প্রায় এক হাজার বছর আগে ইয়াহুদী দ্বারা মদিনায় রাসুলুল্লাহ সা: লাশ মোবারক চুরির চেষ্টা আল্লাহ ব্যার্থ করে দিয়েছিলেন। আজও ভয়াবহ বিপদ থেকে রক্ষা করেছেন। শত শত মানুষ সেখানে এতেকাফরত ছিলেন। কি হতে পারতো ভাবলেই শিউরে উঠছি। এই কাজ কখনো কোন মুসলমানদের দ্বারা সম্ভব নয় কারন কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত মুসলমান হতে পারবেনা যতক্ষণ পর্যন্ত সে নিজের সব কিছুর চাইতেও রাসুল সা: কে বেশী ভাল না বাসবে। আর নিজেকে মুসলিম দাবি করে মসজিদে নববীর কাছে হামলা! এটা কি বিশ্বাসযোগ্য? সবার সকল সন্দেহ সত্যি প্রমানিত হলো, এগুলো যে ইহুদিদেরই কাজ এবং তথাকথিত আইএস ও তাদেরই ঔরসজাত। এই ইয়াহুদীরা কখনোই নবী সা: কে স্বীকার করতে চায়নি এবং অসংখ্য নবী কে হত্যা করেছে। তারা এখনো নিজেদেরই শ্রেষ্ঠ বলে দাবি করে থাকে। তারা মনে করে নবী যদি আসতেই হয় তবে ঈসরাইল জাতির মধ্যেই আসতে হবে। যে কারনে তারা মুসলমানদের সবচেয়ে প্রিয় স্থানে আঘাত দিতে দ্বিধা করে না। শিয়ারাও এই সাহস করবে না। কারণ তারাও নবীজী সা: কে সর্বশেষ নবী হিসেবে মানে। সুতরাং নি:সন্দেহে এই হামলা ইয়াহুদীদেরই কাজ। এর চেয়ে বড় কি প্রমান হতে পারে? এ পর্যন্ত ধর্মীয় স্থাপনাগুলোতে যতগুলো আত্মগাতী হামলা হয়েছে, সেগুলো সবকটির মুলে এই অভিশপ্ত ইহুদী জাতি। এরা ব্যবসা চিনে। কোন জায়গায় গুড় লাগালে পিঁপড়া আসবে, আর শেষে কুকুর বিড়ালের মারামারি হবে। মারামারি মানেইতো অস্ত্রের ব্যাবসা আর তাদের কাছে গিয়ে ধরনা দেয়া। এতদিন আমার শুধু ধারণা ছিলো আজ থেকে তা বিশ্বাস করতে শুরু করলাম। মুসলমানদের মাঝে যত বিভক্ত সৃষ্টি করানো যাবে ততই তাদের লাভ। এই সহজ কথা সকল মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধান রা বুঝে কিন্তু নিজেদের ব্যাক্তিগত লাভের কারনে কিংবা নিজেদের ক্ষমতা হারানোর ভয়ে কখনোই এক হতে চায় না। মাঝ থেকে মারা যায় নিরপরাধ নিরীহ মানুষ। নিহতদের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি। আল্লাহ যেনো তাদের. জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন। আর ইহুদিদের সকল চক্রান্তকে ধুলিস্যাত করে দেন... আমিন
বি:দ্র:- গতকালের লেখা আজ পোস্ট দিলাম..
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৫:০৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




