প্রথম আলোর একটা সংবাদ !
শিরোনাম - ইউটিউব কি আমরা দেখব না?
মুল পোস্টের কিয়দংশ:
ঢাকা-চট্টগ্রাম ট্রেনে করে ফেনসিডিলও আসতে পারে, আবার নিরপরাধ মানুষও চলাচল করতে পারে। দোষটা ট্রেনের নয়, যাঁরা ওটা ব্যবহার করবেন, ভালোমন্দ নির্ভর করবে তাঁদের ওপরে। ইউটিউবে অনেক ভালো জিনিসও আছে। আপনি নামাজ শিখতে চাইলে ইউটিউবে অনেকগুলো ক্লিপ পাবেন। কাবা শরিফের ভেতরে কী আছে, একটা চমৎকার ভিডিও আছে ইউটিউবেই, যেটা লাখ লাখ মুসলিম দেখেছেন, দেখে আবেগময় মন্তব্য করেছেন। বাংলাদেশের সালমান খান ইউটিউবে লেখাপড়া করার ভিডিও যুক্ত করে বিখ্যাতই হয়ে গেছেন দুনিয়াজোড়া।
২০১০ সালে আমি তিন মাস আমেরিকার একটা ছোট্ট শহরে একাকী রুমে থাকতাম। আমার প্রবাসজীবনের নিঃসঙ্গতা ঘুচিয়েছিল ইউটিউব। আমি যখন ইচ্ছা তখন বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, কিংবা শাহ আবদুল করিমের গান, কিংবা সাকিব আল হাসানের কোনো দুর্দান্ত বোলিং-মুহূর্ত ইউটিউবে চালিয়ে দিয়ে আমার ঘরটাকেই বানিয়ে ফেলতাম বাংলাদেশ।
কাজেই আমাদের ইউটিউব বন্ধ করে রাখার উপায় নেই। ওটাকে মুক্ত করে দিতে হবে। যত তাড়াতাড়ি ইউটিউব খুলে দেওয়া যায়, ততই ভালো।
সংবাদ পড়ে বোঝা গেল এখানে ইউটিউবের উপকারিতা অপকারিতা নিয়ে আলোচনা হয়েছে । মূল বিষয় যাই হোক, কিন্তু উদাহরণ গুলো এতটাই হাস্যকর !!! মনে হল একটা সিরিয়াস সংবাদকে ইচ্ছা করে হাস্যকর বানানো হয়েছে । আমাদের সংবাদমাধ্যম গুলাতে কি ঘাস কাটে নাকি ? এরা বাংলা ভাষা নিয়ে চর্চা করে না? এখানে যারা সংবাদ সম্পাদনা করে তাদের কি ভাষা শব্দ অর্থ সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই । নাকি পুরা ব্যাপারটাই আলসেমি !!! লেখাটা 'আনিসুল হক' সাহেবের । আমি আনিসুল হকের লেখার সাথে পরিচিত । এই লেখা উনার কিনা আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে ।
---------------------------------------------------
*এটা আমার সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত মতামত । কাউকে আঘাত করা মোটেই আমার উদ্দেশ্য নয় ।*

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




