somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এই বসন্তে আমার গৃহসজ্জা আর আমি আর আমার বাসন্তী শুভেচ্ছা...

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

যদিও পেশাটা আমার বাচ্চাদেরকে পড়ানো। তবুও এই পেশাটা ছাড়াও রয়েছে আমার নানা রকমের শখ। আর আমার এই নানা রকম শখের মাঝে ঘর সাজানোর শখটা অনেকখানি জায়গা জুড়ে আছে। আমার ধারণা ছোট্টবেলার পুতুল খেলার মাঝ দিয়েই পুতুলের ঘর সাজাতে সাজাতেই মনে হয় এই শখটার শুরু হয়েছিলো। আমি ছোট থেকেই স্বপ্ন দেখতাম আমি আমার বাসাটাকে এমন করে সাজাবো ওমন করে সাজাবো। আর সেই স্বপ্নটা তখন প্রতিফলিত হত জুতোর বাক্সের পুতুলের বাসা সাজাতে গিয়ে। আর এটা এখন বাস্তবায়িত হয়েছে জলজ্যান্ত একটা বাসার মাঝে। আর গতবছর আমি একটা সাজানোর জন্য মনের মত বলতে গেলে একটা খালি বাসাই পেয়ে গেলাম আর তাতেই মনের মত করে সাজাবার সুযোগও হয়ে গেলো। যদিও বাসাটাতে আমরা উঠেছি এক বছরও পুরো হয়নি আর তাই বাসাটা পরিপূর্ণভাবে আমাদের যা যা প্লান আছে সেভাবে সাজানো হয়ে ওঠেনি তবুও এই অল্প সময়টুকুটে যতটুকু পেরেছি তাই দিয়েই সাজাতে চেষ্টা করেছি।


আমি খুব কল্পনাবিলাসী । আমি যখন একটা ঘর সাজাই তখন আমি কল্পনার রাজ্যে ভেসে বেড়াই। পরী বা এঞ্জেল বা ফেইরী আমার খুব প্রিয় তেমনই নানা রকম পুতুল বিশেষ করে বারবী ডল আমার খুব পছন্দের। যদিও আমি আমার সারাজীবনের সঞ্চয় পুতুলের মাঝে অনেক খানি ডিসকার্ড করেছি এই নতুন বাড়িটা সাজাতে গিয়ে তবুও বেশ কিছু এখনও আমি প্রায়ই ওলট পালট করে সাজাই সেই ছোট্টবেলার মত কল্পনার রাজ্যে ভেসে বেড়াই। আমি যখন কোথাও বেড়াতে যাই মেইন উদ্দেশ্যটাই থাকে আসলে বেড়ানো। শপিং টা আসলে জরুরী থাকে না তবুও আমি প্রতিবারইযেখানেই গেছি প্রায় সব দেশেরই পুতুল কিনেছি এবং বলতে গেলে প্রতিবারই পুতুল কিনতে গিয়ে এক্স্ট্রা লাগেজও কিনতে হয়েছে।


এই বাসাতে কোনো ইন্টেরিয়র লাইটিং নেই।কারণ উঁচু সিলিং আমার সব সময় প্রিয়। ইন্টেরিওর লাইটিং এ যে সিলিংটা নীচু হয়ে যায় সেই ব্যপারটা আমার মোটেও ভালো লাগে না তবে ঢেকে রাখা স্নিগ্ধ নরম আলো আমার খুব ভালো লাগে। তাই আমার সকল আলোকসজ্জা এই ল্যাম্প ও ক্যান্ডেলগুলি দিয়েই।


বাগান আমার খুব প্রিয়। এক টুকরো সবুজ উদ্যানের বসে এক কাপ চা ।এখানে আমি সকালে চা খাই বা কবিতার বই পড়ি.... গাছের সাথে কথা বলি। আমার ক্যাকটাস টেরারিয়ামগুলির ঝাঁড়পোচ বা দেখাশোনা করি। অন্যান্য সব গাছ পরিচর্যায় আমার সহ যোগীরা কাজ করলেও আমি আমার টেরারিয়াম ক্যাকটাসগুলিতে নিজে পানি দেই ঝেঁড়েমুছে সাফ করি। ওদের যত্ন নেই। তবে আমাদের ছাদবাগানটা এখনও পুরোপুরি সাজিয়ে উঠতে না পারলেও রোজ বিকালে আমরা ফ্যামিলির সবাই মিলে সেখানেই কাটাই। এখানে আমাদের রুফটপ স্যুইমিং পুল আছে। এখন শীতের কারণে পানি সরিয়ে রাখা হয়েছে। রোজ বিকেলে স্যুইমিং এর পরে আমরা এখানে বিকেলের চা খাই। সাথে থাকে আমাদের পাখিরা।


আমি আজও সঙ্গীতের চর্চাটা মোটামুটি চালিয়ে যাচ্ছি তাই প্রতিদিনই আমি যখন রেওয়াজ করি তখন আমি আমার বেডরুমের এমন একটা জায়গা সাজিয়েছি যেন আমি রেওয়াজের সময় সামনেই আমার বেলকনীর সবুজটুকু দেখতে পাই। আমি যখন রোজ সকালে ঘুম ভেঙ্গে উঠি বেডরুমের এই সবুজ বেলকনিটি আমাকে সারাদিনের বেঁচে থাকার অনুপ্রেরনা যোগায়। আনন্দে বাঁচার অনুপ্রেরণা।


এছাড়াও এ বাড়িতে আছে মোটমাট ৪টি বেডরুম এবং আমার মাস্টারবেড ও লিভিং রুমের বেলকনিগুলি ছাড়াও প্রতিটি বেলকনিতেই আমি সবুজের ছোঁয়া রেখেছি। নানা রুপের ও নানা রঙ্গের ফুলের পাশাপাশি সবুজ পাতাবাহার বা ক্যাকটাস আমার ভীষন প্রিয়। সবুজ গাছগুলির হরিৎ বর্নের মাঝে আমি প্রাণের ছোঁয়া খুঁজে পাই। সকালে উঠে যখন দেখি বর্নিল কোনো ফুল ফুটেছে। তখন সেখানে আমি খুঁজে পাই ভীষণ কোমল সুন্দর এক জীবন ও আনন্দের ছোঁয়া।


আমি খুব সাজতে পছন্দ করি। আমি যেহেতু বাচ্চাদেরকে পড়াই। কাজেই সুন্দর করে সেজেগুজে নানা রকম দুল বা মালা পরে বা রঙ্গিন নেইলপলিশ লাগিয়ে আমি যখন ক্লাস নেই বাচ্চারা সেসব দারুন পছন্দ করে আর আমি খুব তাড়াতাড়ি তাদের মনের কাছে চলে যেতে পারি। তাই আমার ড্রেসিং টেবিলটি আমার খুব শখের একটি আসবাব। আর হাতের কাছে আমার সকল সাজসজ্জা সাজিয়ে গুছিয়ে রাখতেও আমি দারুন ভালোবাসি।


আমাদের এই বাসার প্রতিটা বেডরুমেই রিডিং ও শোবার ব্যাবস্থা আছে। আমি ছবি আঁকতে ভালোবাসি তাই ছবি আঁকবার মেসি সরঙ্জামাদী আমি আমার রুফটপের সান রূমের এক কোনায় রেখেছি। যখন আঁকতে ইচ্ছা করে আমি এখানেই চলে আসি।
তবে আমার প্রচুর বই আছে। সেসব নিয়ে আবার একটি লাইব্রেরী করার ইচ্ছা আছে নীচের একটি ফ্লোরে। খুব শিঘ্রী তার কাজ শুরু হবে। আমার লাইব্রেরীটার একটি কোনাকেই আমি আমার ছবি আঁকার জায়গা গুছিয়ে নেবো এমন একটি প্ল্যানও আছে আমার।


বেশ কয়েক বছর যাবৎ আমি লেখালিখির সাথে জড়িত। আমার প্রিয় ল্যাপটপ আমার লেখালিখির হাতিয়ার। আমি আমার বেডরুমে নিজের বেডে বসে বা আমার একটি কর্নার সোফা ও কফি টেবিল আছে সেখানেই ল্যাপটপ নিয়ে এই লেখালিখি করি। সামনে যথারীতি থাকে আমার সবুজ বাগানের এক খন্ড।





ডাইনিংরুম এটা ফরমাল এবং ইনফরমাল দুভাবেই লাগে। তবুও আমি সবসময় খুব সুন্দর একটা পরিবেশ চাই। তাই প্রায়ই আমি অতি সাধারণ ডালভাতও সুন্দর করে সাজিয়ে পরিবেশন করতে ভালোবাসি। ড্রইং এবং ডাইনিং খুব পাশাপাশি হওয়ায় আমি একই ফেব্রিক ও ডিজাইনের সোফা ও ডাইনিং সেট ইউজ করেছি। টেবিল সেট বা টেবিল ডেকোরেশন আমার খুব পছন্দের একটি শখ তাই আমি টেবিলটাকেই ডেকোরেটিভ বেঁছেছি।


আমার কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর বাড়িগুলিই রাজবাড়ী। যেখানে থাকবে কারুকার্য্য মন্ডিত আসবাব। বড় বড় ঝাঁড়বাতি। দেয়ালে দেয়ালে বড় বড় পেইন্টিং। আমি ট্রেডিশিওনাল এন্টিক লুক। বা ভীষন রকম জাকজমকপূর্ণ গর্জিয়াস লুক পছন্দ করি। তাই মনে হয় একটা কুঁড়েঘরে থাকলেও আমি লতায় পাতা্য সেটাকে ঠিকই গর্জিয়াস লুক বানিয়েই ফেলবো।


আমার বাসার ওয়ালে ড্রইংরুমে আমি কিছু মুঘল আর্ট রেখেছি যেহেতু আমি ট্রাডিশনাল বা এন্টিক স্টাইল দিতে চেষ্টা করেছি


আরও কিছু ওয়ালে আমার নিজের আঁকা ছবি রেখেছি। আর আমার এই ওয়াল পেইন্টিং গুলোর বিষয় ভরাতনত্যম ডান্সার।


আর কিছু ওয়াল এখনও খালি রেখেছি কারণ যতদিন মনের মত কিছু না পাবো বা নিজেই কিছু না আঁকবো ততদিন এটা খালিই থাকবে।শুধু ঘর সাজাবার জন্য বা দেওয়ালটাকে ভরে দেবার জন্যই আমি দেওয়াল নষ্ট করতে রাজী নই।


আমার বেডরুমের বেডটিও আমি রাজকীয় ডিজাইন রাখতে চেষ্টা করেছি এমনকি কেউ আসুক না আসুক রোজ সকালেই আমি নিত্যনতুন বেড কাভার ঢেকে এটি সাজিয়ে রাখি। আমার ছোটবেলায় নানী দাদীদের বাড়িতে ছিলো কারুকার্য্যময় পালংক। সেই পালংকের কথাই আমার মনে পড়ে প্রায়ই। রুপকথার গল্পের বইগুলির রাজকন্যার বিছানাটাও আমার দারুন পছন্দ ছিলো। আজও এত বছর পরে এসেও আমার তাই ঘর সাজাতে সেই বিষয়গুলিই প্রভাব ফেলেছে।


একটা ওয়ালে আমাদের কিছু বিশেষ ছবি আছে। ছবিগুলো বিশেষ করে নানা ট্রাভেলের ।এই ছবিগুলো প্রকাশ করে আমাদের ভ্রমনের স্মৃতিগুলি এবং আমার নানা রকম ইভেন্টে অংশগ্রহন। আর আমার কিছু নাচ এবং গানের অনুষঠানের ছবিও রয়েছে। আগেই বলেছি আমার শখের শেষ নেই । আমি শখের গাইয়ে, শখের নাচিয়ে এমনকি শখের লেখক এবং চিত্রকরও। তবে সবই শখের এবং শখের।আমার এলবামগুলোও এক পাশে আমি রেখেছি। মাঝে মাঝেই পুরোনো ছবির সাথে আমি হারিয়ে যাই ফেলে আসা সুন্দর সব অতীতে।



কিচেনে আমি খুব কমই কাজ করি। কিন্ত বিশেষ অকেশনে বা সময় পেলেই নতুন রেসিপি ট্রাই করে সারা কিচেনে ঝামেলা বাঁধাতে আমার জুড়ি নেই। কিন্তু আমার হেল্পিং হ্যান্ডরাও এখন আমার মতই সৌখিন মনের হয়ে উঠেছে তাই তারা নিজেরাই কিচেনটাকে কাজ করার সাথে সাথেই সুন্দর করে গুছিয়ে রাখে।


আমার বাসার এন্ট্রেন্সে আমি একটু ফুল পাখি গাছ আর রঙ্গিন মাছে সাজিয়ে দিয়েছি। যে কেউ আসলেই যেন এক টুকরো সৌন্দর্য্যের সাথে মুখোমুখি হয় বা আমি নিজেও বাসায় প্রবেশের মুখে যেন সুন্দরের ছোঁয়া নিয়েই প্রবেশ করতে পারি তাই আমার এই চেষ্টা।



আমাদের এই বাসাতে ৪ নং বেড রুমটাকে অফিসরুম কাম স্টাডিরুম হিসাবেই রেখেছি। এখানে একটা ছোট বেড আর সোফাও রয়েছে। এবং আমাদের টিভিটাও লিভিং রুম বা বেডরুমে না রেখে এখনােই রাখা হয়েছে। সুন্দরের পূজারী আমি।


আমার আশপাশ চারিধার আমি সাজিয়ে গুছিয়ে রাখতে পছন্দ করি।


সসব সময় সুন্দর থাকতে চাই।


চারিধার সাজিয়ে রাখতে চাই।



আগেও বলেছি আবারও বলছি। আমার কাছে সুন্দর এক স্বপ্নের বাড়ি মানেই রাজবাড়ি বা রাজপ্রাসাদ। যা বাগান ঘেরা ও নানা রকম সুন্দর জিনিসে সাজানো। আমি রোজ সকালে উঠে যখন আমার বাসার চারিদিকে তাকাই সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি মনে মনে তিনি আমাকে এত সুন্দর একটি মনের মত করে সাজিয়ে রাখা বাড়িতে রেখেছেন।


এক কাপ মর্নিং টি নিয়ে যখন আমার এক চিলতে সবুজ বেলকনিতে বসি মনে হয় স্বর্গদ্যান বুঝি একেই বলে। আমার নিজের বাসাটিকে আমি দারুন ভালোবাসি। আর তাই মনের মত সারাদিন সাজাই......


এবং আরও তাই আমার এই বাসাবাড়ির সাজসজ্জা আর বিলাসী কথাবার্তা নিয়ে যদি চাঁদগাজীভাইয়া আর কলাবাগান ভাইয়া তেড়া বেকা ব্যাঙ্গ টাইপ কিছু বলতে আসে তো তাদেরকে আমার ছাঁদ বাগানের মর্নিং আর ইভনিং টি কাপে ........ হি হি তারা কি বলে তারপর বলবো ..... :)

যাইহোক আরেকটা কথা আমার এই গৃহসজ্জা নিয়ে আমি একটি বিশেষ স্বীকৃতি পেয়েছি আর সেই থেকেই ছবিগুলো নিয়ে শেয়ার করলাম আমার প্রিয় সামুতে.......






সকলকে এই বসন্তে আমার ফুলবাগানের ফুলগুলির বাসন্তী বা ফাল্গুনী শুভেচ্ছা.....
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:২৮
৫৯টি মন্তব্য ৬৩টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×