somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জেরুজালেমকে রাজধানী ঘোষনা, সুপার মুন এবং ইলুমিনাতির পরিকল্পনা!!!

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

যুক্তরাষ্ট্রের কুখ্যাত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঐতিহাসিক শহর জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী ঘোষনা করেছে আজ। ইহা আমার জন্য তেমনকোন চ্যাঞ্চল্যকর নিউজ না। কারন রাসুল (সাঃ) ভবিষৎবাণী কক্ষনোই মিথ্যা হতে পারে না।
আল্লাহর নবী (সাঃ) বলেছেন, “যখন জেরুজালেমের উত্থান হবে এবং মদীনার পতন হবে, তখন আসবে মহাযুদ্ধ । ইহা হবে এমন যুদ্ধ যাতে শতকরা ৯৯ জন মৃত্যুবরণ করবে”। আহমদ।
আলহামদুলিল্লাহ্ প্রানপ্রিয় রাসুল (সাঃ) এর ভবিষৎবাণী সত্য হতে চলেছে। মদিনার বিনাশ বলতে রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিকভাবে মদিনা অগুরুত্বপূর্ণ হওয়াকে বুঝানো হয়েছে। আর জেরুজালেমের উত্থান বলতে রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে এই শহরের অবস্থানকে বুঝানো হয়েছে। গত কয়েকবছর ধরে রাসুল (সাঃ) এর ভবিষ্যৎবাণী করা সবগুলি শহর বা অঞ্চল রাজনৈতিক আলোচনার প্রধান কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করছে।
.
শাম, খোরাসান, ইয়ামেন, হিন্দুস্তানের পর গুরুত্ববহ শহর “জেরুজালেম” আজ থেকে লাইমলাইটে চলে এসেছে। ইহা একটি ভয়ংকর আলামত। মুসলিম উম্মাহর জন্য ৬ই ডিসেম্বর একটি হৃদয়বিদারক দিন। আজ থেকে ২৫ বছর আগে এই দিনে মুশরেক কতৃক বাবরী মসজিদ শহীদ হয়েছিল। আজ উম্মাহর প্রথম কেবলা কাফেরদের স্বীকৃতির মাধ্যমে হাতছাড়া হল। ইন্নালিল্লাহ!!!
পৃথিবীর ইতিহাসে জেরুজালেম এক বিশাল তাৎপর্যপূর্ণ শহর। জেরুজালেমকে কেন্দ্র করেই পৃথিবীর ইতিহাস আবর্তিত হয়েছে, হচ্ছে এবং হবে। জেরুজালেমকে বলা হয় পৃথিবীর পবিত্র নগরী বা পবিত্রভুমি যা আল্লাহ্ তায়ালা নিজেই বলে দিয়েছেন। আল্লাহ্ তায়ালা জেরুজালেমে এত সংখ্যক নবী ও রাসুল প্রেরণ করেছেন যে আর কোন শহরে বা নগরে বা কোন একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে এত সংখ্যক নবী ও রাসুল প্রেরণ করেননি। বনী ইসরাইলের প্রায় সকল নবীগণকেই আল্লাহ্ তায়ালা জেরুজালেম শহরে পাঠিয়েছেন।
.
আল্লাহ্ তায়ালা বনী ইসরাইলকেই (ইহুদিদের) এই জেরুজালেম নগরী বা পবিত্রভুমি দান করেছিলেন এবং শর্ত হিসেবে জুড়ে দিয়েছিলেন যে তারা আল্লাহর ইবাদত করবে, তাঁর আদেশ-নিষেধ মেনে চলবে, নবী ও রাসুলগনের দেখানো পথে চলবে এবং তাঁদের বিরুদ্ধাচারন করবেনা, পৃথিবীতে ফিতনা-ফ্যাসাদ ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবেনা। কিন্তু বনী ইসরাইলের ইহুদিরা বার বার আল্লাহর আদেশ লঙ্গন করেছে, পৃথিবীতে ফিতনা-ফ্যাসাদ সৃষ্টি করেছে ও আল্লাহর প্রেরিত নবী ও রাসুলগণকে অমান্য করেছে, এমনকি তাঁদেরকে হত্যা পর্যন্ত করেছে। ফলে আল্লাহও তাঁদেরকে তাঁদের কৃতকর্মের শাস্তিস্বরূপ এই পবিত্রভুমি থেকে বহিষ্কার করেছেন।
.
যখনই ইহুদিরা নিজেদের চরিত্র সংশোধন করে আল্লাহ্র কাছে ক্ষমা চেয়েছে, আল্লাহ্ তাঁদের ক্ষমা করে আবার এই পবিত্রভুমিতে প্রত্যাবর্তন করিয়েছেন। ইহুদিরা যখনই আবার আল্লাহ্র আদেশ নিষেধ অমান্য করেছে, পৃথিবীতে ফেতনা ফ্যাসাদ সৃষ্টি করেছে তখনই আল্লাহ্ তায়ালা তাঁদেরকে পবিত্রভুমি থেকে বহিষ্কার করেছেন।
.
সর্বশেষ যখন ইহুদিদেরকে তাঁদের কৃতকর্মের দরুন পবিত্রভুমি থেকে বহিষ্কার করা হয় তখন আল্লাহ্ তায়ালা বলে দেন যে ইহুদিরা আর পবিত্রভুমিতে প্রত্যাবর্তন করতে পারবেনা যতক্ষন না ইয়াজুজ-মাজুজকে বন্ধনমুক্ত করে দেয়া হয় এবং ইয়াজুজ-মাজুজ তাঁদেরকে শেষবারের মতো পবিত্রভুমিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে এবং পৃথিবীর শেষ সময় উপস্থিত হয়। তারপর তারা আবার আল্লাহর আইনের বিরুদ্ধাচারন করবে, পৃথিবীতে ফেতনা ফ্যাসাদ সৃষ্টি করবে। ফলস্বরূপ আল্লাহ্ তায়ালাও তাঁদেরকে পবিত্রভুমি থেকে চিরতরে বহিষ্কার করবেন এবং পৃথিবী থেকে ইহুদিদের অস্তিত্ব বিলীন করে দিবেন এবং ইহুদিদেরকে চিরতরে পবিত্রভুমি থেকে বহিস্কারের ও ধ্বংসের ঘটনাটি ঘটবে এক মুসলিম বাহিনীর হাতে বা এক মুসলিম বাহিনীর দ্বারা যারা বের হয়ে আসবে সেই ঐতিহাসিক খোরাসান অর্থাৎ বর্তমান আফগানিস্তান থেকে।
.
আলহামদূলিল্লাহ পবিত্রভূমি খোরাসান তথা আফগানিস্তান থেকে কালোপতকাবাহী দল খোরাসানে বিজয়ের দারপ্রান্তে আছে। সাম্প্রতিক সময়ে উম্মাহর সিংহ তালেবানের “রেড ইউনিট” কাফের-মুরতাদদের জন্য মূর্তিমান আতঙ্ক হিসাবে দেখা দিয়েছে। এটি তালেবানের বিশেষ বাহিনী। এই বাহিনীর তৎপরতা ও কার্যকারিতা খোদ আফগান সরকারই অকপটে স্বীকার করেছে। রেড ইউনিট নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রতিবেদন হচ্ছে। তাদের সামরিক কৌশল নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের পর্যন্ত ভাবিয়ে তুলেছে।
নিউজউইক বলছে, রেড ইউনিটের গঠন ও কার্যক্রম দেখলে মনে হয়, তালেবানের এই এলিট ইউনিট যুক্তরাষ্ট্র বা যুক্তরাজ্যের বিশেষ বাহিনীর অনুকরণে গড়া। রেড ইউনিটকে উন্নত অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত একটি দক্ষ বাহিনী হিসেবে বর্ণনা করেছে রয়টার্স ও দ্য নিউইয়র্ক টাইমস। ইনশা আল্লাহ অচিরেই এই কালোপতকা বাহিনী পবিত্র শহর “জেরুজালেমে” কালেমার পতকা উড়াবে।
আল্লাহ তায়ালা অভিশপ্ত ইহুদিদের কয়েকবার জেরুজালেম থেকে বহিষ্কার করেছে। পবিত্র কোরআন থেকে জানা যায়, ইহুদীদের চূড়ান্তভাবে ধ্বংস করার জন্য সুকৌশলি আল্লাহ তাদেরকে ইসরাইলে একত্রিত করেছেন।
আল্লাহ্ তায়ালা বলেন, “যে শহরকে আমি ধ্বংস করে দিয়েছি তাঁর অধিবাসীদের সেখানে ফিরে না আসা অবধারিত। যে পর্যন্ত না ইয়াজুজ ও মাজুজকে বন্ধনমুক্ত করে দেয়া হয় এবং তারা প্রত্যকে উচ্চ ভুমি থেকে দ্রুত ছুটে আসবে অর্থাৎ সব দিক থেকে ছড়িয়ে পড়বে।” সুরা আল আম্বিয়া-৯৫-৯৬।
শেষবারের মতো ইহুদিরা আবার যখন জেরুজালেমে অর্থাৎ পবিত্র নগরীতে প্রত্যাবর্তন করবে তখন তারা আবার পৃথিবীতে ফেতনা ফ্যাসাদ সৃষ্টি করবে। এবং আল্লাহ্ তায়ালা তাঁদেরকে আবার শাস্তি দিবেন এবং চিরতরে পৃথিবীর বুক থেকে এদের অস্তিত্ব বিলীন করে দিবেন। আর সেই শাস্তির ঘটনাটা ঘটাবেন এক মুসলিম সৈন্যবাহিনী দ্বারা যারা বের হয়ে আসবে খোরাসান থেকে অর্থাৎ বর্তমান আফগানিস্তান থেকে যা আগেই উল্লেখ করা হয়েছে। একবার চিন্তা করে দেখুনতো ইহুদিরা জেরুজালেমে প্রত্যাবর্তনের পর এমন কোন অপরাধ বাকি আছে যেটা তারা করে নাই। ইহুদিরা পৃথিবীটাকে ফিতনা-ফ্যাসাদে ভরে দিয়েছে। এমনকি এদের ফিতনা-ফ্যাসাদ থেকে খৃস্টানরাও পর্যন্ত মুক্তি পায় নাই। এদের অপরাধের দরুন এটা বিবেকের স্বাভাবিক উপলব্ধি যে এদের শাস্তি অতি সন্নিকটে। ট্রাম্পের জেরুজালেমকে রাজধানী ঘোষনা করা অভিসপ্ত ইহুদিদের চুড়ান্ত ধ্বংসের আলামত।
জায়োনিষ্ট সংঘটন ইলিমিনুতীর কুখ্যাত ট্রাম্পকে নির্বাচিত করার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল দাজ্জালের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা। এই ট্রাম্প কতৃক জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী ঘোষণা করা কানা দাজ্জালের আগমনের ক্ষেত্র তৈরির উদ্দেশ্যে “গ্রেটার ইসরাইল” গঠনের শেষ এবং চূড়ান্ত ধাপ। ইহুদিরা বিশ্বাস করে তাদের মাসিহ দাজ্জাল সমগ্র পৃথিবী শাসন করবে, তাই তারা আগমনের সহায়ক দুনিয়া প্রস্তুত করতে উঠেপড়ে লেগেছে। যারা শেষ জামানা এবং দাজ্জাল সম্পরকিত হাদিস অধ্যয়ন করেন তারা জানেন, কানা দাজ্জাল ক্রোধান্বিত হয়ে আত্নপ্রকাশ করবে। দাজ্জালের আগমনের কয়েকবছর পূর্বে ইমাম মাহদির আগমন ঘটবে। তিনি কাফের দাজ্জালের সাজানো বাগান ছিন্নভিন্ন করে দিবেন তাই দাজ্জাল ক্রোধান্বিত হয়ে আত্নপ্রকাশ করতে পারে (আল্লাহই ভাল জানেন)।
অন্যদিকে গত ৩ই ডিসেম্বর পৃথিবী প্রত্যক্ষ করল সুপার মুন। অনেকেই প্রশ্ন করতে পারেন “সুপার মুনের” সাথে জেরুজালেম স্বীকৃতির কি সম্পর্ক??? যারা “ইহুদিদের চক্রান্ত” বা ৪৩টি প্রটোকলের ব্যাপারে জানেন তাদের কাছে ইহা বিস্ময়কর কিছু নয়। অভিসপ্ত ইহুদিরা “সুপার মুনকে” তাদের মাসিহার আগমনের আলামত মনে করে। তারা বিশ্বাস করে “বড় চাঁদ” তাদের জন্য কল্যাণ বয়ে আনে।
কেয়ামতের ছোট আলামতের অন্যতম আলামত হচ্ছে চাঁদকে বড় দেখা যাওয়া। গত কয়েকবছর ধরে ঈদের চাদ লক্ষ্য করলে এই আলামতটি সুস্পষ্টভাবে বুঝা যায়। আগে যেখানে ঈদের চাদ খালি চোখে দেখতে অত্যন্ত কষ্টকর হত সেখানে কয়েকবছর ধরে এই একদিনের চাঁদকে দুই-তিনদিনের বয়সী চাদ মনে হয়। রাসুল (সাঃ) বলেন, ‘‘কিয়ামত নিকটবর্তী হওয়ার আলামত হচ্ছে, চন্দ্র মোটা হয়ে উদিত হবে। বলা হবে এটি দুই দিনের চাঁদ’’। তাবরানী। ইমাম আলবানী হাদীছটিকে সহীহ বলেছেন, সহীহুল জামে আস্ সাগীর- ৫৭৭৪।
গত কয়েকদিন আগে দৃশ্যমান হওয়া "সুপার মুন" এই বড় চাঁদের হাদিসটিকেই ইংগিত করে। আগে যেখানে অনেক বছর পর পর "সুপার মুন" দেখা যেত এখন সেখানে বছরে কয়েকটি সুপার মুন দেখা যায়।
সুপার মুন বা পূর্ণচন্দ্র। স্বাভাবিকের তুলনায় ১৪ গুণ বড় আর ৩০ শতাংশ বেশি উজ্জ্বল চাঁদ। ৩ই ডিসেম্বরের “সুপার মুন” চলতি বছরের প্রথম ও শেষ ‘সুপারমুন’। শেষবার ‘সুপারমুন’ দেখা যায় ২০১৬ সালের ১২ ডিসেম্বর। পর পর তিন বছরই পৃথিবীর মানুষ দেখতে পেয়েছে সুপার মুন। ২০১৫ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর এবং ২০১৬ সালের ১৪ নভেম্বরের পর এ বছর ৩ ডিসেম্বর দেখা মিলেছে সুপার মুনের।
বিজ্ঞানীরা দাবি করেছিলেন, ২০১৬ সালের ১৪ নভেম্বরের পর ২০৩৪ সালের নভেম্বর মাসে চাঁদ পৃথিবীর এতো কাছে আসবে। কিন্তু বছর না যেতেই বিজ্ঞানীদের ধারণা ভুল প্রমান করে আবার সুপার মুনের আগমন কি আলামত বহন করে???
৬৮ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় চাঁদ বা সুপারমুন দেখল বিশ্ববাসী। সর্বশেষ ১৯৪৮ সালে এ ধরনের সুপার মুনের দেখা মিলেছিল। ২০৩৪ সালের আগে আবার এ ধরনের সুপারমুনের দেখা পাওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়ে দিয়েছেন নাসার বিজ্ঞানীরা (আল্লাহই ভাল জানেন)।
এক একটা সুপার মুনের পিছনে ইহুদিদের থাকে অনেক পরিকল্পনা। তারা তাদের মসীহা আসার সমস্ত পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করে ফেলছে। তারা নিজেদের ধর্ম গ্রন্থ ছাড়াও কুরআন -হাদিস নিয়ে গভীর গবেষণা করে। ইলুমিনাতির পরিকল্পনায় ডোনাল্ড ট্রাম্প জেরুজালেম বা আল-কুদসকে ইজরায়েলের রাজধানী ঘোষণা করা হচ্ছে এই জুবিলি (৫০ বছর) বছরের প্রধান ঘটনা। ১৯১৭ সালে বেলফোর ঘোষণার ৫০ বছর পর ১৯৬৭ সালে ছয় দিন যুদ্ধের পর জেরুজালেম দখলের ঠিক ৫০ বছর পর ২০১৭ জেরুজালেমের ইজরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি অর্জন অবশ্যই অবশ্যই উম্মাহর স্বপ্নের নায়ক ইমাম মাহদির আগমনের আলামত প্রকাশ করে (আল্লাহই ভাল জানেন)। অবাক করা বিষয় হল সুপার মুনের সময় তারা তা ঘোষণা করলো। ইহা দাজ্জালী সংঘটন ইলুমিনাতির মহা পরিকল্পনার একটি অংশ যা তারা লম্পট ট্রাম্পের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করেছে।
হে সম্মানিত মুসলিম উম্মাহ!!! হাদিস থেকে জানা যায় রাসুল (সাঃ) এর এই উম্মতের আয়ু আর বেশীদিন নাই। আলেম ওলামারা ধারণা করছেন, উম্মাহর আয়ু ৫০ বছরের বেশী হওয়ার সম্ভবনা নাই (আল্লাহই ভাল জানেন)। সমগ্র বিশ্বের ইহুদি, নাসারা এবং মুশরেকরা এক হয়েছে ইসলামের নাম পৃথিবী থেকে চিরতরে মুছে ফেলতে। আর আমরা সর্বশেষ্ঠ উম্মাহ হয়েও এই বিষয়ে গাফেল হয়ে আছি। উম্মাহর প্রথম কেবলা এখন ইহুদীদের রাজধানী। অচিরেই তারা “বায়তুল মোকাদ্দেস” ধ্বংস করে সুলেমানি হাইকেল তৈরি করবে যা তাদের মাসিহের আবাসস্থান হবে। ইতিমধ্যেই হাইকেলে সুলেমানি তৈরির সমস্ত সরাঞ্জাম তারা জেরুজালেমে একত্রিত করেছে। হে উম্মাহ! খেলা আর হিন্দি সিরিয়ালে বিভোর না থেকে জেগে উঠুন, এগিয়ে যান, ইমাম মাহদির দলে শরিক হতে নিজেকে প্রস্তুত করুন। সময় অতি অতি সন্নিকটে...
ইনশা আল্লাহ চলবে...
___________________________________________
মোঃ সাইফুল ইসলাম
পীর মুরিদী বর্জন করি কুরআন সুন্নাহ্ জীবন গড়ি

সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৯
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×