somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

৬ ভারতীয় নাগরিক রিমান্ডে, �খাগড়াছড়ি ঘটনার নায়করা চিহ্নিত�

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

sonarbangladesh খাগড়াছড়িতে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির দায়ে গ্রেপ্তারকৃত ৬ ভারতীয় নাগরিক ও ৮ পাহাড়িকে রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। ওদিকে চট্টগ্রামের ডিআইজি আসাদুজ্জামান বলেছেন, খাগড়াছড়ি ঘটনার নায়কদের চিহ্নিত করা হয়েছে। এদের কিছু ধরা পড়েছে। বাকিদের ধরার চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে মোবাইল ফোনে একটি মহলের ইঙ্গিতে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। ডিআইজি গতকাল খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি-বাঙালির অনুষ্ঠিত সমপ্রীতি সমাবেশে একথা বলেন।

অপরদিকে টানা তিনদিনের অস্থিরতা কাটিয়ে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ফিরতে শুরু করেছে খাগড়াছড়িতে। প্রশাসন, স্থানীয় শীর্ষ রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতাদের সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে দুইটি সমপ্রীতি সমাবেশ। বক্তারা যে কোন বিনিময়ে খাগড়াছড়িতে শান্তি ফিরিয়ে আনার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। এখন শান্তি কমিটি গঠনের মাধ্যমে পাড়ায় পাড়ায় চলছে পাহাড়ি-বাঙালির সমপ্রীতি সমাবেশ। পাহাড়ি-বাঙালির সহিংসতায় অবরুদ্ধ ও আতঙ্কের এ জনপদে চলাচল শুরু করেছে দূরপাল্লার যানবাহন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে শহরের চারদিকে গড়ে তোলা হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা বেষ্টনী। সকাল থেকেই জেলা ও পুলিশ প্রশাসনের মাইকিংয়ের পর খোলছে দোকানপাট। গতকাল একসঙ্গে হাট-বাজারে কেনাকাটা করতে দেখা গেছে পাহাড়ি-বাঙালি দুই সমপ্রদায়ের লোকজনকেই। তবে অজানা এক আতঙ্কে এখনও স্বস্তি ফিরেনি পার্বত্য জনপদে। মঙ্গলবারের সহিংতার পর থেকে এখনও নিখোঁজ রয়েছে এক বাঙালি তরুণ। এদিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মো. আবদুল মোমেনকে। বৃহস্পতিবার রাতে তাকে শহরের শাপলা চত্বর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
সমপ্রীতি সমাবেশ
পাহাড়ের উদ্ভূত পরিস্থিতি উত্তরণের লক্ষ্যে আয়োজিত সমপ্রীতি সমাবেশে পার্বত্য চট্টগ্রাম শরণার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান যতীন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে বর্তমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি যে কোন কিছুর বিনিময়ে নিয়ন্ত্রণে আনা হবে। বর্তমান সরকার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে। প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি ও সমপ্রীতি ফিরিয়ে আনার জন্য প্রশাসন এবং জনগণকে সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রশাসনের সঙ্গে রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃত্বের সমন্বয়ের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটাতে হবে। এজন্য যতদিন পর্যন্ত পরিস্থিতির উন্নতি না হবে ততদিন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমি খাগড়াছড়িতে অবস্থান করবো। পাহাড়ি-বাঙালি সচেতন থাকলে কতিপয় সন্ত্রাসী কোন ঘটনা ঘটাতে উৎসাহ পাবে না। সহিংসতা এড়িয়ে পাহাড়ে সমপ্রীতির বন্ধন অটুট রাখার জন্য সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান। গতকাল দুপুরে খাগড়াছড়ির পৌর মেয়র জয়নাল আবেদিনের সভাপতিত্বে পৌর মিলনায়তনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। তিনি সরকারের পক্ষ থেকে শিগগিরই ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন করার আশ্বাস দেয়ার পাশাপাশি সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে দেশী-বিদেশী দাতা সংস্থাগুলোকেও এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বলেন, ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে শান্তি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তিনি পাহাড়ি-বাঙালির সহযোগিতা চেয়ে বলেন, আপনারা দুর্বৃত্তদের ব্যাপারে তথ্য দিন সমপ্রীতি নষ্ট হলে আমি এর দায় নেব। আপনারা দুর্বৃত্তদের সামাজিকভাবে বয়কট করুন। ডিআইজি আসাদুজ্জামান বলেন, এখন থেকে প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া খাগড়াছড়িতে কোন মিছিল মিটিং হবে না। মোবাইলে কে বা কারা ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে পাহাড়ের দুর্বৃত্তদের নিয়ন্ত্রণ করছে এবং তাদের অর্থের যোগান দিচ্ছে তাদের খোঁজে বের করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কয়েক দিনের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ জড়িত কিংবা তাদের ব্যর্থতা আছে কিনা খতিয়ে দেখা হবে। তিনি বলেন, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী একবার এসে গেছেন, শিগগিরই তিনি আবার এসে দুই দিন পার্বত্য চট্টগ্রামে থাকবেন। জনগণের দাবির মুখে তিনি অঙ্গীকার করেন সহিংসতার ঘটনায় আটকদের মধ্যে নিরপরাধ ব্যক্তিদের তদন্ত করে ছেড়ে দেয়া হবে। সমাবেশে সেনাবাহিনী, পুলিশ, র‌্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন রাজনৈতিক এবং সামাজিক সংগঠনের নেতা ও পাহাড়ি-বাঙালি কয়েক শ� মানুষ উপস্থিত ছিলেন। তবে সমাবেশে উপস্থিত পাহাড়িদের অনেকেই সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী। ফলে গত দুই দিনের শান্তি মিছিল ও সমপ্রীতি সমাবেশের পরও কাটছে না বাঙালিদের মনের অবিশ্বাস ও অনিশ্চয়তা।
লাঠি মিছিলই দায়ী
সমপ্রীতি সমাবেশে খাগড়াছড়ির চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি সুদর্শন দত্ত বলেন, সামপ্রতিক সময়ে খাগড়াছড়িতে লাঠি ও হকিস্টিক নিয়ে প্রকাশ্যে মিছিলের কারণেই মূলত এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এ ধরনের আতঙ্ক ছড়ানো মিছিল কারও কাম্য নয়। উল্লেখ্য, সমপ্রতি শহরে দুই দফা লাঠি মিছিল করেছিল আঞ্চলিক সংগঠন ইউপিডিএফ। সমাবেশে পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান জাহেদুল আলম বলেন, আঞ্চলিক সংগঠনের কর্মসূচিগুলো প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় রেখেই দিতে হবে। লাঠি মিছিলই ঘটনার সূত্রপাত ঘটিয়েছে। তাই চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে হবে। তিনি ফায়ার সার্ভিসের অহেতুক বিলম্বের কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেন, বর্তমানে পাহাড়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার রাজনীতি চলছে। কে কার আগে কর্মসূচি দেবে ও বাস্তবায়ন করবে সেদিকেই সবাই ব্যস্ত। জুম্ম শরণার্থী কল্যাণ সমিতির সম্পাদক শন্তুশিত চাকমা বকুল বলেন, ১৯৮৬ সাল থেকে এ সংঘাত চলছে। তিনি পাবর্ত্য অঞ্চলে সেনাবাহিনীর অপারেশন �উত্তরণ� বাতিল ও মিশ্র পুলিশ গঠনের দাবি রাখেন। এছাড়াও সমাবেশে আগত অনেক পাহাড়-বাঙালিই অভিযোগ করেছেন কিছু আঞ্চলিক সংগঠনের উগ্র মনোভাবের কারণে থেকে থেকে অশান্ত হয়ে উঠছে পার্বত্য চট্টগ্রাম।
এখনও নিখোঁজ এক বাঙালি তরুণ
মঙ্গলবার সহিংসতার পর এখনও এক বাঙালি তরুণকে খোঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন তাদের পরিবার। গতকাল সমপ্রীতি সমাবেশ চলাকালে মিলনায়তনের বাইরে কান্নাকাটি করছিলেন শহরের শালবন এলাকার রসুলপুরের বাসিন্দা খায়রুন্নেসা বেগম। তিনি নিখোঁজ দিনমজুর রনী (১৭) এর মা। খায়রুন্নেসা বেগম বলেন, ঘটনার কিছুক্ষণ আগে সে দুপুরের খাবার খেতে বাড়িতে যায়। খাওয়ার পর সে পৌর কর্মচারী আনোয়ারের সঙ্গে বেরিয়ে যায়। পরে আনোয়ারের লাশ শালবনের পোড়াবাড়ির ধ্বংসাবশেষ থেকে উদ্ধার করা হলেও পাওয়া যায়নি রনীকে। তিনি কান্নাকাটি করতে করতে বললেন, জীবিত ছেলেকে ফিরে পাব কিনা জানি না। অন্তত আমার ছেলের লাশটা যেন পাই।
শান্তি কমিটি গঠন, পাড়ায় পাড়ায় শান্তি সমাবেশ, শান্তি মিছিল
শান্তি ফিরিয়ে আনতে খাগড়াছড়ি শহরের ৯টি ওয়ার্ডে পাহাড়ি-বাঙালির সমন্বয়ে গঠন করা হয়েছে শান্তি কমিটি। জেলা প্রশাসক ও পৌর মেয়রের উদ্যোগে এ কমিটি গঠন করা হয়। এছাড়া খাগড়াছড়ির বিভিন্ন উপজেলায় শান্তি কমিটি গঠনেরও প্রক্রিয়া চলছে। এসব কমিটি জনমনে আতঙ্ক কাটিয়ে স্বস্তি ফেরাতে এলাকায় এলাকায় সমপ্রীতি সমাবেশ করবে। পাশাপাশি তারা ভবিষ্যতে যে কোন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি এড়াতে জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি ও যোগাযোগ বাড়াবে। গতকাল সমপ্রীতি সমাবেশ থেকে জেলা প্রশাসক সবাইকে এ নির্দেশ দেন। এদিকে বিকালে খাগড়াছড়ি সরকারি শিশু সদনে বিকালে একটি সমপ্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। ওদিকে মানিকছড়ি ও গুইমারা উপজেলায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে স্থানীয় পাহাড়ি-বাঙালিরা সম্মিলিতভাবে শান্তি মিছিল করে। মিছিল থেকে শান্তির পক্ষে সেস্নাগান দেয়া হয়।
বাঘাইছড়িতে ত্রাণ বিতরণ
পাহাড়ি-বাঙালি সহিংসতার প্রথমদিন ক্ষতিগ্রস্ত রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে শুরু হয়েছে সরকার ও বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম। এর মধ্যে রাঙামাটি জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতি পরিবারকে এক হাজার টাকা ও দুইটি করে হাঁড়িপাতিল বিতরণ করা হয়েছে। পাশাপাশি পাবর্ত্য মন্ত্রণালয় ও জেলা প্রশাসন ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে নগদ অর্থ ও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছে। এছাড়াও বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট ইউনিটের সহকারী পরিচালক মহসিনের নেতৃত্বে রেডক্রিসেন্টের একটি টিম বর্তমানে বাঘাইছড়িতে অবস্থান করছে। তবে বাঙালি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার থেকে অভিযোগ উঠেছে, ত্রাণ বিতরণে চলছে বৈষম্য। বাঘাইহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয় নেয়া একাধিক বাঙালি পরিবার এ অভিযোগ করেন।
৬ ভারতীয় নাগরিক রিমান্ডে
সহিংসতার ঘটনায় রিমান্ডে নেয়া হয়েছে গ্রেপ্তারকৃত ৬ ভারতীয় নাগরিকসহ ১৪ জনকে। অন্য ৮ জন হলো পাহাড়ি। গ্রেপ্তারকৃত ৭৬ জন পাহাড়ি-বাঙালির মধ্যে আরও কয়েকজনকে রিমান্ডে নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন খাগড়াছড়ির ভারপ্রাপ্ত এসপি আমির জাফর। সহিংসতার দিন গ্রেপ্তার এ ছয় ভারতীয় নাগরিক সেদেশের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট অব ব্যুরো (এনডিএফবি)�র সদস্য বলে জানা গেছে। এর মধ্যে রয়েছে দুইজন নারী। তারা হলেন- এনডিন থিকিরা, ডি ভেদর, ডি ভিজিং গিরি, ভি থাংকে, ভি থবাহি ও ভি অংচালী। এছাড়া রিমান্ডে নেয়া হয়েছে শহরের শালবাগান মোহাম্মদপুর এলাকার মইশা কাশেম নামে এক বাঙালিকে। বৃহস্পতিবার রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদ নেতা আনোয়ার গ্রেপ্তার
পাহাড়ি-বাঙালি সহিংসতার ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদের খাগড়াছড়ি জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেনকে। সংগঠন সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে সাতটার সময় রিকশাযোগে শহরের ইসলামপুরের বাসায় ফেরার সময় তাকে শাপলাচত্বর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। খাগড়াছড়ি কলেজের ছাত্র আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে কোন মামলা বা জিডি নেই। পুলিশও আনোয়ারকে গ্রেপ্তারের কথা স্বীকার করেছে। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার একই পয়েন্ট থেকে কাছাকাছি সময়ে জামায়াতের সাবেক জেলা আমীর আবদুল মোমেনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এদিকে পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদ ও ইউপিডিএফ দুই সংগঠন সূত্রই জানিয়েছে, পরিস্থিতি উত্তরণে আপাতত স্থগিত থাকবে তাদের সব ধরনের কর্র্মসূচি। তবে পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদের জেলা সাধারণ সম্পাদক আবদুল মজিদ গ্রেপ্তারকৃত আনোয়ারের মুক্তি দাবি করে বলেছেন, রোববারের মধ্যে মুক্তি না দিলে কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্ত নিয়ে সোমবার থেকে কর্মসূচি দেয়া হবে।
পাবাছাপ ও ইউপিডিএফ উপেক্ষিত সমপ্রীতি সমাবেশে
গতকালের সমপ্রীতি সমাবেশে দেখা যায়নি বিবদমান দুইটি আঞ্চলিক সংগঠন পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদ ও ইউপিডিএফ-এর কোন প্রতিনিধিকে। তবে তাতে কাউকে ডাকা হয়নি বলে অভিযোগ ওঠেছে দুই সংগঠনের পক্ষ থেকেই। পাবাছাপ-এর জেলা সম্পাদক আবদুল মজিদ ও ইউপিডিএফ-এর যুগ্ম সমন্বয়ক ও গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের কেন্দ্রীয় সভাপতি মিঠুন চাকমা সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এ অভিযোগ করেন। তারা বলেন, আমাদের এসব শান্তি মিছিল ও সমপ্রীতি সমাবেশে ডাকা হয়নি। তবে এসব উদ্যোগের কথা জেনে তা সফল করার জন্য সবাইকে সহযোগিতার জন্য বলেছি।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিকে গুলি করলো কে?

লিখেছেন নতুন নকিব, ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:২৬

হাদিকে গুলি করলো কে?

ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা ৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজপথের অকুতোভয় লড়াকু সৈনিক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানুষের জীবনের চেয়ে তরকারিতে আলুর সংখ্যা গণনা বেশি জরুরি !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১৭


বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে দেশবাসী একটা নতুন শব্দ শিখেছে: রুট ভেজিটেবল ডিপ্লোম্যাসি। জুলাই আন্দোলনের পর যখন সবাই ভাবছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইতিহাসের সেরা ম‍্যাটিকুলাস ডিজাইনের নির্বাচনের কর্মযজ্ঞ চলছে। দলে দলে সব সন্ত্রাসীরা যোগদান করুন‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৪৪



বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ব নিকৃষ্ট দখলদার দেশ পরিচালনা করছে । ২০২৪-এর পর যারা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী দিয়ে দেশ পরিচালনা করছে । তাদের প্রত‍্যেকের বিচার হবে এই বাংলার মাটিতে। আর শুধুমাত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাচেষ্টা: কার রাজনৈতিক ফায়দা সবচেয়ে বেশি?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১৮


হাদির হত্যাচেষ্টা আমাদের সাম্প্রতিক রাজনীতিতে একটি অশনি সংকেত। জুলাই ২০২৪ আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের দ্বিধাবিভক্ত সমাজে যখন নানামুখী চক্রান্ত এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অন্তর্কলহে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও আয়-উন্নতির গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×