আহহহ কি একটা আরামের জীবন, ঘুম, খাওয়া দাওয়া আবার ঘুম।
চিলেকোঠা বলতেই একটা কথা মনে পড়ে গেলো, আমার খুব ইচ্ছা ছিল আমার একটা চিলেকোঠা ঘর থাকবে, বড়াপুরও। সেই চিলেকোঠার একটা পাশ জুড়ে থাকবে শুধু জানালা, ঢালু জানালা, যাতে বৃষ্টি পড়লে আমরা দেখতে পারি, বৃষ্টি না থাকলেও আরামসে তারা দেখতে পারি। মানুষ কি যে হাস্যকর হাস্যকর চিন্তা ভাবনা করে…
বড় হতে হতে এই চিন্তাভাবনাগুলাতে অবশ্য কালশিটে পড়ে যায়, সো নো চিন্তা।
বহুত দিন আউট বইটই পড়া হয়না। ভালো লাগে না। মনে হয় পরে কি লাভ? মানুষ জন আউল ফাউল লিখবে আর সেইটা কষ্ট করে আমাকে পড়তে হবে? কাভি নেহী।
আহহ, মানুষের জীবনটা সব সময়ই এমন আনন্দময় হতো, বা এমন কোন চাকরী থাকত, ঘুমের চাকরী। তোমাকে খালি ঘুমাতে হবে, খালি ঘুমাতে হবে। আমি টুয়েন্টি ফোর আওয়ার সেই চাকরী করতাম, বেতন দরকার নাই, তিনবেলা ভালমন্দ খেতে দিলেই হবে
সবকিছুর চেয়ে ঘুম কত ভালো। :> ঘুমাতে ঘুমাতে আমি বিছানার যেই পাশে ঘুমাই, সেটা অন্য পাশের চেয়ে হাফ ইঞ্চী ডেবে গেছে। আম্মু মাঝে মাঝে বলে তোশকটা উলটে দিতে, কি দরকার?
এই আরামের ঘুম চলে যাবে, আমি বড় দুঃখে আছি, ঘুমরে, তুই হাজার বছর বাইচা থাক, সহি সালামতে বাইচা থাক। (কপিরাইটঃ মনপুরা… সরি, পরী…সরি স্ক্রিপ্ট রাইটার)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




