এটা কি তোমার মুখমণ্ডল
যা এই পৃথিবীকে সাজায়
করে তোলে আরো সজীব?
নাকি এটা তোমার সুঘ্রাণ,
যা প্রাণবন্ত করে বাতাসকে
পাগল করে পৃথিবীকে!
এটা হতে পারে তোমার কেশ
যা এই নদীগুলোকে বয়ে চলা শেখায়
পাহাড়ের মাঝে পানিকে পথ দেখায়।
আমি পাথর হয়ে মারা যাই,
তোমার চাহনিতে গাছ হয়ে জন্মাই,
গাছ হয়ে শুকিয়ে যাই,
তোমার স্পর্শে পশু হয়ে জাগি,
পশু হয়ে মারা যাই
তোমার প্রাণ পেয়ে আবার মানুষ হয়ে বাঁচি।
শত সহস্রজন তোমাকে খুঁজে বেড়ায়
কিন্তু কেউ তোমাকে খুঁজে পায়নি
তুমি রয়েছো দৃষ্টির আড়ালে,
দৃশ্যের পেছনে,
তোমায় ভেবে পাখিরা গান গায়,
ময়ূর নাচে,
ঝর্ণার পানি হয় নদী অথবা শরাব।
তোমাকে না পাওয়ার ব্যথা তাদের নেই,
যারা আশিক হয়ে জন্মায়।
তোমাকে তারা পায় এই বাগানে
অথবা শরাবের নদীতে।
(অংশ বিশেষ)
এটা তার জন্য লেখা যে আমাকে বলে কবিতার বই বের করতে, আমি একজন আনাড়ি, তাকে কি করে বুঝাই?
উৎসর্গ করলাম সেই নিশাত তাসনিম কে যে আমার উপর হঠাৎ করেই রেগে যায়।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪২