somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইসলামী বিচারব্যবস্থার প্রাসঙ্গিকতা : প্রসঙ্গ সঊদী আরবে ৮ বাঙ্গালী যুবকের শিরোচ্ছেদ

১০ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কিছুদিন আগে এই শিরোনাম দিয়ে সামহোয়ার ইন ব্লগে লিখেছিলাম। যখন ইভটিজিং-এর প্রতিবাদ করায় নাটোরের কলেজ শিক্ষক মিজানুর রহমানের হত্যাকারী দুর্বৃত্ত রাজনের কি ধরনের শাস্তি হওয়া দরকার এ নিয়ে সামু ব্লগাররা প্রবল রোষে মন্তব্য মন্তব্য করছিলেন এমনভাবে যে-

‘না মরা পর্যন্ত গণধোলাই’...

‘সব অঙ্গ এক এক করে কেটে ফাঁসিতে ঝুলাতে হবে’...

‘সবার সামনে গুলি করে মারা কিংবা একবারে কতল’...

‘ফায়ারিং স্কোয়াডে গুলি করে মারা উচিৎ এবং সেটি সকল টেলিভিশনে বাধ্যতামূলক লাইভ
টেলিকাস্ট করা হোক। আমি প্রশাসনে থাকলে সেটাই করতাম’....

‘জনসম্মুখে ফাঁসি চাই। তার আগে মুক্ত গণধোলাই’....

‘মিজানকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে সেভাবে হত্যা করা হোক’...

‘ডগ স্কোয়াডে দিতে হবে এবং কামড় খাওয়াতে হবে না মরা পর্যন্ত’...

‘যতদ্রুত সম্ভব মৃত্যুদন্ড কার্যকর করে গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচার করতে হবে’...

‘ট্রাকের পিছনে দড়ি বেঁধে সারাদেশে ঘুরাতে হবে যাতে তার বীভৎস চেহারা দেখে কেউ এমন কাজ করার আর চিন্তাও না করে। আমার ক্ষমতা থাকলে খোদার কসম আমি তাই করতাম ঐ ঘৃণ্য নরপশুদের’...

‘প্রকাশ্য জনসম্মুখে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারা উচিৎ যাতে ভবিষ্যতে আর কোন নরপশুর জন্ম না হয়’...।

আরো কত যে সব মন্তব্য রয়েছে তা ভাষায় প্রকাশযোগ্য নয়।

উপরোক্ত মন্তব্যগুলো পড়লে স্পষ্টতঃই বোঝা যায় এ মর্মান্তিক ঘটনা মানুষের মনে কিরূপ তীব্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছিল। এমন কোন উচ্চতম শাস্তির কথা অবশিষ্ট নেই যা মন্তব্যদাতারা উল্লেখ করতে কসুর করেছেন। অথচ তাদের কেউই কিন্তু নিহত মিজানের আত্মীয় বা পাড়া-প্রতিবেশী নন। নিতান্তই অপরিচিত এসব লোকজন দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসব মন্তব্য করেছেন। একবার চিন্তা করুন, যে পরিস্থিতিতে একজন অনাত্মীয়-অপরিচিত ব্যক্তির অন্তরে নিহত ব্যক্তির জন্য এতটা প্রতিক্রিয়া জন্ম নেয় সেখানে নিহত ব্যক্তির যারা একান্ত পরিবার-পরিজন তাদের মানসিক অবস্থা কেমন হতে পারে? কত তীব্র হতে পারে তাদের প্রতিক্রিয়া? অবশ্যই অবশ্যই বহুগুণ বেশি। নিশ্চয়ই তারা কামনা করবেন তাদের কল্পনায় ভাসা সর্বোচ্চ শাস্তিটাই।

প্রিয় পাঠক, এই প্রেক্ষাপট থেকেই চিন্তা করুন ইসলামী বিচারব্যবস্থার যৌক্তিকতা। সুস্পষ্টই এটা প্রতিভাত হবে যে, মানবপ্রবৃত্তির যে স্বাভাবিক দাবী তার মাঝেই ইসলামী বিচারব্যবস্থার আপাত কঠোর শাস্তি নীতির প্রাসঙ্গিকতা নিহিত। এখানে লক্ষ্যণীয় যে মন্তব্যদাতারা প্রত্যেকেই শিক্ষিত ও আধুনিক সুশীল সমাজের তথাকথিত মানবতাবাদী প্রতিনিধি এবং অধিকাংশই দাবী করেছেন যে, হত্যাকারীর শাস্তি প্রকাশ্য জনসম্মুখে কার্যকর করা হোক। তাদের শাস্তির দাবীর পিছনে যে কঠোরতম এবং স্বতঃস্ফূর্ত অনুভূতির প্রকাশ ঘটেছে, তা কি খুব অস্বাভাবিক, অবাস্তব????

প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার চরম উন্নতির যুগে তুমুল উৎসাহের সাথে হরহামেশাই প্রচারিত হচ্ছে ইসলামী বিচার ব্যবস্থা যে কি রকম বর্বর তার প্রকাশ্য কিংবা আকার-ইঙ্গিতের বিবরণ। যারা কিছুটা সংযমী তারাও আল্লাহর আইনকে কেবল মধ্যযুগীয় সমাজ ব্যবস্থার জন্য উপযোগী ছিল বলে পান্ডিত্যপূর্ণ মন্তব্য করে নিজেদেরকে আধুনিক জাহির করেন। অথচ কেতাদুরস্ত বিতর্কের বাইরে বাস্তবে এসে উপরোক্ত ঘটনায় এই তাদেরই স্বতঃস্ফূর্ত উৎসাহের ভাষা সম্পূর্ণ ভিন্ন। কৃত্রিম খোলস ঠেলে ক্ষণিকের জন্য হলেও তারা বাস্তবতার আলোয় একাকার হয়েছেন। একই সাথে ইসলামী আইন ব্যবস্থার অন্তর্নিহিত তাৎপর্যকেও অবচেতনভাবে উচ্চকিত করেছেন।

এবারে আসা যাক বর্তমানে এই বাঙ্গালী ৮ যুবকের শিরোচ্ছেদের ঘটনা প্রসঙ্গে। এরা মূলতঃ অপরাধী ছিল। এমন নয় যে, তারা নিরপরাধ। যে অপরাধ তারা সংঘটিত করেছে তার জন্য প্রচলিত আইনেই তাদের বিচার হয়েছে। এমন নয় যে তারা তা জানেনা। জেনে বুঝে যারা অপরাধ করেছে এবং শাস্তির যোগ্য হয়েছে তাদের পক্ষে আপনি কথা বলার কে? আপনার দরদ এত উথলে উঠল কেন তাদের জন্য? যদি আপনার পিতা-সন্তানকে তারা এভাবে হত্যা করত তাহলে কি অপরাধীদের জন্য আপনার দরদ এভাবে প্রকাশ পেত? কখনই না।

কেন এই দ্বিমুখী নীতি আপনাদের? আপনার এই দরদ যে নিহতের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের অধিকারকে ভূলুন্ঠিত করল এটা আপনি চিন্তা করেছেন? এই তো কদিন আগে প্রেসিডেন্ট সাহেব নূরুল ইসলাম সাহেবের খুনীকে ক্ষমা করে দিলেন তখন নূরুল ইসলামের স্ত্রীর সেই বক্তব্য কি মনে পড়ে? তিনি বলেছিলেন--- "প্রেসিডেন্ট কি পারবেন তার স্ত্রী আইভীর খুনীকে ক্ষমা করতে?" একই প্রশ্ন যদি আপনাকে করা হয় আপনার উত্তর কি হবে?
দেশের বিচারালয়গুলোতে দূর্বল, দূর্নীতিগ্রস্ত ব্যবস্থার কারণে যখন শত শত খুনী টাকা-পয়সা দিয়ে অবলীলায় বেরিয়ে যেয়ে আবার অপরাধে লিপ্ত হচ্ছে। আর নিহতের পরিবারের আহাজারিতে গ্রাম-গঞ্জের আকাশ বাতাস মাতম করছে। তখন আপনাদের কানে ঠুলি পড়ে থাকে। যখন দেশে দেশে সাম্রাজ্যবাদী শক্তির আগ্রাসনে লক্ষ-কোটি মানুষ নির্বিচারে মরছে, তখন আপনাদের মুখে বুলি ফোটে না। তখন কয়েকজন অপরাধী অপরাধ করে শাস্তি পেয়েছে তাই এত মায়াকান্না????????? নিহতের পরিবারের কাছে, মানবতার কাছে, বিবেকের কাছে আপনারা প্রত্যেকেই একেকটা শয়তানের দোসর, বিশ্বাসঘাতক মুনাফিক, বর্বর!!!! সত্য আপনাদের কাছে খেলনার বস্তু। মিথ্যা আর প্রতারণাই আপনাদের চিরন্তন সঙ্গী। আপনাদের মত এই রেসিস্ট, বর্বরদের ব্যার্থ মায়াকান্নার কারণে ন্যায়ের বাণীকে কখনোই ভূলুন্ঠিত হতে পারে না, কখনই নিহত ব্যক্তি ন্যায়বিচার পাবার অধিকার ক্ষুণ্ন করতে পারে না।



দ্বিতীয়তঃ মাথা কাটাকে বর্বরতা বলেন? কেন, একজন জীবন্ত মানুষকে ঠান্ডা মাথায় যেভাবেই মারেন না কেন সেটা যে কোন সংজ্ঞায় বর্বরতাই হবে। সেটা ঘরের মধ্যে লুকিয়ে করেন আর বাইরে প্রকাশ্যে করেন। তাই অপরাধীর অপরাধ হেতু মৃতু্দণ্ড প্রাপ্তিকে কখনই বর্বরতা বলা যায় না। আপনি কেবল অপরাধীর জন্য যেটুকু করতে পারেন তা হল, তাকে কষ্ট না দিয়ে, অথবা যথাসম্ভব যন্ত্রণাহীনভাবে মৃত্য নিশ্চিত করতে। মৃত্যদণ্ডের আর যে কোন প্রক্রিয়ার চেয়ে শিরোচ্ছেদ মোটেই অধিক যন্ত্রণাদায়ক মৃত্য নয় অপরাধীর জন্য, বরং কম হওয়ার সম্ভবনাই বেশী।

পবিত্র কুরআনের কিসাস সংক্রান্ত আয়াতটি পড়লেই বোঝা যায় কুরআনের এই আইনটি কতটা মানতাপূর্ণ এবং সামাজিক মানুষের অবস্থার সাথে সংগতিশীল।

হে ঈমানদারগন! তোমাদের প্রতি নিহতদের ব্যাপারে কেসাস গ্রহণ করা বিধিবদ্ধ করা হয়েছে। স্বাধীন ব্যক্তি স্বাধীন ব্যক্তির বদলায়, দাস দাসের বদলায় এবং নারী নারীর বদলায়। অতঃপর তার ভাইয়ের তরফ থেকে যদি কাউকে কিছুটা মাফ করে দেয়া হয়, তবে প্রচলিত নিয়মের অনুসরণ করবে এবং ভালভাবে তাকে তা প্রদান করতে হবে। এটা তোমাদের পালনকর্তার তরফ থেকে সহজ এবং বিশেষ অনুগ্রহ। এরপরও যে ব্যাক্তি বাড়াবাড়ি করে, তার জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক আযাব। হে বুদ্ধিমানগণ! কেসাসের মধ্যে তোমাদের জন্যে জীবন রয়েছে, যাতে তোমরা সাবধান হতে পার। (সূরা বাকারা ১৭৮-১৭৯)

১. এই আয়াত নিহত ব্যক্তির অধিকার পুরোপুরিভাবে সংরক্ষণ করেছে। নিহত ব্যক্তির পরিবার যদি হত্যাকারীকে ক্ষমা না করে তবে পৃথিবীর কোন শক্তির যেমন ক্ষমতা নেই যে হত্যাকারীকে রক্ষা করবে, তেমনি আবার যদি নিহতের পরিবার যদি হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দেয় তাহলে রাষ্ট্রের এখানে কিছুই বলার নেই।

২. এখানে হত্যাকারীর অধিকারও সংরক্ষিত হয়েছে। সে যদি নিজের ভুল বুঝতে পারে অথবা কোন কারণে ভুল বিচারের সম্মুখিন হয় তবে নিহতের পরিবারের কাছে তার মাফ চেয়ে নেয়ার অধিকার পুরোপুরি সংরক্ষিত রয়েছে। যদি সে নিহতের পরিবারকে যুক্তিসংগত কারণ দেখিয়ে রক্তপণ দিয়ে নিজেকে মুক্ত করতে পারে তবে তাতেও রাষ্টেঁর আপত্তি থাকে না।

পৃথিবী আর কোন আইনে বা বিচার-ব্যাবস্থায় একইসাথে এভাবে হত্যাকারী ও নিহতের উভয়ের অধিকার পূর্ণ সংরক্ষণের আর কোন বাস্তব নজীর কি কেউ দেখাতে পারবেন?

আয়াতের শেষে আল্লাহ এই আইন প্রয়োগের যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করতে যেয়ে চমৎকারভাবে বলেছেন, "হে বুদ্ধিমানগণ! কেসাসের মধ্যে তোমাদের জন্যে জীবন রয়েছে, যাতে তোমরা সাবধান হতে পার।" কি অসাধারণ কথা। এই আইন বাস্তবায়ন তথা ১ জন অপরাধীর জীবন গ্রহণের মাধ্যমে সমাজের আর ১০টা অপরাধীর অপরাধ প্রবণতাকে সহজাত প্রক্রিয়া নিষ্ক্রিয় করে দেয়া হয়। এর জন্য সভা-সেমিনার, মিছিল-মিটিং, পুলিশ- র্যাব কোনকিছুরই প্রয়োজন হয় না। মানুষ নিজ থেকেই নিজেকে সংশোধন করে ফেলে। এখানেই তো আল্লাহর বিধানের যৌক্তিকতা ও সৌন্দর্য।

সঊদীআরবের আর যত দোষই থাকুক না কেন, অন্তুতঃ ইসলামী শরীআ‌‌‌র মত মানবীয় বিচারব্যবস্থাকে যে তারা মূলসূত্র হিসাবে ধরে রেখেছে এর জন্য তারা প্রশংসার যোগ্য। হ্যা এটার বাস্তবায়ন অনেকসময় সেখানে হচ্ছে না। তবে যতটুকু হচ্ছে তাতেই সউদী আরবে অন্যান্য বহু দেশের তুলনায় আইন-শৃংখলা বহুগুণ উন্নত, নিতান্ত জ্ঞানপাপীও তা অস্বীকার করবে না। রাজনৈতিক হানাহানিতে খুন, বউ পিটানো, বউ খুন, এসিড মারা, নারীকে ইভটিজিং করা- ইত্যাকার যে সব কাহিনী এ দেশে প্রতিদিন পত্রিকার পাতায় ভরে থাকে, সে দেশে তা কেউ কল্পনাও করতে পারে না।

পরিশেষে বলব, ইসলামী জীবন ব্যবস্থা মানুষের জন্য যে সকল নীতিমালা আবশ্যকীয় করে দিয়েছে তা মহাবিশ্বের সকল সৃষ্টির জন্য কল্যাণকর ও তাদের স্বাভাবিক চাহিদার অনুকূল। এ ব্যবস্থা সর্বকালের সর্বযুগের জন্য প্রযোজ্য ও মানব সমাজের শৃংখলাবিধানের সর্বাধিক উপযোগী বিধান। আপাতত দৃষ্টিতে তা যত কঠোরই মনে হোক না কেন, তার অভ্যন্তরে মানবহৃদয়ের স্বাভাবিক দাবী এবং অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির যে সুসমন্বয় ঘটেছে তার কোন বিকল্প নেই। সমাজে প্রকৃত অর্থে শান্তি ফিরিয়ে আনতে চাইলে এবং রাষ্ট্র ও সমাজ পরিচালনাযন্ত্র পরিশীলিত, ন্যায়বিচারপূর্ণ কাঠামোয় উত্তীর্ণ করতে চাইলে এই বিচার ব্যবস্থাকে আবার ফিরিয়ে আনতে হবে সমাজের পাদপীঠে। তাই সঊদী আরবের এই সফল বাস্তব উদাহরণকে অনুসরণ করা কেবল দেশের আইন-শৃংখ্লা ফিরিয়ে আনার জন্যই নয় বরং ঈমানের দাবীকে বাস্তবায়ন করার জন্যও অতি জরুরী। আল্লাহ আমাদের সুমতি দান করুন। আমীন!!
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৫৯
১১টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে; ভাবতে ভালই লাগে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৩


বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল নেতিবাচক। একই বছরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ১ শতাংশ। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×