somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

~~~!!!পেন্সিলে প্রিয় মুখ-১!!!~~ একজন বিশিষ্ট ব্লগ চিত্রশিল্পীর একক ব্লগীয় চিত্র প্রদর্শনী :) :) :)

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



এটা আঁকাআঁকি নিয়ে আমার ব্লগ জীবনের ঠিক কয় নাম্বার পোস্ট তা মনে করতে পারছি না বা চাচ্ছি না! তবে এই কথা সত্যি এতটা মন দিয়ে এত নিষ্ঠা সহকারে বিশেষ ব্রত নিয়ে এর আগে আমি কখনও আঁকিনি যা গত কয়েক মাসে আমি এঁকেছি! আমার এবারের অঙ্কনের বিষয়বস্তু ছিলো পেন্সিলে প্রিয় মুখ। এই জীবনের হাজার হাজার প্রিয় মুখ জমা হয়েছে হৃদয়ের কুঠুরে। সব কি আর এঁকে শেষ করা যায় এই তিন মাসে! যায় না! আর তাই প্রথম কিস্তি শেষ করে একটু অবসরে যাচ্ছি! আবারও কখনও নিয়ে হাজির হবো নতুন কিস্তিতে আমার প্রিয় আরও সব মুখচ্ছবিগুলি---



সে যাইহোক, ছবি আঁকা আমার শখ। এই শখের শুরুটা যে কবে হয়েছিলো সে আমার মনে নেই আজ শুধু মনে পড়ে খুব ছোট থেকেই দেওয়াল, মেঝে, বই এর পাতা, ক্যালেন্ডারের উল্টোপিঠে কোথাও আমার চিত্র কর্ম সাধনায় বাদ রাখিনি আমি! সে অভ্যাস আজও অব্যাহত আছে। তবে যা আঁকি বা এঁকেছি তা শুধুই নিজের আনন্দে আর সাথে আমার প্রিয় মানুষদের জন্য, তাদের আনন্দের জন্যও!
এটা আঁকাআঁকি নিয়ে আমার ব্লগ জীবনের ঠিক কয় নাম্বার পোস্ট তা মনে করতে পারছি না বা চাচ্ছি না! তবে এই কথা সত্যি এতটা মন দিয়ে এত নিষ্ঠা সহকারে বিশেষ ব্রত নিয়ে এর আগে আমি কখনও আঁকিনি যা গত কয়েক মাসে আমি এঁকেছি! আমার এবারের অঙ্কনের বিষয়বস্তু ছিলো পেন্সিলে প্রিয় মুখ। এই জীবনের হাজার হাজার প্রিয় মুখ জমা হয়েছে হৃদয়ের কুঠুরে। সব কি আর এঁকে শেষ করা যায় এই তিন মাসে! যায় না! আর তাই প্রথম কিস্তি শেষ করে একটু অবসরে যাচ্ছি! আবারও কখনও নিয়ে হাজির হবো নতুন কিস্তিতে আমার প্রিয় আরও সব মুখচ্ছবিগুলি---
সে যাইহোক, ছবি আঁকা আমার শখ। এই শখের শুরুটা যে কবে হয়েছিলো সে আমার মনে নেই আজ শুধু মনে পড়ে খুব ছোট থেকেই দেওয়াল, মেঝে, বই এর পাতা, ক্যালেন্ডারের উল্টোপিঠে কোথাও আমার চিত্র কর্ম সাধনায় বাদ রাখিনি আমি! সে অভ্যাস আজও অব্যাহত আছে। তবে যা আঁকি বা এঁকেছি তা শুধুই নিজের আনন্দে আর সাথে আমার প্রিয় মানুষদের জন্য, তাদের আনন্দের জন্যও!


তো এবারের সাধনায় বেছে নিলাম কিছু প্রিয় মুখ। প্রথমেই আঁকলাম প্রিয় জিনি ভাইয়াকে! তখন প্রিসমা সিজন চলছিলো তো সবাই তখন প্রিসমা নিয়েই বিজি! কত রকম কার্টুন! কত রকম প্রিসমা ! তবে সকল প্রিসমা থেকে জিনিভাইয়ার সেই প্রিসমাটাকেই সবচেয়ে সুন্দর মনে হয়েছিলো আমার। যেমনই কালারফুল তেমনি ওয়েস্টার্ন কমিকের কার্টুনের মতন একেবারে পারফেক্ট! তো সেটাই আঁকার ট্রাই করলাম আমি!


পেনসিলে আঁকলাম কিন্তু সবই হলেও মুখের কাছটা কেন যেন মনের মত হলোনা! ঘষাঘষি মুছামুছি করতে করতে শেষ মেষ আমার একজন প্রিয় মানুষের উপহার দেওয়া গ্রাস হোপার্স স্কেচবুকের পাতাটার ছাল চামড়াই উঠে গেলো! যাইহোক যেমনই হোক ছবি দেখে আমার চাইতেও জিনিভাইয়া অনেক অনেক খুশি! আমার যে কোনো সাফল্যেই আমি ঠিক ঠিক বুঝে যাই ভাইয়াটা আমার চাইতেও বেশি খুশি হয়! তাই তো ভাইয়া তুমি আমার এত প্রিয়!

এরপর আমার আরেকজন প্রিয় মানুষ গেমু ভাইয়ার ছবি আঁকতে ট্রাই চালালাম! ও মাই গড! সে এমনই ছবি আমাকে আঁকতে দিয়েছে যে এক সাইডের চোখ দেখাই যায় না এমনই ক্রিটিক্যাল আই!!!!! তাতে কি ! আমি এত অল্পে দমে যাবো! কাভি নেহি!!!!!!! কাজেই ট্রাই এ্যান্ড ট্রাই! মুছামুছি ঘষাঘষি, ছেড়াছিড়ি করেও সে যাত্রা সেই এক চোখ আমি ঠিক করতেই পারলাম না! তাই কিছু দিনের বিরতীতে গেলাম!
বিরতীর পরে আমার পেন্সিলে গেমু :)


তবে বিরতী নিয়ে তো আর বসে থাকলে তো চলবে না ! সময় বহিয়া যায় নদীর মতন হায়! প্রাকটিস নষ্ট হবে! তাই কি করি আজ ভেবে না পাই ভাইয়ার ছবি আঁকতে বসলাম! একবারে হয়ে গেলো তার চেহারা ১২ বছরের ভাইয়া আরেকবারে তো এমনই নায়কোচিত যে সে ছবি দেখলে ভাইয়া আবার নিজেকে নায়ক মনে করে হলিউডে পাড়ি জমাতে পারেন! তাই সে ছবি আর দিলাম না মানে শুরুটা দেখালাম আর কি। যাই হোক দান দান তিন দান ! তিন দানের সময় ঠিকই ছবিটা কিছু মিছু তার মত হলো! আমার প্রিয় ভাইয়া তাতেই খুশি! :)


এরপর অনিক ভাইয়া। জাহিদ অনিকভাইয়ার প্রোপিকটা এই ব্লগে অনেকেই দেখেছেন তবে সেই ছবি এঁকে এবং এঁকে এবং হফ এ্যান পফ, হফ এ্যান্ড পফের পরেও যখন চক্ষুগুলো শয়তানের চোখ হয়ে গেলো তখন আর না ঢেকে দিয়ে তা পারলাম না! কিন্তু ভাইয়ার ফেসবুকের মানুষগুলোর চোখে এবং ভাষায় সেটা নাকি রোমান্টিক হয়ে গেলো আরও!


সে যাইহোক চেরেষ্টা অব্যাহত থাকিলক এবং শেষমেষ আবারও ফেইলউর হয়েও ভাইয়াকে খুশি করা গেলো! এইনা হলে প্রিয় মানুষেরা!!!!! তবে অনিকভাইয়ার চুলে আমি যে এফোর্ট দিয়েছি তাতে আমি নিজেই মুগ্ধ আর এই চুল এফোর্টের কারণ আমার দেখা একজন অসাধারন শিল্পী এবং অবশ্যই শখের এবং বড় মানষিকতার মানুষ অলি রহমান ভাইয়ার চুল আঁকা দেখে মুগ্ধ হওয়া! শিল্পীরা বুঝি এমনই হয় ! বিনয়ী এবং প্রশংসায় সেরা সে যেমনই হোক যাহার ছবি! একেই বলে শিল্প মানষিকতা! :)


ফয়সালভাইয়া! যার বার্থডে উইশ ছাড়া আজকাল আর আমার জন্মদিনই আসেনা এই ভাইয়ার ছবি আঁকতে আমি সবচেয়ে বেশি হিমশিম খেয়েছি! ভাইয়াকে প্রতিটাই ব্যার্থ চিত্র দেখিয়েছি! শেষ মেষ ভাইয়ার অনুপ্রেরনায় কিছুটা সফল হয়েছি!


প্রথমে শিপুভাইয়ার যে ছবি আঁকলাম তা দেখে ভাইয়া বলে আমি নাকি তার ছবি যত্ন নিয়েই আঁকিনি! তাই সেটা আর দেখাচ্ছি না তবে এটা কি হতে পারে ভাইয়া! তুমি বলো! :( তুমি আমার দেখা এই জগতে দুঃসাহসী ও ড্যাম কেয়ার এবং অবশ্য অবশ্য উন্নত এবং দৃঢ়চেতা মানষিকতার একজন অকুতোভয় মানুষ! ভাইয়া আমার এত প্রশংসায় আবার এখন ভীত হয়ে যেওনা! আমি মন থেকেই বললাম!
মোটেও ঢং না! :( :( :( যাইহোক তোমার কথা শুনে আমি তোমার ছবিটা এত যত্নে এঁকেছি তবুও........ ভাইয়াটা বলে গেমুরটা নাকি বেশি যত্নে আঁকা! কি করি ভাইয়াও সেই একই কথাই বলে! আমি তো জানি আমি আসলেই কত যত্নে, কত বর্ণে, কত গন্ধে হৃদয়ে নিয়ে এঁকেছি এসব ছবি!!!!!! যাইহোক আমার ১০১% যত্নে আঁকা শিপুভাইয়া! :)


এটা পেন্সিলে


এটা রঙ দেবার পরে।

বিদ্রোহী ভৃগু ভাইয়া! এই হাসি আঁকা সহজ ছিলোনা


কিন্তু ভাইয়ার উৎসাহ উদ্দীপনা ও বুদ্ধিপনায় শেষে এঁকেই ফেললাম ভাইয়ার অবারিত হাসিখানি! কাজেই এই ছবির আঁধা ক্রেডিট আমার ভৃগুভাইয়ামনির! :)

হঠাৎ ইচ্ছা হলো আমার সুচিত্রা সেন আপুনিকে আঁকতে।সাথে পেন স্কেচেরও ইচ্ছা হলো আর তাই আপুনিকে এঁকে ফেল্লাম কালোকালো পেনের কালীতে!


আমার আঁকা আপু


সাথে মনিটরে আপুনি........ :)
আমার রাবেয়া আপু ! সরলতার প্রতীমা মনে হয় যাকে! সেই আপুটার গভীর দু নয়নের গভীরতা আঁকার সাহস আমার নেই! তাই খুঁজে পেতে বের করলাম আপুর চোখ ঢাকা ছবিটা! আর সেটাই আঁকলাম!


আমার দেখা এই ব্লগের সুন্দরীতমা আপুনি! :) :) :)


অপরূপা নাদিয়া



এবার দুইটা বাবুর ছবি
রুহিন বাবু আর তামীমবাবু। বাবু দুইটা যথাক্রমে হামাবেবীভাইয়ু আর আমাদের ছবি আপুনির বাসা আলো করে থাকে!




এই ছবিটা আমি এঁকেছি দুটি জমজ বাচ্চার জন্মদিনে। এদের মা আমার কলিগ ছিলো! এত্ত ভালো একটা মেয়ে! কিন্তু বাবু দুইটার একটা মানে মেয়েটা গিফটেড চাইল্ড। এই বাবু দুইটাকে আমি ভীষন ভালোবাসি তাই তাদের জন্য আমার এই উপহার!


এবার যাদের এঁকেছি এরা আমার দেখা সুন্দর কিছু প্রিয় মুখ! দেখি কে কে চিনতে পারে! :P


টাকা আনা পাই এর সেই মেয়েটা!



নৃত্য অপ্সরা হেমামালিনী!


একে কি চেনা যায়!!!!!!


একে কেউই হয়তো চিনবেনা ! :):) :)


একেই বা কে চিনবে?


ইহাই বা কে!



আমার আই শ্যাডো মার্কা চোখ!
এই ছবিটি নানান রঙ্গে। কেনোই বা কে বলতে পারে!





আমার মাইনুভাইয়া!


ভেবেছিলাম এই ছবিটা দেবোনা। কারণ এই ছবিটা নিয়ে আবার আমার পরম কোনো শুভাকাংখী আমাকে হিংসা করে পাগল হয়ে ব্লগের পরিবেশ নষ্ট করতে পারে। তবে ভাইয়ার অনুমতিক্রমে দেওয়া হলো! কাজেই ভাইয়া তোমার কথাই থাকলো তাহাদের দেখিলে দফারফা করিতে তোমার জন্য খড়গ সাপ্লাই দেওয়া হইবে! তবে এটাও সত্য, যারা অন্যের সুখে অসুখী হয় তাদের নিয়ে ভাবনার সময় নাই! বরং তাদের উন্নত সুচিন্তিত পরচর্চাকারী ভাবনা-চিন্তা সমুহ নিয়ে তারা পরচর্চার সাগরে নিমজ্জিত হৌক। :)

সবশেষে একটি শিক্ষামূলক কবিতা! না না একটি না দুটি শিক্ষামূলক কবিতা দিয়ে আজকের অনুষ্ঠান শেষ করছি।
নিন্দুকেরে বাসি আমি সবার চেয়ে ভাল,
যুগ জনমের বন্ধু আমার আঁধার ঘরের আঁলো।
সবাই মোরে ছাড়তে পারে, বন্ধু যারা আছে,
নিন্দুক সে ছায়ার মত থাকবে পাছে পাছে।
বিশ্বজনে নিঃস্ব করে পবিত্রতা আনে,
সাধক জনে নিস্তারিতে তার মত কে জানে?
বিনামূল্যে ময়লা ধুয়ে করে পরিষ্কার,
বিশ্বমাঝে এমন দয়াল মিলবে কোথা আর?
নিন্দুকে সে বেঁচে থাকুক বিশ্ব হিতের তরে;
আমার আশা পূর্ণ হবে তাহার কৃপা ভরে।

কাজেই নিন্দুক, পরচর্চাকারী ও অন্যের হীতে আনন্দে বিদ্বেষকারীগণ বেঁচে থাকুক বিশ্ব হীতের তরে আর এই দিকে আমি আরও একটি কবিতা আবৃত্তি করে ফেলি - - - :) :) :)
আমার নাম 'তবু' তোমারা কেউ কি আমায় চেনো?
দেখতে ছোট তবু আমার সাহস আছে জেনো।
এতটুকু মানুষ তবু দ্বিধা নাইকো মনে,
যে কাজেতেই লাগি আমি খাটি প্রাণপণে।
এম্নি আমার জেদ, যখন অঙ্ক নিয়ে বসি,
একুশ বারে না হয় যদি বাইশ বারে কষি।
হাজার আসুক বাধা তবু উৎসাহ না কমে,
হাজার লোকে চোখ রাঙালে তবু না যাই দ'মে।

হ্যাঁ আমিও আমার আনন্দময় কাজ নিয়ে এই বিশাল পৃথিবীর কর্মযজ্ঞে নিজের মত করেই আনন্দে থাকা ও নিজেকে আনন্দে রাখা হতে দমে যাবার পাত্রী নহি! তবে কিছু কুচক্রি, প্রতিহিংসা পরায়ন, অন্যের সুখে অসুখী মানুষ তাদের পরচর্চা এবং কুচক্রেও দমে যান না বলে বড়াই করেন তাহাদের জন্য একখানি বাণী- পৃথিবীতে যে দূর্নাম ও সুনাম বলে দু,দুটি বাক্য আছে তাহাদের ভাগ্যে কেবলি প্রথমটিই জুটে!
এই জন্যই কথায় আছে অন্যের চরকায় তেল না দিয়ে নিজের চরকার যত্ন নাও! তবুও সেসব দূর্মতী দূর্বু্দ্ধিগণ অপপের চরকায় তেল দিতে ব্যাস্ত থেকে থেকে নিজের চরকার ক্যাচ ক্যাচ আওয়াজে চারপাশ দুষিত করে তোলেন।

যাইহোক পরবর্তী এপিসোডে আরও নতুন নতুন প্রিয় মুখের টার্বনিয় চিত্র লই্য়া হাজির হবার আশা রেখে আজকের মত এখানেই সমাপ্তি ঘোষনা করছি! :)

সকলের জন্য ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা! জগতের সকল প্রাণীর মনে শান্তি বর্ষিত হৌক! :) :) :)

বিশেষ কৃতজ্ঞতা- বাংলাদেশ আর্ট গ্যালারী, আকান্টিস, ক্যানভাস, আর্ট ম্যাচ, আর্ট স্টোর, দেয়াল, পেন্সিল এসব গ্রুপের কলা কুশলী , মডারেটর , এ্যাডমিনদিগকে!

শিল্পী সাখাওয়াৎ তমাল, কার্টুনিস্ট ফয়সাল মাহমুদভাইয়া, হাসিব শান্ত ও শাহ আজিজ ভাইয়ার প্রতি রইলো শুভেচ্ছাসহ এক রাশ ভালোবাসা! :)


এসব আজ এঁকেছি ড্রাগলিয়া ভাইয়ার চোখ---১১.৮.১৭



আজ সকালের আঁকা- ১৩.৮.২০১৭ ( শাহেদ রাইয়ান ভাইয়া)




আমি কি একে চিনি!!!!!! নাকি কেউ এঁকে চেনে--- :P




নতুন আঁকাআঁকিগুলি--- :)





সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৩
১৯২টি মন্তব্য ১৯৭টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

কওমী মাদ্রাসায় আলেম তৈরী হয় না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

'জুলাই যোদ্ধারা' কার বিপক্ষে যুদ্ধ করলো, হ্তাহতের পরিমাণ কত?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫১



সর্বশেষ আমেরিকান ক্যু'কে অনেক ব্লগার "জুলাই বিপ্লব" ও তাতে যারা যুদ্ধ করেছে, তাদেরকে "জুলাই যোদ্ধা" ডাকছে; জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিপক্ষ ছিলো পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ছাত্রলীগ; জুলাই বিপ্লবে টোটেল হতাহতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাকান্ড ও সরকারের পরবর্তি করণীয়!

লিখেছেন আহলান, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

হাদির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। সে দেশকে ভালোবেসে, দেশের মানুষকে ইনসাফের জীবন এনে দিতে সংগ্রাম করেছে। তাকে বাঁচতে দিলো না খুনিরা। অনেক দিন ধরেই তাকে ফোনে জীবন নাশের হুমকি দিয়ে এসেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×