বিএনপির জন্ম সেনানিবাসে, একজন সরকারী চাকরীরত সামরিক কর্মকর্তার হাতে সামরিক উর্দি পড়ে জন্মানো । তাদের নেত্রী সবকিছুর পরও সেনানিবাসের বাড়ী ছাড়তে রাজী নন । সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হলো তিনি পর পর দুবার একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রধানমস্ত্রী হয়ে ছিলেন সেনানিবাস । যা স্রেফ লজ্জার । সেনাবাহিনী, সেনানিবাস, সামরিক আচির তার রক্তের সাথে মিশে আছে আর সে কিনা গনতন্ত্রের চর্চা করেন ??
এমনকি মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ো তিনি ছিলেন পাকিস্থানী সেনাবাহিনীর সেনানিবাসে । দুর্জনেরা বলেন তিনি সেসময় পাকিস্থানী সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সাথে মৌজফুর্তি করেই কাটিয়েছেন । সে লজ্জা না হয় থাক । আকাশে থুথু দিলে নিজের গায়েই লাগে ।
সেই সেনাপ্রেমী বিএনপি কি সেনাবাহিনী ছাড়া অচল?? সেটা বোঝা যায় ১/১১ পটভূমিতে, তাদের সাজানো গুটি যখন উল্টে গেল তখন । কি অসহায় বিএপি !!!
সেই বিএনপির দাবী ভোলা উপনির্বাচনেও সেনাবাহিনী দরকার । কিন্তু কেন?? আগের উপনির্বাচনে কি সেনাবাহিনী দরকার হয়েছে?? আসলেই সামরিক উর্দিধারী বিএনপি সেনাবাহিনী ছাড়া একেবাড়েই অচল!!!