
নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলা চেয়ারম্যান এবং বনপাড়া পৌর বিএনপির সভাপতি সানাউল্লাহ নূর বাবু হত্যা মামলায় অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। বাবুর পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দলে বাবু খুন হয়েছেন বলার পরই মামলার কার্যক্রম থমকে গেছে। বাবুর খুনিরা বনপাড়ার আশপাশে এবং সংসদ সদস্যের ন্যাম ভবনের ফ্ল্যাটে ঘোরাফেরা করছে !!!!!!!!

ত্রীর মামলা : গ্রেপ্তার নেই
সানাউল্লাহ নূর বাবু নিহত হওয়ার ঘটনায় ৯ অক্টোবর রাতে নিহতের স্ত্রী মহুয়া নূর কচি বাদী হয়ে বড়াইগ্রাম থানায় ২৭ জনসহ অজ্ঞাত আরো ১৫-২০ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক কেএম জাকির হোসেন, বনপাড়া পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক খোকন মোল্লা, বড়াইগ্রাম উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি কেএম জিল্লুর রহমান জিন্নাহ, যুবলীগ কর্মী মোয়াজ্জেম হোসেন বাবলু, মাসুদ সোনার, সৈকত, রেজাউল করিম রিকন, ছাত্রলীগ কর্মী রাপ্পু, সেলিম, হাশেম, বাদশাহ, যুবলীগ নেতা গৌতম চন্দ্র, বড়াইগ্রাম উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, রিপন সোনার, মালেক, মাহাবুব, জনি, আশরাফুল ইসলাম মিঠু, হাবিব, মমিন, বাবলু মোল্লা, লুৎফর, বাবু এবং আশরাফকে অভিযুক্ত করা হয়।
গত ২৭ অক্টোবর মহুয়া নূর কচি তাঁর মামলায় রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি সিদ্দিকুর রহমানের কাছে আরো কয়েকজনকে অভিযুক্ত করে আরেকটি আবেদন করেছেন। আবেদনে তিনি ভিডিও ফুটেজ দেখে নতুন আরো কিছু আসামিকে শনাক্ত করতে পেরেছেন বলে উল্লেখ করেন। নতুনভাবে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে, তারা হলো মহিষভাঙ্গা গ্রামের ইদ্রিস মোল্লা, জাবের হোসেন, জিন্না, মাসুদ, আজিজ মোল্লা, সাকিব, জালাল, স্বপন, প্রশান্ত, মিন্টু, বাবুল মোল্লা, কোরবান, মিঠু, শাওন, রাজ্জাক কবিরাজ, সেন্টু বেলাল, মনির, বাবু, রেজাউল, তপজেল, কাসেম সরকার, কালাম, দেরাজ, বাদশা, সুশান্ত, বাবলু মোল্লা এবং জহুরুল ইসলাম। এরা সবাই স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী।
হত্যা মামলার আসামীদের ব্যাপারে সরকারের কোন খোজ নেই অথচ গতকাল সিলেটে বিরোধী দলের উপর গণগ্রেপ্তার শরু করেছে !
আসলে আওয়ামীলীগ কোন নেশায় মত্ত ?
View this link

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





