জুলাই ষড়যন্ত্রের অপমৃত্যু ঘটতে যাচ্ছে বাংলাদেশে। গত বছরের জুলাইয়ের মেটিকুলাস ডিজাইনড প্ল্যানে দেশবিরোধী যে ষড়যন্ত্র হয়েছিল, সেটার অপমৃত্যু ঘটতে যাচ্ছে। দখলদার ইউনূস সরকার প্রবল চাপে পড়েছে। এখন তাদের সব কূল যেতে চলেছে। বাংলাদেশ ফিরতে যাচ্ছে গণতান্ত্রিক কক্ষপথে।
মুহাম্মদ ইউনূস ডিপস্টেটের প্রতিনিধি। তার উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের স্বার্থ পরিপন্থী কাজ করে দেশটাকে ধ্বংস করে দেওয়া। ক্ষমতা দখল করে সাড়ে নয় মাসে এটা তিনি অনেকটাই করে ফেলেছেন। সেন্ট মার্টিন এখন বাংলাদেশের নাই। সাজেক নাই।পার্বত্য অঞ্চলগুলো বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণের বাইরে। বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার নীল নকশা সম্পন্ন। করিডর দিয়ে প্রক্সি ওয়ারে জড়াতে যাচ্ছে ইউনূস সরকার।
ইউনূস তার সভাসদ সাজিয়েছেন দেশবিরোধীদের দ্বারা। বিদেশি নাগরিকদের বাংলাদেশে এনে দিয়েছেন রাষ্ট্রীয় পদ। তারা একের পর এক ষড়যন্ত্র করে বাংলাদেশের সর্বনাশ করেছে। খলিলুর রহমান, আশিক চৌধুরী, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ, লুৎফে সিদ্দিকী, লামিয়া মোরশেদ, শফিকুল আলমসহ সবাই দেশের বিরুদ্ধে একাট্টা হয়ে কাজ করছে। তাদেরকে সহায়তা করছে মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম ওরফে আসিফ নজরুল, আসিফ মাহমুদ, মাহফুজ আলম, আদিলুর রহমান খান শুভ্র, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, নূরজাহান বেগম, ফরিদা আখতার ও মোস্তফা সরয়ার ফারুকীসহ অন্যরা।
আলী রীয়াজ, বদিউল আলম মজুমদাররা আগে থেকে দেশবিরোধী। তারা আমেরিকা ও পাকিস্তানের এজেন্ট। বাইরে থেকে সকল কলকাঠি নাড়ছে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার।
দেখুন, যখনই ইউনূসের বিতাড়ণের পথ খুলেছে, তখনই কর্মসূচি নিয়ে হাজির এই দুই পত্রিকা। প্রথম আলো তার আবাসিক সাংবাদিকদের নিয়ে কলাম লেখাতে শুরু করেছে। ডেইলি স্টার সম্পাদক ইংরেজিতে কলাম লিখে ইউনূসের প্রতি আকুতি জানাচ্ছেন--প্লিজ যাবেন না।
এই যখন পরিস্থিতি তখন দেশ বাঁচাতে মুহাম্মদ ইউনূসকে এক ঘরে করে ফেলতে হবে। তার শক্তি দেশবিরোধী গ্যাং। এদেরকে তার পাশ থেকে সরিয়ে দিতে পারলে বাংলাদেশ রক্ষা পাবে। অন্যথায় দেশের নাম থাকবে, কিন্তু তার বড় একটা অংশ চলে যাবে দেশবিরোধীদের হাতে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



