somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সামহোয়্যার ইন ব্লগের কাব্য ধারার ফ্যান্টাস্টিক ফাইভ!

৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সম্প্রতি পাঠ্য পুস্তকে কবি এবং কবিতার আন্তর্ভুক্তি ও বহিঃস্কার নিয়ে চারদিকে জোড় আলোচনা সমালোচনা চলছে। পুরাতন আমলের কবিদের বাদ দিয়ে বিদগ্ধ সমাজ নতুন কবিদের কবিতা পাঠ্য পুস্তকে পাঠ্য করার দাবি জানাচ্ছেন। সেই সুযোগে অনেকেই কিভাবে নিজেদের কবিতা পাঠ্যপুস্তকে আন্তর্ভূক্ত করবেন সে সব নিয়ে গবেষনায় নেমে পরেছেন, সেখানে আমাদের বাংলা ব্লগার কবিরা কেন পিছিয়ে থাকবেন?

সামহয়্যার ইন ব্লগের কয়েকজন বিশেষ প্রতিভাবান কবিদের নিয়ে আজকের এই ফিচার পাতা.........




মহাকবি মাইকেল মেহেদী


মহাকবি মাইকেল মেহেদী ২০০৭ সালের অক্টোবর মাসে সামু ব্লগে কবিতা লেখা শুরু করেছিলেন। অসাধারণ কাব প্রতিভার অধিকারী মহাকবি মেহেদী, ব্লগে ভুমিষ্ট হবার সাথে সাথেই ‘মহাকবি’ উপাধি প্রাপ্ত হয়েছিলেন আর আম ব্লগারগন ভালবেসে তাকে ‘গুরু’ সন্মোধন করতেন।
তার একটি বিখ্যাত কবিতার কিছু লাইন ......

পেঁক পেঁক
মোঃমেহেদী হাসান মেহেদী

পেঁক, পেঁক, পেঁক
আমরা সবে চলি,
সারি দিয়ে চলি।
পেঁক, পেঁক, পেঁক
চলি একে বেঁকে
চলি মোরা পুকুরে,
হেঁটে, হেঁটে, হেঁটে
পেঁক, পেঁক, পেঁক
খেলি আমরা সাঁতারে,
পেঁক, পেঁক, পেঁক
ডুব দিয়ে মাছ ধরি,
কেঁক, কেঁক, কেঁক
ছাড়ি আমরা সোনার ডিম।
পেঁক, পেঁক, পেঁক
তুলি ঝিনুক শামুক আর,
কেঁক, কেঁক, কেঁক


তবে তার ব্যক্তি জীবন সি আই এ স্পাইয়েরা অতিষ্ট করে ফেলছিল গুপ্তচরগিরি করে, এমনকি তার শ্বশুড়- শ্বাশুড়িকেও এই যন্ত্রনা দিয়েছে, সে নিয়ে কবি মাঝে মাঝেই গদ্য রচনার মাধ্যমে আপেক্ষ করতেন।

এই সংগ্রামি মহাকবি বর্তমানে সামুতে আর কাব্য চর্চা করেন না, সামু সমাজকে দুঃখের সাগরে ভাসিয়ে তিনি চলে গেছেন।


'সুলতা এবং কবি এসএফকে৫০৫ ওরফে কবি শফিকুল:


কবি শফিকুল ইসলাম বাংলা কাব্য জগতের অন্যতম বিস্ফোরক, তার সৃষ্ট চরিত্র 'সুলতা' ছিল প্রবাদসম। কোথায় লাগে জীবনানন্দের বনলতা সেন, মানে সুলতার রূপ-গুনের কাছে বনলতা সেন ছিল বিলাইয়ের লেজের মতোই দূর্বল।
এ প্রসঙ্গে কাব্য সমালোচক ডঃ সৈয়দ এস আর কাশফি বলেছেন....

কবি শফিকুল ইসলামের কবিতায় তার কাব্য প্রেয়সী সুলতার যে নান্দনিক ও শৈল্পিক সৌন্দর্য খুঁজে পাওয়া যায় তা সামগ্রিক ও কাব্যময়। কবি জীবনানন্দ দাসের বনলতাসেনের মতো কোন খন্ড চিত্রকল্প নহে। বর্ণনা এখানে সফল, কাব্যময় এবং জীবন্ত। জীবনানন্দদাস বনলতা সেনের মুখশ্রী ও চুলে কাব্য সৌন্দর্য্য খোঁজে ফিরেছেন। যা নিতান্তই খন্ড চিত্র। যেমন তিনি বলেছেনঃ--
"চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা
মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য"...
এখানে বনলতা সেনের সফল সৌন্দর্য বর্ণনা আমরা খোঁজে পাইনা। প্রায় অন্ধকারের মত তার চুল দেখার ঝাপসা আকুতি ও কাল্পনিক শ্রাবস্তীর মতো তার মুখের আদল। অন্যপক্ষে সুলতা প্রসঙ্গে কবি শফিকুল ইসলামের কাব্যময় উচ্চারণঃ--

"সুলতা, তুমি আমার
বাগানের মধ্যে সদ্য প্রস্ফুটিত
তাজা গোলাপদেখার অনুভূতি


আসলে কবি শফিকুলের সৃষ্টি 'সুলতা' কাব্য এতই ব্যাপক এবং বিস্তৃত যে এটা নিয়ে বলতে গেলে আলাদা পোস্টেরই দরকার হয়। ওনাকে নিয়ে জনপ্রিয় ব্লগার আলিম আল রাজির এই পোস্টটাই বরং পড়ে নিন...অনুশিলনীঃ সুলতা।


জাতিস্মর এবং ভুত বিশেষজ্ঞ কবি প্রদীপ হালদার:

প্রদীপ হালদার ভাই একাধারে একজন কবি এবং ভুত বিশেষজ্ঞ! আরও একটা পরিচয় আছে তার, তিনিই বাংলা ব্লগের একমাত্র জাতিস্মর। উনি জানিয়েছেন এখন ওনার চতুর্থবার মানব জন্ম চলছে।
ভুতের অস্তিত নিয়ে তার আছে ১৬ খন্ডের সিরিজ পোস্ট এবং বেশ কিছু কবিতা।
ভুত এবং ভুতে ধরা নিয়ে তিনি বলেন............

“ আমি এবং আমার শরীর শ্বাস প্রশ্বাস বন্ধনে বাঁধা থাকে। শ্বাস প্রশ্বাস বন্ধন ছিন্ন হলে আমি এবং আমার শরীর আলাদা হয়। আমার শরীরটাকে সবাই দেখতে পায়। কিন্তু "আমি"-একে কেউ দেখতে পায় না। "আমি"-এর অস্বিত্ব রয়েছে। কারোর দেখা বা না দেখার ওপর "আমি"-র অস্তিত্ব নির্ভর করে না। শ্বাস প্রশ্বাস বন্ধন ছিন্ন হওয়ার অর্থ হলো মৃত্যু। মৃত্যুর সাথে সাথে শরীর এবং "আমি"-র আলাদা হয়ে যাওয়া। এই "আমি"-ই হলো ভূত। "আমি" অন্য মানুষের শরীরে ঢুকতে পারে,কিন্তু যুক্ত হতে পারে না। কেননা মানুষের শরীরে আগে থেকেই "আমি"আছে। সেই "আমি"-কে সরিয়ে মৃত্যুর পরের "আমি" সেখানে থাকতে পারে না। ফলে কিছু সময়ের জন্য মৃত্যুর পরের "আমি" সেখানে থাকলেও পরে তাকে শরীর ত্যাগ করে চলে যেতে হয়। এটাই ভূতে ধরা।“

প্রদীপ ভাই শুধু ২০১২ অক্টোবর মাসে ১০০ টি কবিতার পোস্ট দিয়ে সেঞ্চুরি করেছিলেন!
আশাকরি তার কবিতা লেখার এই গতি অব্যাহত থাকবে।


হিপ্নোথেরাপিক কবি আফতাব হোসেন:


বাংলা কাব্য জগতের নতুন ভাষারীতির প্রবর্তক হিপ্নোথেরাপিক কবি আফতাব হোসেন ব্লগে পদার্পন করেন ২০১১ সালে । কবিতা লেখার পাশাপাশি তিনি হেকিমি চিকিৎসাও করেন। তার মতে হিপ্নোথেরাপি দিয়ে শতকরা ৮৫ ভাগ মানুষকে স্বাভাবিক করে তোলা সম্ভব।
তিনি বলেন "দাঁত হলুদ হয়ে গেলে সবারই বাদামী টাই পরা উচিত।" তবে মেয়েদের দাঁত হলুদ হলে তারা শাড়ি বা কামিজের সাথে কিভাবে হলুদ টাই পরবেন সেই বিষয়ে কবি নিরব।
সমাহোয়্যার ইনে কবি আফতাব হোসেনের আছে বিশাল ফ্যান গোষ্টী, আর নতুন যারা এখনও কবির কবিতা পড়ার সৌভাগ্য অর্জন করেননি তাদের জন্য একটা কবিতা শেয়ার করলাম......

"চন্দের জাডুকড় কবি আফতাব হোসেনের য়োনলাইন কভিতা"

রাচতাঘুলো আলকাতরাড় রংঘে সঙ সাজে
টিমিমাচ খেতে মঝা ভেজে ভেজে।
টাণ্ডা বাহতাষ গুমিয়ে পরেছে কবরে
পুকুউরে চুনামির টোলপার বোয়ালেড় বিয়েড় খভব্রে
পুকুউর ঘাঠে বাগের বাড়ি
বোয়ালেড় সাথে তার মহা আড়ি ।
জল কাহদে পোজাপতিড় গোফে
চাদ গুমে ঢলে পরে মুড়গিড় খোপে ।




মাম্মা মুসাফির:


মায়াবী মাম্মা কবিতার জনক মাম্মা মুসাফির ব্লগ লেখা শুরু করেন সালে। নিজেকে 'কঠিন চিজ' হিসাবে পরিচয়দানকারি মুসাফির ব্লগ লিখছেন ১ বছর ১০ মাস যাবত।
পুরানো ঢাকার ব্যবসায়ী মুসাফির মাম্মা কবিতা লেখার পাশাপাশি "গিয়ানি মাম্মা' দলের মহাসচিব। এই দল নিয়ে তিনি ভোটে দাড়াতে চান এবং দেশ ও জাতির সেবা করতে চান।
নিজের সুন্দর চেহারার প্রতি বিমুগ্ধ মুসাফির মাম্মার একটি কবিতা.......

মাম্মা স্টাইল
কোপা মাম্মা স্টাইল
রত্না মাম্মীর বাসায় গেসি
পুরান ঢাকায় বাড়ি
রত্না মাম্মি পিন্ধে কইলাম
টুকটুক্কা লাল শাড়ি
রত্না মামীর পুলা আমায় কইতেয়াসে বাবা
শুইনা আমি টাসকি খাইসি হইতেয়াসি হাবা
হে ও মাম্মা মাম্মী
হোপ ওপ হোপ ওপ হোপ :D
হে ও মাম্মা মাম্মী
হোপ ওপ হোপ ওপ হোপ
কোপা মাম্মা স্টাইল
(এই অংসে নাচুম, তুম্রাও নাইচো মাম্মারা)



অনুপম অনুষঙ্গ /শফিক আফতাব:


শুধু সামহোয়্যার ইন ব্লগ নয় পুরো বাংলা ব্লগের বর্তমানের সব চাইতে 'দ্রুত গতির' কবি অনুপম অনুষঙ্গ বা শফিক আফতাব ভাই।
এই স্পিডি কবি এই ব্লগে কবিতা লিখছেন ৫ মাস এক সপ্তাহ যাবত।
চলতি মাসে শফিক ভাই কবিতা পোস্ট করেছেন ৭৭ টা, মার্চে ১১১, ফেব্রুয়ারীতে ৭৪, জানুয়ারীতে ৫৪!
শফিক ভাইয়ের অসংখ্য কবিতার মাঝ থেকে আপনাদের জন্য একটি.......


দেখতে মনে হয় ধোয়া তুলশিপাতা
বিশুদ্ধ গাইয়ের দুধ খেয়ে মানুষ, আর সতী মায়ের সোনার সন্তান ;
অথচ রাতের অন্ধকারে চোরের মাল ভাঙেন,
নগ্ন হন যত্রতত্র, দুষিত বীজে সয়লাব করেন উরুপথের গলি ;


তিনি আমাদের মান্যবর,
কাণ্ডারী,
তাকে স্যালুট করি, করতে হয় ;
ব্যবহার যে বংশের পরিচয় !!



অনুপম অনুষঙ্গ ভাই এই গতিতে কবিতা লিখতে থাকলে নি:সন্দেহে এটা বাংলা ব্লগে একটা রেকর্ড তৈরি হবে 'কবিতা' রচনার ক্ষেত্রে।
ভাই আরও কবিতা লিখুন, এই কামনা করি।

এখন যাদের কথা লিখবো তারা প্রকৃতপক্ষেই সামহোয়্যার ইন ব্লগের রম্য কবিতা লিখিয়ে। কবিতাও যে এমন মজা করে লেখা যায় আর 'মজা' করতেও যে অনেক ক্রিয়েটিভিটি লাগে তা তাদের লেখা না পড়লে বোঝা যাবে না।

পাহাড়ের কান্না:

পাহাড়ের কান্না ওরফে পাকা' সামুর জনপ্রিয় 'ফিচারিং' কবিতা ধারার অন্যতম কবি। মূলত: বিবাহ বিরহে ব্যাকুল হয়ে পাকা একের পর এক রচনা করে গেছেন অনবদ্য সব ফিচারিং কবিতা। তার লেখা পাকা ফিচারিং কাজী নজরুল কিংবা পাকা ফিচারিং রবীন্দ্র নাথ ছিল রীতমত ধ্রুপদী সাহিত্য। দেখুন পাকা ফিচারিং ফররুখ আহমেদ........


বাসর সাজাইতে কত দেরি আঙ্গুরী?
আজো তোমার বাবা প্রেম বুঝে না, আছেন রেগে,
দেখা মাত্রই দৌড়ায় একশো মাইল বেগে।
আমিও দৌড়াই পায়ের চপ্পল খুলে
তুমি তাকাইলেই, আমি সব যাই ভুলে,
অন্ধকার ঘরে জাগে শূন্যতা ঘেরি,
বিড়াল মারিতে কত দেরি আঙ্গুরী?

বাসর সাজাইতে কত দেরি আঙ্গুরী।।
দীঘল রাতের শ্রান্ত সফর শেষে।
আজো ঘুমাইতে হয় কোল বালিশ ঘেষে।
এ কি স্বপ্ন নিয়া খেলিলো তোমার বাপ?
তোলে মর্সিয়া ব্যাথিত দিলে বাড়িলো নিন্মচাপ।
অস্ফুট হয়ে ক্রমে ডূবে যায় জীবনের তরী,
তুমি তাকাইলেই, আমি সব যাই ভুলে,
সম্মুখে তোমার পাষান বাপ আমার দুই কান ধরি।




কাঠের খাঁচা:

কাঠের খাঁচা মূলত 'খোচাঁ' সিরিজ লিখলেও কবিতায় তার দখলও কম ছিল না। কাঠের খাঁচার কবিতায় রেসিপি দেখুন........

ঘন ডাউল উইথ ডিম ভুনা

দেখবে ডাউল পড়বে লোল
নয় ইহা মুরিগির ঝোল
ইহার নাম ডাউল ভুনা
সাথে ডিম ফানা ফানা

ডাউল কেমতে বানামু
এইডা আমরা জানি
না জানলেও কইতে আছি
লাগবো পরথম পানি

পানির মইদ্যে ধোয়া ডাউল
করতে অইব সেদ্দ
লবন আগে দিয়া দিলে
হইবা বোকার হদ্দ

পানি বেশি দিওনা
হইবনা ডাউল ভুনা
অল্প পানিত সেদ্দ করি
বানামু মোরা খানা

ডাউল সেদ্দ হই গেলে
দেও সেরম ঘুটা
দেইখ আবার খাইওনা
গরম ডাউলের ছিটা

এইবার মনু লবন দেও
দেও হলুদ অল্প
আমার দিকে চাইওনা
পরে করুম গল্প

বাগাদ না দিলে
ষোল আনাই মাটি
গরম তেলে পিয়াজ ভাজি
ডাউল হইব খাটি

ডাউল ভুনা হই গেল
ডিম আছে বেশ
ডিম ভাঙ্গি ছাড়ি দিলেই
কাজ কাম শেষ

ডাউল যখন উৎরাই
হই যাইব ভুনা
হের মইদ্যে ডিম ছাড়িও
ডিম হইব ফানা ফানা




গরম কফি:

গরম কফি ভাইকে অবশ্য শুধু মাত্র কবি বলা যাবে না, তিনি ছিলেন মাল্টি পারপাস লেখক। তিনিই একমাত্র ব্লগার যে তার সকল লেখার স্বত্ব পাঠককে দিয়ে দিয়েছেন অবশ্য স্বত্ব নিয়া একাধিক পাঠকের মধ্যে মারামারি-হাতাহাতি হলে দায় কে নেবে সে বিষয়ে কবি যথারীতি নিরব। অনলাইনে ঘরে বসে টাকা কামানো নিয়ে একটা কবিতা দেখুন.......


এতো টেকা দিয়া কি করবাম ? কারে খাবাইবাম ?

মাউস তুমি এতো কাজের
ঝানিতাম না আগে !!
তাইতো এতো দেরি হলো
পাইতে নিজের ভাগে

ক্লিকে ক্লিকে টেকাই-টেকা ,
কাহিল গুনতে গুনতে
মুখের ছ্যাপও শুকায় গ্যালো,
টেকা গুনি ক্যামতে ?

ওমুক সাইটে টেকার গাট্টি,
তমুক সাইটে বস্তা
নেটে টেকার কামাই হপে,
আছে অনেক রাস্তা ।

জানু ভাইরা দেখায় সে-সব,
রেফার করে লিং !!
আবুল - কুদ্দুস ঘুরে ঘুরে
দেখে গাধার শিং !!

আমি আবুল গরম কফি
চাইনা এতো টাকা
কারন আজও আছি একা
মনের দুয়ার ফাকা

এতো টেকা ও জানুভাই
খরচ করবাম ক্যামনে?
যদি থাকে কাজিন সিসটার,
তাদের আনেন সামনে

তাদের সাথে করতে ডেটিং,
হপে টেকার দরকার
তখন দিয়েন রেফারেলের-
ধান্দাবাজির কারবার

না থাকলে সিসটার-কাজিন,
পিলিজ লাগে থামেন
ছাড়েন ব্লগে ধান্দা কারবার,
সিধা রাস্তা মাপে



পাহাড়ের কান্না, কাঠের খাঁচা, গরম কফি এরা তিন জনাই ২০১১ সালের পর থেকে ব্লগে একদমই অনিয়মিত হয়ে গেছেন, যার কারনের পরবর্তী সময়ের ব্লগাদের কাছে এই দুই প্রতিভাকে অচেনা ঠেকতে পারে।
পাকা, গক এবং কাখা কে ফিরে আসার আকুল অনুরোধ জানানো হলো.....

..............ডেস্ক রিপোর্ট, হাউকাউ পার্টি।





সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
৯৭টি মন্তব্য ৯৫টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

দুলে উঠে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৬

দুলে উঠে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

মন খুশিতে দুলে দুলে ‍উঠে
যখনই শুনতে পাই ঈদ শীঘ্রই
আসছে সুখকর করতে দিন, মুহূর্ত
তা প্রায় সবাকে করে আনন্দিত!
নতুন রঙিন পোশাক আনে কিনে
তখন ঐশী বাণী সবাই শুনে।
যদি কারো মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

তরে নিয়ে এ ভাবনা

লিখেছেন মৌন পাঠক, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩০

তরে নিয়ে এ ভাবনা,
এর শুরু ঠিক আজ না

সেই কৈশোরে পা দেয়ার দিন
যখন পুরো দুনিয়া রঙীন
দিকে দিকে ফোটে ফুল বসন্ত বিহীন
চেনা সব মানুষগুলো, হয়ে ওঠে অচিন
জীবনের আবর্তে, জীবন নবীন

তোকে দেখেছিলাম,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি পথখাবার খান? তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য

লিখেছেন মিশু মিলন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×