিয় ছিল এই কার্টুনটা, এমন কি তখন পাড়ার দোকানে থান্ডার ক্যাটসের তলোয়ারের মতো প্লাস্টিকের তলোয়ারও পাওয়া যেতো! এমন একটা তলোয়ার আমারও ছিল, খুব ভাব নিতাম সেটা নিয়ে :P

থান্ডার ক্যাটস প্রচারিত হওয়া শুরু হয় ১৯৮৪ সাল থেকে, টবিন টেড উলফের রচনা করা চরিত্র গুলোকে নিয়ে।

থান্ডের ক্যাটসরা থান্ডেরা গ্রহের অধিবাসী। তাদের বসতি একবার শত্রু মিউট্যান্ট অব প্লান্ডেরাদের দ্বারা চরম ভাবে আক্রান্ত হলে তাদের মধ্যে সব চাইতে বয়োজেষ্ট্য জাগা বালক রাজপুত্র লায়নো আর অন্যান্য দের নিয়ে একটা স্পেশ শিপে করে নতুন আবাসের উদ্দেশ্য বের হয়ে যায়। কিন্তু পথে মিউট্যান্টদের আক্রমন অব্যাহত থাকে, তবে থান্ডার ক্যাটসদের কাছে আই অব থান্ডেরার শক্তি সম্পন্ন তলোয়ার থাকায় এরা বিশেষ সুবিধা করেতে পারেনি।
কার্টুনে লায়নো যখন "থান্ডার থান্ডার থান্ডার ক্যাটস" বলে তলোয়ারটা উচু করে ধরতো তখন এটাতে বিড়ালের সাইড ভিউ সহ একটা আলোর রশ্মি বের হতো, এটাই আই অব থান্ডেরা!


যাই হোক সেই স্পেসশিপের চালক জাগা দেখলো যে মিউটানদের আক্রমনের কারণে তাদের লক্ষ্যের যাওয়া যাচ্ছেনা, তখন সে থার্ড ওয়ার্ল্ডে তাদের স্পেশশিপ চালিয়ে নিয়ে আসে। এইসময়ে অন্য ক্যাপসুলে ঘুমিয়ে ছিল ত্যাদের মধ্যে ছিল তাদের বালক রাজপুত্র লায়নো, চিতারা, প্যান্থর, টাইগ্রা, উইলিকিট, উইলিক্যাট, স্নার্ফ।
দীর্ঘ নিদ্রা শেষে এরা নিজেদের থার্ড ওয়ার্ল্ডে আবিস্কার করে, পরে এখানে লায়নোর নেতৃত্বে তারা তাদের নতুন বাড়ি আর হেড কোয়াটার ক্যার লেয়ার বানয়। আর ঐদিকে কিন্তু মিউটেন্টরা তাদের অবস্থা খুজে বের করে ফেলে, তখন তারা মামরা কে পাঠায় এদের ধ্বংস করার জন্য।

জ্যাকেল ম্যান, ভলচারম্যান, মনকিয়ান, রাটা-রো নামের চার সহযোগীর সাথে নিয়ে প্রতিনিয়ত থান্ডারক্যাটদের ধ্বংসের চেষ্টা করে আর হেরে যায়!

নব্বইয়ের দশকে আরেকটি খুব জনপ্রিয় কার্টুন সিরিজ ছিল ক্যাপ্টেন প্লানেট এন্ড দ্যা প্লনেটিয়ার্স, এটা সম্ববত বুধবারে বিকাল পাঁচটার দিকে দেখানো হতো।
টেড টার্নারের এই কার্টুনির প্রথম প্রচার শুরু হয় ১৯৯০ সালে!
এটা মূলত: একটা পৃথিবীর প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষনে নিয়ে একটা চমৎকার শিক্ষামূলক কার্টুন।
গল্প অনুযায়ী, পৃথিবীর মানুষের ক্রমাগত পরিবেশ দূষনের কারণের অতিষ্ট হয়ে পৃথিবীর আত্মা জেগে ওঠে, সে হলো নারীরূপি গাইয়া! পৃথিবীকে বাচানোর জন্য সে প্রকৃতির ক্ষমতা সম্পন্ন পাঁচটা আংটি সৃষ্টি করে, এগুলো বিশ্বের পাঁচ দেশের পাঁচ জনে তরুণের হাতে তুলে দেয়!
আফ্রিকরা কাওমির কাছে মাটি, উ: আমেরিকার হুইলার পায় আগুন, রাশিয়ার লিংকা বাতাস, চীনের জিং পানি আর ব্রাজিলের মা-থির কাছে মানবিক শক্তি! আর পৃথিবী যখন মানুষের তৈরি কোন পরিবেশ বিপর্যয়ের মুখে পরে, তখন তাদের এই সম্মিলিত শক্তির সমন্বয়ে সৃষ্টি হয় ক্যাপ্টেন প্লানেটের, যে "দ্যা পাওয়ার ইজ ইওরস" বলে মানুষের পাশে এসে দাড়ায়!



সবুজ চুলের এই সুপার হিরোর ড্রেস আপও অন্যান্য সুপার হিরোদের মতোই ছিল, মানে আন্ডার গার্মেন্টস পরা।
একটা ব্যাপার আমার কখনোই বোধগম্য হয় না, সব সুপার হিরোরাই কেন শুধু আন্ডার গারমেন্টস পরা থাকে!!


সে যাক, এই কার্টুনেও প্লানেটিয়ার্সদের বিপক্ষে একটা ছোটখাট গুন্ডা দল আছে, যাদের নাম ছিল ইকো-ভিলেন। এই গুন্ডা দলের সর্দার হোৎকা, মোটকা হগিস গ্রীডলি! এদের কাজই হলো নানা ভাবে পরিবেশ দূষণ করা আর শেষ পর্যন্ত ক্যাপ্টেন প্লানেটের কাছে নাস্তানাবুদ হওয়া!!


সেই কোন ছোট বেলায় দেখা, তবে ক্যাপ্টেন প্লানেটের এই থিম সংটার সুর এখনও মনে আছে আমার!!

শেষ পর্যন্ত যাদের কথা না বললে কার্টুন জগতটা অসম্পূর্ণ থেকে যায় এরা হল টম আর জেরী। ছেলে বুড়ো সবার কাছে জনপ্রিয় এই কার্টুন সিরিজটিকে ২০০০ সালে টাইমস পত্রিকা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট টেলিভিশন শো হিসাবে ঘোষনা করেছিল।

উইলিয়াম হান্না আর জোসেফ বারাবারার হাত ধরে ১৯৪০ সালে টম আর জেরীর আবির্ভাব হয়েছিল কার্টুনের জগতে। প্রথম পর্ব হলো "Puss Gets theBoot”।



টম এন্ড জেরীর প্রথম শো Puss Gets the Boot"। ওদের চেহারা পার্থক্যটা চোখে পরছে তো?

টম এন্ড জেরীর সিরিজ গুলো সাত সাতবার Animated Short Film ক্যাটগরিতে একাডেমি এওয়ার্ড পেয়েছিল। একাডেমি এওয়ার্ড পাওয়া পর্ব গুলো হলো...............।

* ১৯৪৩: The Yankee Doodle Mouse
* ১৯৪৪: Mouse Trouble
* ১৯৪৫: Quiet Please!
* ১৯৪৬: The Cat Concerto
* ১৯৪৮: The Little Orphan
* ১৯৫১ The Two Mouseketeers
* ১৯৫২: Johann Mouse


টমের ভাল নাম হলো টমাস, সে একটু বোকা কিসিমের বেড়াল, আর জেরী খুবই স্মার্ট। সে জেরী কে ধরার জন্য নানা ফন্দি ফিকির করে তবে এখন পর্যন্ত সে সেই কাজে সফল হতে পারেনি। এই ইঁদুর বিড়ালের মারামরি মাঝে মাঝে অবশ্য ভায়োলেন্সের দিকে গড়ায় তবে যেমন টম মাঝে মাঝে চ্যাপ্টা হয়ে যায়,ট্রেন চাপা , কুড়াল , পিস্তল দিয়ে দুজন দুজনাকে একেবারে মেরে ফেলার চেষ্টা করে মাঝে মাঝে! তবে কখনো রক্তপাত দেখানো হয়নি!
আরেকটা ব্যাপার হলো পুরো কার্টুনে মিউজিকের ব্যাবহার। ডায়লগ প্রায় নেই বললেই চলে, মিউজেকই পুরো আবহ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।


টোডলার আর টম :)

টম আবার বেশ প্রমিক ধাচেঁর, অনেক পর্বেই তাকে সুন্দরী বিড়ালদের প্রেম নিবেদন করতে দেখা যায়। তাবে সে বেশি অনুরক্ত সাদা বিল্লী টোডলার গ্লোরির প্রতি। এছাড়া ধুসর রং এর টুটসের প্রতিও সে বেশ কয়েকবার প্রেম নিবেদন করেছিল B-)


টমের গুন্ডা দলের বস বুচ
টম আর জেরীতে মাঝে মাঝে আরও কিছু আনুষঙ্গিক চরিত্র দেখা যায় যাদের কথা না বললেই নয়, এরা হলো টমের চিরকালের শত্রু বুলডগ স্পাইক আর তার ছেলে টাইক, কালো সাদা মেশানো ডাস্টবিনে বাস করা বেড়াল বুচ!

একাডেমি এওয়ার্ড পাওয়া ":The Little Orphan"

ভাবতে অবাক লাগে সেই প্রায় ৭১ বছর আগেরকার সব কার্টুন চরিত্র গুলো এখনও কেমন ভাবে মানুষকে মাতিয়ে রেখেছে, কখনোই পুরানো মনে হয় না। আর একমন জনপ্রিয় কার্টুন চরিত্র আর তৈরিও হয়নি। একেই মনে হয় বলে "কালত্তির্ণ"!




তথ্য সুত্র: বিস্তর নেট ঘাটাঘাটি, আবার কি!



পোস্টটা লেখা হলো মুলত: নিজেকে লায়নো বলে দাবি করা একজনের সাথে কার্টুন বিষয়ক আলোচনা করতে করতে! তাই এই আউফাউ লেখাটা সেই মনের ভেতর আজন্ম শৈশবের স্বপ্নকে লালন করা লায়নো কেই! ডেডিকেট করলাম!
আজীবন লায়নোই থাকো, আর মাঝে মাঝে মাছ ভাজি খেও এই কামনা করি :)
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:০০
৯৫টি মন্তব্য ৯৪টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কে কাকে বিশ্বাস করবে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯


করোনার সময় এক লোক ৯৯৯ এ ফোন করে সাহায্য চেয়েছিল। খবরটা স্থানীয় চেয়ারম্যানের কানে গেলে ওনি লোকটাকে ধরে এনে পিটিয়েছিলেন। কারণ, ৯৯৯ এ ফোন দেওয়ায় তার সম্মানহানি হয়েছে।

সমাজে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×