বাংলাদেশের নতুন সরকার যদি ভেবে থাকে তাদেরকে দলীয়ভাবে ভোট দিয়ে জনগন জয়ী করেছে তাহলে তারা ভুল করবে। জনগন যুদ্ধাপরাধীদের মদদদাতা দলকে প্রত্যাখান করেছে। এবং নির্বাচনী ইশতেহার মোতাবেক এই সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হবে। আমাদের দাবী এক বৎসরের মধ্যে এই বিচার কার্য শুরু করতে হবে এবং আগামী পাচঁ বছরের মধ্যে তা শেষ করতে হবে। এর জন্য যদি সংবিধান ও পরিবর্তন করতে হয় তাহলে সেই ক্ষমতা এর সরকারের আছে, যেহেতু তারা ২০০ এর বেশি আসন নিয়ে জয়ী হয়েছে। নতুন প্রজন্মের প্রথম এবং প্রধান দাবী, সকল যুদ্ধাপরাধীর বিচার চাই। জাতি আজ তাকিয়ে আছে নতুন সরকারের দিকে। আমরা অনতি বিলম্বে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্য শুরু হোক এটা দেখতে চাই। আমরা চাই না আর এমন কলঙ্ক নিয়ে বেঁচে থাকতে। আমরা চাইনা আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের কোন প্রশ্নের মুখোমুখি হতে। আমরাতো পেয়েছি জাতির শ্রেষ্ট সন্তানদের স্পর্শ, তাদের অনেকর কোলে পিটে করে আমরা অনেকে বড় হয়েছি। যারা সরাসরি প্রত্যক্ষভাবে তাদের দেখিনি, কিছুটা হলেও জানার সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম কি পাবে? আমাদের আগের প্রজন্ম তাদের জীবন বাজি রেখে তাড়িয়েছে পাকিস্তানী কুকুরদের। আর আমরা আজ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সেই কুকুরদের সহযোগীদের সাথে অংশগ্রহণ করছি চা চক্রে। আমাদের সামনে দিয়ে সেই যুদ্ধাপরাধীরা তাদের গাড়ীতে জাতীয় পতাকা লাগিয়ে ঘুরেছে। কিন্তু না আমরা তা সহ্য করিনি, করবো না। আমরা তাদের প্রত্যাখান করেছি আমাদের ভোটের অধিকার দিয়ে। এখনই সবচেয়ে মোক্ষম সময় তাদের প্রতিহত করার। এখনই সবচেয়ে উপযুক্ত সময় তাদের বিচার করার। না হলে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম এসে আমাদের প্রশ্ন করবে, "তোমারা কি বালটা ছিঁড়েছো?"
এক দফা এবং এক দাবী - যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
বাংলাদেশের নতুন সরকার যদি ভেবে থাকে তাদেরকে দলীয়ভাবে ভোট দিয়ে জনগন জয়ী করেছে তাহলে তারা ভুল করবে। জনগন যুদ্ধাপরাধীদের মদদদাতা দলকে প্রত্যাখান করেছে। এবং নির্বাচনী ইশতেহার মোতাবেক এই সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হবে। আমাদের দাবী এক বৎসরের মধ্যে এই বিচার কার্য শুরু করতে হবে এবং আগামী পাচঁ বছরের মধ্যে তা শেষ করতে হবে। এর জন্য যদি সংবিধান ও পরিবর্তন করতে হয় তাহলে সেই ক্ষমতা এর সরকারের আছে, যেহেতু তারা ২০০ এর বেশি আসন নিয়ে জয়ী হয়েছে। নতুন প্রজন্মের প্রথম এবং প্রধান দাবী, সকল যুদ্ধাপরাধীর বিচার চাই। জাতি আজ তাকিয়ে আছে নতুন সরকারের দিকে। আমরা অনতি বিলম্বে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্য শুরু হোক এটা দেখতে চাই। আমরা চাই না আর এমন কলঙ্ক নিয়ে বেঁচে থাকতে। আমরা চাইনা আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের কোন প্রশ্নের মুখোমুখি হতে। আমরাতো পেয়েছি জাতির শ্রেষ্ট সন্তানদের স্পর্শ, তাদের অনেকর কোলে পিটে করে আমরা অনেকে বড় হয়েছি। যারা সরাসরি প্রত্যক্ষভাবে তাদের দেখিনি, কিছুটা হলেও জানার সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম কি পাবে? আমাদের আগের প্রজন্ম তাদের জীবন বাজি রেখে তাড়িয়েছে পাকিস্তানী কুকুরদের। আর আমরা আজ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সেই কুকুরদের সহযোগীদের সাথে অংশগ্রহণ করছি চা চক্রে। আমাদের সামনে দিয়ে সেই যুদ্ধাপরাধীরা তাদের গাড়ীতে জাতীয় পতাকা লাগিয়ে ঘুরেছে। কিন্তু না আমরা তা সহ্য করিনি, করবো না। আমরা তাদের প্রত্যাখান করেছি আমাদের ভোটের অধিকার দিয়ে। এখনই সবচেয়ে মোক্ষম সময় তাদের প্রতিহত করার। এখনই সবচেয়ে উপযুক্ত সময় তাদের বিচার করার। না হলে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম এসে আমাদের প্রশ্ন করবে, "তোমারা কি বালটা ছিঁড়েছো?"
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন্যায়ের বিচার হবে একদিন।

ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন
আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন
মিশন: কাঁসার থালা–বাটি
বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।