২০২০ সালের ১জানুয়ারি থেকে মার্চের ১০ তারিখ পর্যন্ত বিভিন্ন মানুষের থেকে আর্থিক কেলেঙ্কারির জন্য দুদক নগদ এবং মামলা করেছে মাত্র ৫৯৭ কোটি টাকার।
ওয়াল্ড হেলথ ওর্গানাইজেশন ফেব্রুয়ারির ১১ তারিখে করোনা ভাইরাস যে মহামারি আকার ধারন করতে পারে সেই ব্যাপারে ইনফর্ম করে বিশ্বকে।
তার অল্প কিছুদিন আগে থেকে খুব সম্ভবত জানুয়ারির মাঝামাঝি সময় থেকে চীনে এটাকে মোটামুটি ভালোভাবেই দেখা যায়।
বাংলাদেশে অফিসিয়ালি ধরা পড়ে মার্চের ৮ তারিখ। তাহলে মোটামুটিভাবে বলা যায় সরকার ২ মাসের বেশি সময় পেয়েছে।
এই ২ মাসের মধ্যে সরকার চাইলেই নতুন করে নিজের পকেট থেকে টাকা বের না করে শুধু মাত্র যারা দূর্নীতি করে টাকা বানিয়েছে তাদের থেকে টাকা বের করে নিয়ে জনগনের জন্য এই মহামারী মোকাবেলা করার জন্য PPE বা পারসোনাল প্রটেকটিভ ইকিউপমেন্ট, কীট, মাস্ক কিনা বা কোয়ারেন্টাইনের জন্য ভাষানচরকে ঠিক করে ফেলতে পারতো।
প্রয়োজনীয় স্ক্যানার মেশিন কিনে এয়ারপোর্টের সিকিউরিটি বাড়িয়ে নিতে পারতো।
আমাদের সরকারের টাকা কিছু মানুষের পকেটে, আর আমাদের কি করতে হচ্ছে? চীনের সাহায্যের আশায় বসে থাকতে হচ্ছে।
জ্যাক মা আলিমার ডোনেশনে খুশি হতে হচ্ছে।
সব থেকে লজ্জার বিষয় এটাই ছিলো যে জ্যাক মা আলিমা সাহায্য করার জন্য যে সব দেশকে সিলেক্ট করেছে তার মধ্যে বাংলাদেশই এক মাত্র অর্থনৈতিক সূচকে উন্নয়নশীল দেশ। আর বাকিগুলা অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশের অনেক নিচে অবস্থান করে।
এই হচ্ছে আমাদের অবস্থা।
***এটা আমার গুগল থেকে রিচার্স করে বের করা। দূর্নীতির টাকার অংকগুলার সোর্স প্রথম আলো, সমকাল, ঢাকা ট্রিউবিন।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৫২