somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

২০টি জাগরণের গান , শেয়ার করুণ সবার সাথে

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

লাখো লাখো হাত
ভেঙ্গেছে আজিকে ভীরুতা খিল
রাজপথে-পথে উত্তাল
তাই জনমিছিল।।

হাজার কন্ঠ দাবী করে আজ
’শাস্তি চাই, শাস্তি চাই’
বজ্রকন্ঠে উঠেছে আওয়াজ
’বিচার চাই, বিচার চাই’
’শাস্তি চাই, বিচার চাই
হত্যাকারীর বিচার চাই ’।।

শহীদের ডাকে এতগুলো প্রাণ দিয়েছে সাড়া
ভূমিকম্পে দৈত্যপুরী দিয়েছে নাড়া,
একটি ডাকে এতগুলো প্রাণ দিয়েছে সাড়া
ভূমিকম্পে দৈত্যপুরী দিয়েছে নাড়া।

হাজার হাতে মশাল জ্বলে
দীপ্ত ক্রোধ
ঘৃণার আড়ালে হারিয়ে গিয়েছে
আজকে শোক
দৃপ্ত শপথে ঘোষণা তাই
’হত্যাকারীর বিচার চাই ’।।
-------------
রুখে দাও, রুখে দাও,
রুখে দাও, রুখে দাও
ঘাতক দালালের ঐ কালো হাত
ভেঙ্গে দাও, রুখে দাও।।

ঘাতক পাতক সব নরপিশাচী
রক্ত লিপ্সায় ওরা উঠেছে মাতি
ওদেও রুখতে সব সাথীকে
ডেকে নাও, রুখে দাও।।

হাতে সবুজের মাঝে লাল সূর্য
ওরে তরুণ বাজা রণতূর্য
আবার ফিরে যাও, মুক্তিযুদ্ধে
ফিরে যাও, রুখে দাও।।
---------------- Click This Link Talika Chai.mp3
শান্তি না সংগ্রাম, সংগ্রাম, সংগ্রাম
আমাদের সংগ্রাম চলবেই
জাগ্রত জনতার প্রতিজ্ঞা খরধার
লাখো লাখো চোখে শুধু জলবেই।।

আপোষ না প্রতিশোধ, প্রতিশোধ, প্রতিশোধ
রক্তের প্রতিশোধ রক্তেই
জাগো ওঠো দুর্বার, ভাঙ্গো করো চুরমার
লাথি মারো জালেমের তখতে,
জালেমের হুজুমত টলবেই।।

ধ্বংস না বিপ্লব, বিপ্লব, বিপ্লব
মহাকাশ পাক খায় ঘুরছে
মজুরের কিষাণের ইতিহাস জীবনের
খুনে লাল পতাকায় উঠছে
রোদ রাঙা বিপ্লব ফলবেই।।
--------------------
শেষ হয়ে গেছে শোষকের দিন
বিদ্রোহ শুরু হোক
অধিকার নিতে চলে এস যত
নিচের তলার লোক
আবার লড়াই হোক।।

আবার না হয় তিরিশ লক্ষ প্রাণ
দেব মোরা বলিদান
মানুষের মত বাঁচার দাবীতে
মেনে নেব সেই শোক।।

ভুল করে আর বারে বারে মোরা
ভুলের মাশুল দেবনা
যত ভুল সব নির্মূল করে
তাতিয়ে এনেছি চেতনা।

কৃষক শ্রমিক সবার ঐক্য পণ
প্রয়োজনে দেবে রণ
মানুষের মত বাঁচার দাবীতে
মেনে নেবে সেই শোক।।
-----------
বজ্র কঠিন শপথ আবার লহ সবাই
শান্তি চাই
সবার উপরে মানুষ সত্য কহ সবাই
শান্তি চাই।।

মানবতার নিধনযোগ্য বিভত্সতা
বিভেদ বুদ্ধি বিদ্বেষ বিষ হিংস্রতা
হিংসা দ্বন্দ জ্বালিয়ে পুড়িয়ে করব ছাই
শান্তি চাই।।

পলাতক আজ শুভ্র কপোত আকাশ নীল
আগামী সূর্যে করবে আবার সে ঝিলমিল।

তা যদি না হয় বুঝব আমরা মানুষ নই
শিরায় শিরায় এখনও পশুর রক্ত বই
তা যদি না হয় গর্ব বড়াই দিও না ঠাঁই
শান্তি চাই।।
--------------------------
বাংলার ছাত্র জনতা
এক মিছিলে দাঁড়া
নতুন দিনের ডাক এসেছে
এক সাথে দে সাড়া।।

ঐ কারখানাতে কলে, ঐ পথে মাঠে জলে
(সবাই) খেটে মরে, না পায় খেতে
না পায় থাকার ঘর
তাই ঋন মুক্তির ঝান্ডা উঁচায়ে ধর।।

ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ে সবাই মরে ভয়ে
(সেথায়) না হয় পড়া, জীবন গড়া
শুধু্‌ই গুলির ডর
তাই সন্ত্রাসের মুন্ডু নিপাত কর।।
--------------------------
তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর,
পাড়ি দিব রে
আমরা ক’জন নবীন মাঝি
হাল ধরেছি রে।।
জীবন কাটি যুদ্ধ করি
প্রাণের মায়া সাঙ্গ করি
জীবনের সাধ নাহি পাই।।
ঘর-বাড়ির ঠিকানা নাই
দিন-রাত্রি জানা নাই
চলার ঠিকানা সঠিক নাই।।
জানি শুধু চলতে হবে
এ তরী বাইতে হবে
আমি যে সাগর মাঝি রে।
জীবনের রঙে মনকে টানে না
ফুলের ঐ গন্ধ কেমন জানি না
জ্যোৎস্নার দৃশ্য চোখে পড়ে না
তারাও তো ভুলে কভু ডাকে না।।
বৈশাখেরই রুদ্র ঝড়ে
আকাশ যখন ভেঙে পড়ে
ছেঁড়া পাল আরও ছেঁড়ে যায়।।
হাতছানি দেয় বিদ্যুৎ আমায়
হঠাৎ কে যে শঙ্খ শোনায়
দেখি ঐ ভোরের পাখি গায়।।
তবু তরী বাইতে হবে
খেয়া পারে নিতে হবে
যতই ঝড় উঠুক সাগরে।
তীরহারা এই ঢেউয়ের
সাগর পারি দিব রে।।
-------------------
তূর্য নিনাদ বাজাও গর্বে
হে বীর হে সৈনিক
গর্জে উঠুক তোমার কন্ঠে
দৃপ্ত প্রাণের মন্ত্র হে নির্ভীক।।

অন্তবিহীন অন্ধকার শেষে
নতুন সূর্য আলোর উন্মেষে
ভাঙ্গো শৃঙ্খল মোহ বন্ধন
শাসন শোষণ যন্ত্র বৈদেশিক।।

উৎপীড়িত নির্যাতিত অনন্য দেশ
দুঃখ অশ্রু গ্লানির তোমার নাইকো শেষ।

স্বৈরাচারীর শক্তি বাণ কেড়ে
অবসাদ ভয় ক্লান্তি ঘুম ঝেড়ে
মহাজনতার অগ্রপথিক
জাগাও ধরণী কাঁপাও দিগ্বিদিক।।
-----------------------
পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে
রক্ত লাল, রক্ত লাল, রক্ত লাল
জোয়ার এসেছে জন-সমুদ্রে
রক্ত লাল, রক্ত লাল, রক্ত লাল।।
বাঁধন ছেঁড়ার হয়েছে কাল,
হয়েছে কাল, হয়েছে কাল।।

শোষণের দিন শেষ হয়ে আসে
অত্যাচারীরা কাঁপে আজ ত্রাসে
রক্তে আগুন প্রতিরোধ গড়ে
নয়া বাংলার নয়া শ্মশান, নয়া শ্মশান।

আর দেরি নয় উড়াও নিশান
রক্তে বাজুক প্রলয় বিষাণ
বিদ্যুৎ গতি হউক অভিযান
ছিঁড়ে ফেলো সব শত্রু জাল, শত্রু জাল।
-------------------------
ছোটদের বড়দের সকলের
গরিবের নিঃস্বের ফকিরের
আমার এ দেশ সব মানুষের, সব মানুষের।।
নেই ভেদাভেদ হেথা চাষা আর চামারে,
নেই ভেদাভেদ হেথা কুলি আর কামারে।
হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, দেশ মাতা এক সকলের।
লাঙলের সাথে আজ চাকা ঘুরে এক তালে
এক হয়ে মিশে গেছি আমারা সে যে কোন প্রাণে।
মসজিদ, মন্দির, গীর্জার আবাহনে।
বাণী শুনি একই সুরের।
চাষাদের মজুরের ফকিরের
ফকিরের নিঃস্বের গরিবের
আমার এ দেশ, সব মানুষের, সব মানুষের।
বড়দের ছোটদের সকলের
আমার এ দেশ সব মানুষের।
-------------------------
জনতার ডাক শুনি পৃথিবীতে জনতার ডাক
ক্ষমা নেই, ক্ষমা নেই, শত্রুর ক্ষমা নেই
ঘরে ঘরে জনতার ডাক।।

সর্বহারা যারা বঞ্চিত শোষিত
পেয়েছে যে রক্তের আহবান
নন্দিত আলোকে ঝলমল বিশ্বে
সংগ্রামী জনতার অভিযান।।

বিপ্লবী জনতার সবুজ পাতায়
সংগ্রাম লেখা, শুধু সংগ্রাম।

বন্ধন মুক্তির ইশারায় জানলাম
শত্রুকে জানলাম, মিত্রকে চিনলাম
বাঁচবার স্পন্দনে রঞ্জিত কৃপাণে
ঘরে ঘরে জনতার ডাক।।
-------------
জনতার সংগ্রাম চলবেই
আমাদের সংগ্রাম চলবেই
জনতার সংগ্রাম চলবেই।।

হতমানে অপমানে নয়, সুকগ সম্মানে
বাঁচবার অধিকার কাড়তে
দাস্যের নির্মোক কাড়তে
অগিণিত মানুষের প্রাণপণ যুদ্ধ
চলবেই চলবেই,
জনতার সংগ্রাম চলবেই।।

প্রতারণা প্রলোভন প্রলেপে
হোক না আঁধার নিশ্চিদ্র
আমরা তো সময়ের সারথী
নিশিদিন কাটাবো বিনিদ্র।

দিয়েছি তো শাস্তি আরও দেবো স্বস্তি
দিয়েছি তো সম্ভ্রম আরো দেবো অস্থি
প্রয়োজন হলে দেবো এক নদী রক্ত।

হোক না পথের বাধা প্রস্তর শক্ত
অবিরাম যাত্রার চির সংঘর্ষে
একদিন সে পাহাড় টলবেই
চলবেই চলবেই
জনতার সংগ্রাম চলবেই
আমাদের সংগ্রাম চলবেই।।

হতে পারি পথভ্রম আরও বিধ্বস্ত
ধিকৃত নয় তবু চিত্তে
আশায় তো সুস্থির লক্ষ্যের যাত্রী
চলবার আবেগেই তৃপ্ত।

আমাদের পথরেখা দুস্তর দুর্গম
সাথে তবু অগণিত সঙ্গী
বেদনার কোটি কোটি অংশী
আমাদের চোখে চোখে লেলিহান অগ্নি
সকল বিরোধ বিধ্বংসী।

এই কালো রাত্রির সুকঠিন অর্গল
কোনদিন আমরা যে ভাঙবোই
মুক্ত প্রাণের সাড়া জানবোই।
আমাদের শপথের প্রদীপ্ত স্বাক্ষরে
নুতন অগ্নিশিখা জ্বলবেই
জনতার সংগ্রাম চলবেই
আমাদের সংগ্রাম চলবেই।
------------------------
জাগো হে বাংলার জনতা
বলো মানুষ মানুষের জন্য
ধর্ম বিভেদ বিষ জীর্ন
করো পুন্য এ জীবন ধন্য
স্বাপদে ভরা জনারন্য
এ জঘন্য
করো দূর আমাদের পাপ গন্য।।

বলো হয়ো নাকো হিংসায় মত্ত
বলো বলো সবে মানবতা সত্য
পৃথিবীটাকে বদলে দাও
নব এক শতক সমাগত।

জ্ঞানের প্রদীপ আজ জ্বালো
এই আমাদের বাংলাদেশে
সৈনিক লও তুলে ঝান্ডা
চেতানার এ নব উন্মেষে
তোমারই আলোকে অবশেষে
যাবে ভেসে
যারা এখনও অন্ধ অচৈতন্য।।

বলো হয়োনাকো …. শতক সমাগত।

মৌলবাদের কোন ঠাঁই নাই
এই আমাদের বাংলাদেশে
সৈনিক লও তুলে ঝান্ডা
চেতনার এ নব উন্মেষে
তোমারই আলোকে অবশেষে
যাবে ভেসে, যারা করেছে ধর্ম পূজি পণ্য।।

বলো হয়োনাকো …শতক সমাগত।

---------------------------
জয় বাংলা বাংলার জয়।।
হবে হবে হবে, হবে নিশ্চয়
কোটি প্রাণ এক সাথে জেগেছে অন্ধরাতে
নতুন সূর্য ওঠার এই তো সময়।।
বাংলার প্রতি ঘর ভরে দিতে
চাই মোরা অন্নে।।
আমাদের রক্তে টগবগ দুলছে
মুক্তির রিক্ত তারুণ্যে।।

নেই ― ভয়
হস্ত হউক রক্তের প্রখ্যাত ক্ষয়।
আমি করি না করি না করি না ভয়।
অশোকের ছায় যেন রাখালের বাঁশরী
হয়ে গেছে একেবারে স্তব্ধ।।

চারিদিকে শুনি আজ নিদারুণ হাহাকার
আর ঐ কান্নার শব্দ।।
শাসনের নামে চলে শোষণের
সুকঠিন যন্ত্র।।
শব্দের হুঙ্কারে শৃঙ্খল ভাঙতে
সংগ্রামী জনতা অতন্দ্র।

আর ― নয়।
তিলেতিলে মানুষের এই পরাজয়।।
আমি করি না করি না করি না ভয়।
জয় বাংলা বাংলার জয়।।
------------------------
আমার মা গো, তোর চোখে কেন জলের ধারা?
দুশমনে রুখিতে তোর এক পুত্র দিল প্রাণ,
মা, দেখ আজ তোরে মা বলে ডাকে হাজার সন্তান
আমার মা গো, কে বলে তুই সন্তানহারা।।
আমার মা, আমার মা গো
তোর চোখে কেন জলের ধারা?

ধন্য বীর মাতা বীর, পুত্র গরবিনী, আমার মা;
সাহসী সন্তানদের শক্তি, স্বরূপিনী, আমার মা
ঘরে ঘরে আমরা মা তোর আশিস নিয়ে মাথে
সংগ্রাম করিব হিংস্র দানবের সাথে
আমার মা গো, আঁখি মুছে উঠে দাঁড়া,
আমার মা, আমার মা গো
তোর চোখে কেন জলের ধারা?
---------------------------------
আমি এক বাংলার মুক্তি সেনা
মৃত্যুর পথ চলিতে
কভু করি না ভয় করি না।
মৃত্যুর পায়ে দলে চলি হাসিতে।
দুঃসহ জীবনের রাহু মুক্তি
প্রাণে মেখে সূর্যের নবশক্তি
বজ্র শপথে নেমেছি যুদ্ধে
বাঙালির জয় হবে নিশ্চয়
চলেছে এ দুর্জয় মুক্তির পথে।
বাংলার তরে আমি সঁপেছি এ মন
নেই জ্বালা হাহাকার নেই হুতাশন।
রক্তে রাঙা আজ বিপ্লবী মন
ক্ষমা নেই বাংলার গণদুশমন
বজ্রের তূর্যের মন্ত্রে
মারবো এবার মরবো না আর
চলেছি যে শত্রুকে পায়ে দলিতে।
-----------------------
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাজাকার হিসাবেই গর্ববোধ করবেন মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৮


একজন রাজাকার চিরকাল রাজাকার কিন্তু একবার মুক্তিযোদ্ধা আজীবন মুক্তিযোদ্ধা নয় - হুমায়ুন আজাদের ভবিষ্যৎ বাণী সত্যি হতে চলেছে। বিএনপি থেকে ৫ বার বহিস্কৃত নেতা মেজর আখতারুজ্জামান। আপাদমস্তক টাউট বাটপার একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশে কোন প্রজন্ম সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত? ১৯৭১ থেকে একটি সংক্ষিপ্ত ভাবনা

লিখেছেন মুনতাসির, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৩

বাংলাদেশে দুর্নীতির প্রশ্নটি প্রায়ই ব্যক্তি বা দলের দিকে ছুড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু একটু গভীরে গেলে দেখা যায়, এটি অনেক বেশি প্রজন্মভিত্তিক রাজনৈতিক - অর্থনৈতিক বাস্তবতার সঙ্গে যুক্ত। ১৯৭১ এর পর... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাঁদগাজীর মত শিম্পাঞ্জিদের পোস্টে আটকে থাকবেন নাকি মাথাটা খাটাবেন?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭


ধরুন ব্লগে ঢুকে আপনি দেখলেন, আপনার পোস্টে মন্তব্যকারীর নামের মধ্যে "জেন একাত্তর" ওরফে চাঁদগাজীর নাম দেখাচ্ছে। মুহূর্তেই আপনার দাঁত-মুখ শক্ত হয়ে গেল। তার মন্তব্য পড়ার আগেই আপনার মস্তিষ্ক সংকেত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

×