
এই কথা শুধু পুলিশের ঘুষ নেয়ার কথাই ইঙ্গিত করে না বরং সরকারের আরো উর্ধতন পর্যায়ে যে তাদের লবিং আছে তা প্রমান করে।
পুলিশ বলছে- হামলা ছিল পরিকল্পিত। তা আপনারাও কি অই পরিকল্পনার অংশ ছিলেন ??
পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের উপ কমিশনার মনিরুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "জামায়াত-শিবিরের ওই হামলা ছিল পূর্ব পরিকল্পিত। যারা হামলায় জড়িত ছিল তাদের অধিকাংশই বাছাই করা ক্যাডার এবং ঢাকার বাইরে থেকে আসা। দলটির যে শীর্ষ নেতারা গ্রেপ্তার হয়েছেন তারাও প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের কাছে বিষয়টি স্বীকার করেছেন।"
তা কথা হচ্ছে যে ভিডিও দেখলাম তাতে যদি সবাই বাছাই করা ক্যাডার হয়, তাইলে আমার তো মনে হচ্ছে এই বাংলার ১/৩ মানুষই জামাতের কর্মী। এমন বাজে বলছে পুলিশ যে থলের বিড়ল বেড়িয়ে পরল বলে। জামাতের নেতারা আগেই পুলিশ বাহিনিকে ঘুষ দিয়েছিল। তারা হামলার কথা আগে থেকেই জানত। আর সে কারনেই তারা জামতের বাছাই করা ক্যাডারদের সাথে নমনীয় আচরণ করেছে।
পল্টন থানার দুটি মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশকে শটগান থেকে ৩২৬টি গুলি এবং ২৬২টি টিয়ার শেল নিক্ষেপ করতে হয়। কই একজনকেও ত অই ঘটনায় আশংকাজনক হওয়ার খবর বের হয়নি।
এ বিষয়ে পুলিশের বিশেষ বিভাগ (এসবি) আগেই পূর্বাভাস দিলেও শেষ পর্যন্ত তা যে এতোটা 'ভয়াবহ' হয়ে উঠবে তা 'ধারণার বাইরে ছিল' বলে উল্লেখ করেন মনিরুল ইসলাম।
তিনি জানান, সোমবার রাতে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বসে পুরো ঘুষের টাকা ভাগ বাটোয়ারা করে।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৪৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



