সেদিন লিখেছিলাম গত দুই মাসে শুধু মাত্রনকিছু মানুষের আর্থিক কেলেঙ্কারির জন্য দুদক মামলা করেছে ৫৯৭ কোটি টাকার। সে যাজ্ঞে।
আজ বাংলাদেশের কিছু নামি দামি মানুষের নাম এবং কোম্পানি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি।
টপ ১০ জন ধনী ব্যক্তিকে একটু চিনি।
১। মুসা বিন শমশের- যার সম্পদের পরিমান ১২ বিলিয়ন ইউএসডি (ড্যাটকো)
২। তারেক রহমান- সম্পদ ১.৫ বিলিয়ন ইউএসডি
৩। সৈয়দ আবুল হোসেন- ১ বিলিয়ন (সাহকো ইন্টাঃ)
৪। সালমান এফ রহমান- ৬০০ মিলিয়ন (বেক্সিমকো)
৫। আহমেদ আকবর সোবহান- ৫০০ মিলিয়ন (বাসুন্ধরা)
৬। এম এ হাসেম- ৫০০ মিলিয়ন (পার্টেক্স)
৭। আজম জে চৌধুরী- ৪১০ মিলিয়ন (ইস্ট কোস্ট)
৮। রাগিব আলি- ২৫০ মিলিয়ন
৯। ইকবাল আহমেদ- ২৫০ মিলিয়ন
১০। শাফিউল ইসলাম কামাল- ২৫০ মিলিয়ন (নাভানা)
এছাড়াও আছেন, যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, মহিউদ্দিন খান আলমগির, ওরিয়ন গ্রুপের ওবায়দুল করিম, সামিট গ্রুপের আজিজ খান, মেঘনা গ্রুপে মোস্তফা কামাল, হা-মিম গ্রুপের একে আজাদসহ আরো বেশ কয়েকজন।
এবার আসি গ্রুপ অফ কোম্পানির সেরা ১০টা গ্রুপঃ
১। প্রাণ আরএফএল
২। এসিআই
৩। নাভানা
৪। আবুল খায়ের
৫। বসুন্ধরা
৬। বেক্সিমকো
৭। স্কোয়ার
৮। সিটি
৯। পারটেক্স
১০। আনন্দ
এছাড়াও আছে ওয়ালটন, কনকর্ড, হা-মিম, মেঘনা, নাসির, নাসা গ্রুপ, ওরিয়ন, র্যাংগস গ্রুপ, এস আলম, সামিট গ্রুপ।
বাংলাদেশে এতো নাম করা ধনী মানুষ এবং কোম্পানি থাকা স্বত্বেও পিপিই বানানোর জন্য ফান্ড রাইজ করতে হচ্ছে, জ্যাক মা আলিমার আনুদানের আশায় বসে থাকতে হচ্ছে।
এরা যদি ব্যক্তি বা কোম্পানি হিসাবে যদি প্রধানমন্ত্রীর অর্থ তহবিলে ১০ কোটি করেও দেয় তাহলেও মিনিমাম ২০০ কোটি টাকা উঠে আসে, কিন্তু তারা এখন হোম কোয়ারেন্টাইনে। এটাই বাস্তবতা।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:২৮