
আজ বিশ্ব পানিতে ডুবে মৃত্যু প্রতিরোধ দিবস। এ রছররে শুরু থেকে আজ পর্যন্ত সারাদেশে পানিতে ডুবে মারা গেছে ৫৮২ জন। এর শতকরা ৯৯ শতাংশই ১৮ বছরেরে কম বয়সী শিশু ও কিশোর। অপঘাতে মৃত শিশুর অর্ধেকই পানিতে ডুবে মারা যায়। গত বছরও ঠিক একই সময়ে এই পানিতে ডুবে মারা যাওয়ার সংখা ছিল ৫৭৭ জন।
( তথ্যসূত্র: কালের কন্ঠ -২৫।০৭।২০২২)
এখন বাস্তবতা হল এই যে, আমাদের সন্তানরা এখন আর কেউ সাতার জানে না। সাতার যে একটা শেখার জিনিষ, এটা এখনকার ছেলেমেয়েরা কেউ মাথায়ই নেয় না। আমরাও তাদেরকে এই শিক্ষাটা দিতে পারছি না। চৌবাচ্চায় বেড়ে ওঠা বাচ্চাগুলা শিখবেই বা কিভাবে। যার ফলে অল্প পানিতে পড়েও নূন্যতম সাতার না জানার কারনে প্রান হারাচ্ছে। আগে গ্রামে অধিকাংশ এবং শহরেরও অনেক ছেলেমেয়েরােই প্রয়োজনীয় সাতারটুকু জানত। পানিতে পড়লে অন্ততঃ সাতরিয়ে বাচার চেষ্টাটা করতে পারত। এখন যেটা বিনা বাধায় প্রন হারাচ্ছে।
তাই আমাদের এখন জরুরী হচ্ছে বাচ্চাদের সাতার শেখাতে হবে। তা যে কোন মুল্যে। এটা একটা মানুষের সারা জীবনের চলার পাথেয়। আমরা যেভাবে হাটতে চলতে খাইতে পড়তে শিখি তেমনি সাতারও শিখতে হবে বা শিখাতে হবে। সাতার নাকি একবার শিখলে আর কেউ ভোলে না। তাই একবার শিখে নিলে সারাজীবন কাজ দেবে। সাতারের বিকল্প নাই।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৪২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




