ঘড়িটি বংশ পরম্পরায় পেয়েছি বাবার
কাছ থেকে। তিনিও পেয়েছিলেন তার
বাবার থেকে। দীর্ঘ পরিশ্রান্ত ঘড়িটি
এখন আর চলে না। তবুও মাঝেমধ্যে
ঘড়িটি হাতে পরে বসে থাকি। মনে হয়,
বাবা আমার হাত ধরে বসে আছেন।
আমি তাঁর হৃদপিণ্ডের ঢিবঢিব আওয়াজ
শুনতে পাই। মস্তিষ্কে আমি তাঁর
হৃদপিণ্ডের শব্দ জমাই। বাবা যখন
ঘড়িটি হাতে পরতেন, তারও নিশ্চয়ই
আমার মতো অনুভূতি হতো!
ছেলের কথা ভেবে আমার মন খারাপ
হয়। হাতঘড়ি পরতে তার ভালো
লাগে না। যখন আমি থাকবো না।
হাতঘড়িটিও পড়ে থাকবে অবহেলায়
তখনো আমাকে কি তার পড়বে মনে !
০৮/১১/২০১৯, খিলক্ষেত।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




