
ঘুরুঞ্চি মন আমার, এক সময় নিজের কাজকে ফাঁকি দিয়ে যথেষ্ট ঘুরতাম। কালের বিবর্তনে সংসারের যাতাকলে পিষ্ঠ হতে হতে আমার ঘুরুঞ্চি মনে প্রলেপ লেগেছে। কিন্তু প্রলেপের ভেতরে এখনো সেই আমিই আছি। আগের মতো সময় বের করতে পারি না, কিছুটা বের করতে পারলেও ছবি তোলার জন্য প্রায়ই ক্যামেরা নিয়ে বের হওয়া হয় না। তাছাড়া ক্যামেরা ব্যবহার করতে ইদানিং কেন জানি কিছুটা সংকোচ ও লাগে। ব্লগে আসতে ইচ্ছে করে সময় করে আসতেও পারি না। ভাবছি এখন থেকে আবার ব্লগে কিছুটা সময় দেওয়া যায় কিনা। পুরোনো যারা তারা তো জানেনই আমার লেখার দৌরাত্ব কম, শুধু ছবি নিয়াই আমি ব্লগাইতে ভালোবাসি। তেমনি একটা পোষ্ট নিয়া আজকেও হাজির হলাম, সম্ভব হলে এটা সিরিজ আকারে চাৈয়ে নিবো।

(২) পানিতে ফুটে থাকা দুইটি অচেনা ফুল।

(৩/৪) খাবার খুঁজে বেড়ানো একটা ডাহুক পাখি।


(৫) এটা একটা পুরুষ ডাহুক পাখি।

(৬) পদ্ম আর ছোট পানা ফুলে একাকার।

(৭/৮) জলে শৈশবের দূরন্তপনা।


(৯) ও আমার দেশের মাটি.......

(১০) শীতলক্ষার জেলে তার জাল মেরামত করছে।

(১১) কিছু নৌকা পড়ে আছে অলস।

(১২) এই বেচারার কি এতো টেনশন জানা হলো না।

(১৩) একটা প্রাচীন বটবৃক্ষ, লাখপুর শীতলক্ষা নদীর তীরে।

(১৪) চমৎকার এই ফুলটার নাম জানিনা।

(১৫) এই ফলের নাম কুচিলা, জংলি ফল।

(১৬) নিঃসের হাসিমুখ।

(১৭) শীতলক্ষার পাড়ে চা বিস্কুট খাওয়ার একটা চমৎকার ছোট্ট দোকান।

(১৮) পাখির নাম হরিয়াল, বট গাছের মাথায় বসা।

(১৯) লাখপুরের নদীর পাড়ে এই মসজিদটি অনেক প্রাচীন।

(২০) আজকের ভ্রমণ টিম, ভালো থাকবেন সবাই।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


