আয়োজিত সবকিছুই ছিলো সকলের জন্য উম্মুক্ত। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ক্যাফেটেরিয়াতে এক পাশে আয়োজন করা হয় বাংলাদেশের বিভিন্ন দর্শনীয় এবং ঐতিহাসিক স্থান, এবং সংস্কৃতি বিষয়ক ছবি প্রদর্শনীর।
তার পাশেই কিছু ঘরে তৈরী বাংলাদেশী খাবার পরিবেশন করা হয়। অনেক ভিন দেশী এসব খাবার খেয়ে তাদের ইমেল এড্রেস দিয়ে যায় রেসিপিটি পাঠিয়ে দেবার জন্য। এসবের পাশাপাশি চলছিল গালে এবং হাতে বাংলাদেশের পতাকা এবং নকশা অংকন। উল্লেখ্য আজ অনেক পাকিস্তানী ছা্ত্রদের গালেও আঁকা হয়েছে বাংলাদেশের পতাকা।
উৎসবের দ্বিতীয় পর্যায়ে ছিলো বাংলাদেশের বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্হান নিয়ে একটি প্রামান্যচিত্র এবং দুটি বাংলা ফিল্ম শো। ফ্লিম শোতে দেখানো হয়েছে মাটির ময়না এবং রাণী কুটির বাকি ইতিহাস।
দেশের বাহিরে প্রথমবারের মত পালন করলাম পহেলা বৈশাখ। তবে ভুলে যাইনি নিজের সংস্কৃতি, ভুলে যাইনি নিজের দেশকে। ইচ্ছে করছে এর আগে এই শহরে এমন আয়োজন না হলেও আজ যেভাবে শুরু হলো এরই ধারাবাহিকতা থাকবে সেই স্বপ্ন দেখতে। সেই প্রত্যাশায়.....।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ ভোর ৪:৪৫