somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের দিনলিপি

০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এক নজরে দুই মাসের স্বাধীনতা(!) যুদ্ধঃ

৫ই ফেব্রুয়ারি কাদের মোল্লার রায় পরবর্তী দুই মাসের দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন দিনলিপি দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকার দৃষ্টিতে;
৫ ফেব্রুয়ারিঃ দেশজুড়ে হতাশা, ক্ষোভ, প্রতিবাদ।লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দল বিস্মিত। বিশিষ্টজনেরা হতাশ আর ভুক্তভোগীরা ক্ষুব্ধ।শাহবাগে হাজারো মানুষের ভিড়।
৬ ফেব্রুয়ারিঃ তারুণ্যের চেতনায় উদ্দীপ্ত শাহবাগ। রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে সরকার। ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ ছড়িয়েছে সারাদেশে।
৭ ফেব্রুয়ারিঃ রাজনীতিবিদদের বক্তৃতা নিষিদ্ধ করা হল জাগরণমঞ্চে। দেশের অধিকাংশ স্থানে শাহবাগের সাথে সংহতি জানিয়ে মঞ্চ তৈরি।রায় নিয়ে বিএনপি এখনও নীরব।
৮ ফেব্রুয়ারিঃ জনতার ঢল শাহবাগ ছাড়িয়ে আরও বিস্তীর্ণ এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে। ফাঁসি না দেওয়া পর্যন্ত পথ না ছাড়ার অঙ্গীকার। তারুণ্যের এমন জাগরণ বহুদিন দেখা যায়নি।
৯ ফেব্রুয়ারিঃ চট্টগ্রামে জামায়াতের হরতালে সাড়া দেয়নি নগরবাসী।স্লোগান, কবিতা, বক্তৃতা আর প্রতিবাদে মুখর শাহবাগ।বিএনপির পূর্ব নির্ধারিত সমাবেশ স্থগিত।
১০ ফেব্রুয়ারিঃ কর্মদিবসেও ক্ষোভে উত্তাল শাহবাগ, ক্রিকেটারদের পাশাপাশি সংহতি জানালেন জাতীয় সংসদের সদস্যবর্গও।
১১ ফেব্রুয়ারিঃ গানে গানে মুখরিত শাহবাগ। সাধারণ মানুষের ভিড় বাড়ছে শাহবাগে। আইসিটি সংশোধনী অনুমোদন। ফ্যাসিবাদের প্রতিধ্বনি পাচ্ছে বিএনপি।একক নেতা হিসেবে ইমরান এইচ সরকারের আবির্ভাব গণমঞ্চে।
১২ ফেব্রুয়ারিঃ তিন মিনিটের জন্য থমকে গেল দেশ।দায় মেটাতে রাস্তায় নেমে দিন কাটাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।দায়িত্ব পেলে মানবতাবিরোধীদের বিচার করতে চায় বিএনপি। জাম্যাত শিবিরের তাণ্ডব চলছেই।
১৩ ফেব্রুয়ারি; আরব বসন্তের ন্যায় তরুণরা দেশি বসন্তের অপেক্ষায়।মাথে অবস্থান জানান দিতে শক্তি প্রদর্শনের সিদ্ধান্ত বিএনপির।ঢাকা-চট্টগ্রামে জামায়াত শিবিরের ব্যাপক তাণ্ডব।
১৪ ফেব্রুয়ারিঃ ভালবাসার দিনটি দেশকে ভালবাসতে উৎসর্গ করলেন আন্দোলনকারীরা। জামায়াত শিবিরের হামলায় আহত দুইজন মারা গেলেন।
১৫ ফেব্রুয়ারিঃ কক্সবাজারে ৩ জন নিহত। ১৪৪ ধারা জারি। শাহবাগের আন্দোলন চলছে।জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি।আন্দোলন প্রতিদিন ৭ ঘণ্টায় নামিয়ে আনার ঘোষণা।রাত্রে খুন হলেন শাহবাগের আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী এক ব্যক্তি।
১৬ ফেব্রুয়ারিঃ ব্লগারের মৃত্যুতে খভে উত্তাল শাহবাগ। দেশের আইনশৃঙ্খলার অবনতিতে উদ্বিগ্ন সরকার।বিশাল জনতা অশ্রুসিক্ত চোখে, দৃপ্ত শপথে বিদায় দিলেন ব্লগার রাজীবের লাশকে।
১৭ ফেব্রুয়ারিঃ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একসাথে সুর মেলানো হল জাতীয় সঙ্গীতের সুরে। সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষণা এল, শুধু যুদ্ধাপরাধ না, বিচার করা যাবে জামায়াতেরও।
১৮ ফেব্রুয়ারিঃ আইসিটি সংশোধনী আইন পাশ। বিকল্প কিছু চিন্তা করছে জামায়াত। সরকার এখনই জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার কথা ভাবছেনা।
১৯ ফেব্রুয়ারিঃ কাদের মোল্লার পক্ষে বিচারকের লিফলেট বিতরণ। গণমঞ্চের বিরুদ্ধে ইসলামের অবমাননার অভিজগ, ইমারানের অস্বীকার। শাহবাগে উদ্দীপ্ত তারুণ্য জ্বলছেই।
২০ ফেব্রুয়ারিঃ বেলুন ওড়াল শাহবাগ। দেশজুড়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
২২ ফেব্রুয়ারিঃ ইসলামী দলগুলোর সাথে পুলিশের সংঘর্ষে বায়তুল মুকাররাম এলাকা রণক্ষেত্র। শেষ মুহূর্তে বায়তুল মুকাররমে ঢোকা থেকে সরে আসল পুলিশ। দেশজুড়ে নিহত চারজন।আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতারের দাবি উঠল শাহবাগ থেকে।
২৩ ফেব্রুয়ারিঃ আমার দেশ সমাদকের বিরুদ্ধে মামলা।শাহবাগের বাইরে রায়েরবাজারে জাগরণমঞ্চের প্রথম সমাবেশ। সংঘর্ষে দেশজুড়ে ৩ জন নিহত। হরতাল প্রতিহত করার আহ্বান।
২৪ ফেব্রুয়ারিঃ পুলিশ ও হরতালকারীদের সংঘর্ষে মানিকগঞ্জে ৫ জন নিহত। শাহবাগিয়ানদের হরতালবিরোধী মিছিল।
২৬ ফেব্রুয়ারিঃ শাহবাগ বলল, তারা শুধু জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি বন্ধ করতে চায়।ধর্মভিত্তিক বাকী কোন দলের বিরুদ্ধে তাদের কোন আক্রোশ নেই।
২৭ ফেব্রুয়ারিঃ সাঈদীর রায়ের প্রাক্কালে কঠোর নিরাপত্তার বলয়ে সারা দেশ। দেশের বিভিন্ন স্থানে বিডিআর মোতায়েন।হরতালসহ সব রকম প্রতিকূল অবস্থা মোকাবেলার শপথ শাহবাগের আর ফাঁসির রায় নিয়ে ঘরে ফেরার দৃপ্ত শপথ।
২৮ ফেব্রুয়ারিঃ সাইদির ফাঁসি পরবর্তী সহিংসতায় দেশজুড়ে প্রায় অর্ধশত মানুষ নিহত। এদের মধ্যে কিছু সাধারণ মানুষ ছাড়াও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যও রয়েছেন।জনগণকে সঙ্গে করে সহিংসতা প্রতিরোধের অঙ্গীকার সরকারের। দেশজুড়ে গণজাগরণ মঞ্চে মিষ্টি বিতরণ। রায়ে বিএনপির কোন প্রতিক্রিয়া নেই।
১ মার্চঃ সহিংসতায় দেশজুড়ে পরিস্থিতি থমথমে। দেশের অনেক স্থানে ১৪৪ ধারা। নিহতের সংখ্যা বাড়ছেই। চলমান ঘটনাকে গণহত্যা দাবি করে তা বন্ধের দাবিতে বিএনপির ব্রিফিং। শাহবাগেরর মতে জামায়াত ৭১ এর মত সহিংস আচরণ শুরু করেছে।
২ মার্চঃ দেশজুড়ে সহিংসতা চলছেই। সেই সাথে চলছে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর,মন্দির ও প্রতিমা ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ। নিহতের সংখ্যা ৭০ ছাড়িয়েছে।দেশের অর্থনীতি বিপর্যস্ত।জাগরণমঞ্চ বলেছে, খালেদা জিয়া সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাকে আরও উসকে দিয়েছেন।
৩ মার্চঃ আক্রমণ করা হল উপজেলা পর্যায়ের সরকারি দপ্তরগুলোতে। ভাংচুর আর অগ্নিসংযোগের কমতি নেই, সেই সাথে বাড়ছে লাশের মিছিল। রক্ষা পায়নি পুলিশ বাহিনীও। বিশ্ব সম্প্রদায়ের উদ্বেগ।গুজবের কারণে ভয়াবহতা আরও বাড়ছে।সরকার নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে।
৪ মার্চঃ সাতক্ষীরায় সহিংসতায় জান-মালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা শুরুর আশঙ্কা অনেকের।সহিংসতা রুখতে আহ্বান নাগরিক সমাজের।
৫ মার্চঃ মাঠ পর্যায়ের প্রশাসনের নিরাপত্তা হুমকির মুখে। দেশজুড়ে জনগণ স্বউদ্যোগে নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিচ্ছে। অগ্নিসংযোগ থেকে বাদ যাচ্ছে না রেলের বগিও।
৬ মার্চঃ শিবিরের অতর্কিত আক্রমনে আহত পুলিশের সংখ্যা বাড়ছেই। ভেঙে পড়েছে শিক্ষাব্যবস্থা। পরিস্থিতি অনুকুলে আছে বিবেচনা করে বিএনপির সরকার পতনের একদফা দাবি জোরালো করার ইঙ্গিত।তাণ্ডব চলল বগুড়ায়।
৭ মার্চঃ বিএনপি-জামায়াতের সহিংসতা সত্ত্বেও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চালিয়ে যেতে অনড় সরকার। কূটনীতিকরা চান শান্তিপূর্ণ সমাধান।
৮ মার্চঃ নারায়ণগঞ্জে গণজাগরণ মঞ্চের সমন্বয়কের মেধাবী ছেলে খুন, সন্দেহের তীর জামায়াতের দিকে।সমাবেশ করতে পারেনি ধর্মভিত্তিক দলগুলো।
১০ মার্চঃ দেশজুড়ে খুন বাড়ছেই। সব তীর জামায়াত-শিবিরের দিকে গেলেও সময়মত ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বেরও শিকার হচ্ছেন অনেকে, যুদ্ধাপরাধের মামলার সাক্ষীর ছোট ভাই খুন। নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যায় সন্দেহের তীর ওসমান পরিবারের দিকে। বিভিন্ন স্থানে পুলিশের অস্ত্র ছিনতাই।ব্লগারকে হত্যা করেছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ ছাত্র।
১১ মার্চঃ বিএনপির কার্যালয় তছনছ করল পুলিশ। চট্টগ্রামে শাহবাগিয়ানদের নিষিদ্ধ করল হেফাজতে ইসলাম।
১২ মার্চঃ চট্টগ্রামে হেফজতে ইসলাম ও জাগরণমঞ্চের পাল্টাপাল্টি সমাবেশ স্থগিত। ফেনী থেকে ফিরিয়ে দেওয়া হল ব্লগারদের গাড়িবহর।বিএনপির শতাধিক নেতাকর্মী কারাগারে।দুই নেত্রীর সংলাপে বসা নিয়ে পাল্টাপাল্টি বক্তব্য।
১৩ মার্চঃ দেশজুড়ে ‘গণহত্যা’ চালানোর জন্য সরকারকে দায়ী করল বিরোধীদল। সাক্ষীরা নিরাপত্তার ভয়ে আইসিটি ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিতে ভয় পাচ্ছেন। সহিংসতা প্রতিরোধে প্রশাসনকে কোন নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে না উপরমহল থেকে।
১৪ মার্চঃ লাগাতার হরতালে বিপর্যস্ত দেশের সর্বক্ষেত্র। সরকার আর বিরোধীদলের এক অপরকে দোষারোপ চলছেই, পাল্টাচ্ছে কেবল কারণসমূহ।
১৫ মার্চঃ শাহবাগকে লীগ ও নাস্তিকদের চত্বর বললেন খালেদা জিয়া। তরুণদের এভাবে অপমান করার কারণে আশুলিয়ায় শাহবাগের বক্তাদের তোপের কথা মুখে খালেদা।
১৬ মার্চঃ হাসিনা বললেন হত্যাকাণ্ডের দায় খালেদাকেই নিতে হবে। খালেদা বললেন আন্দোলন চললে প্রানহানি হতেই পারে। আর নাগরিক সমাজ বলল, জামায়াতকে এখনই নিষিদ্ধ করতে হবে।
১৭ মার্চঃ রাজধানীজুড়ে বিজিবি মোতায়েন।আবারও পুড়ছে দেশ সহিংসতার আগুনে।
১৮ মার্চঃ দুই দিনের হরতালে রাজধানীর বাইরে আগুনের তীব্রতা বেশি ছিল। পুড়েছে অনেক গাড়ি আর রেললাইন। শহীদ মিনার আর মন্দির পুড়ল আবারও।
১৯ মার্চঃ ঝিমিয়ে পরে শাহবাগি চেতনা।অবিরাম সহিংসতার কারণে জনগণ এখন নিজের নিরাপত্তা নিয়েই বেশি ভাবছে। আস্থা কমছে পুলিশের উপর।
২০ মার্চঃ পুড়ছে মন্দির, ভাঙছে প্রতিমা, নির্যাতিত হচ্ছে সংখ্যালঘুরা; তারপরও গ্রেফতার হচ্ছে না কোন অপরাধী।উত্তাল সিলেটে জামায়াত-পুলিশ প্রাণক্ষয়ী সংঘর্ষ। রাষ্ট্রপতির মৃত্যুতে সর্বত্র শোকের আবহ।
২১ মার্চঃ গোয়েন্দা সংস্থা নয়; সহিংসতা দমনে সরকারই উদাসীন ছিল; নেওয়া হয়নি যথাযথ নিরাপত্তা। অনুধাবিত হয়নি অবস্থার গুরুত্ব।
২২ মার্চঃ আসামি ধরতে গিয়ে গ্রামবাসীদের প্রতিরোধের মুখে পড়ছে পুলিশবাহিনী। জামায়াতের সদস্যদের কোনভাবেই আইনের হাতে তারা তুলে দিতে চায়না।
২৩ মার্চঃ দেশের অর্ধেকেরও বেশি জেলায় সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার আশঙ্কা অমুলক নয়। রেহাই পাচ্ছে না তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোও।
২৪ মার্চঃ দেশরক্ষায় সেনাবাহিনীকে ভূমিকা রাখার জন্য খালেদার বিতর্কিত বক্তব্য।রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল বলছেন কেউ কেউ; কেউ আবার আশঙ্কা করছেন আরেক অভ্যুত্থানের।
২৫ মার্চঃ সহিংসতা প্রতিরোধে ব্যর্থ হওয়ায় পুলিশ প্রশাসনে বেশ কিছু রদবদল। সেনাবাহিনীকে নিয়ে বক্তব্য দেওয়ায় লীগের সমালোচনার মুখে খালেদা। আজ শাহবাগে আবার বসছে তারুণ্যের মিলনমেলা।
২৬ মার্চঃ জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধে জাগরণমঞ্চের স্থবিরতা দেখে ‘শহীদ রুমী স্কোয়াডের’ আমরণ অনশন শুরু।
২৭ মার্চঃ বোমা মিলছে এখানে , ওখানে। জাগরণ মঞ্চ অনেকটাই নীরব হয়ে আছে। মানুষকে গুলি করলে কোন সমস্যা নেই বলে জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
২৮ মার্চঃ নীরব আছেন ইমরান এইচ। হরতালে বিক্ষিপ্ত কিছু সংঘর্ষ।
২৯ মার্চঃ দেশ আবার সহিংস। মরছে মানুষ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বললেন, আঙ্গুল চোষা পুলিশের কাজ নয়, তাই তারা মানুষ মেরে চলেছে।
৩০ মার্চঃ রুমী স্কোয়াডের অনশন চলছেই। জাগরনমঞ্চের সম্পূরক বললেও ইমরানের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
৩১ মার্চঃ পুলিশের উপর হামলা বাড়ছে। দেশজুড়ে শিবিরের উপস্থিতি আবারও টের পাচ্ছে মানুষ। রাজধানীকে অচল করে দেওয়ার প্রস্তুতি শুরু করল হেফাজতে ইসলাম।
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

Grameen Phone স্পষ্ট ভাবেই ভারত প্রেমী হয়ে উঠেছে

লিখেছেন অপলক , ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯



গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।

কারনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কম্বলটা যেনো উষ্ণ হায়

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭


এখন কবিতার সময় কঠিন মুহূর্ত-
এতো কবিতা এসে ছুঁয়ে যায় যায় ভাব
তবু কবির অনুরাগ বড়- কঠিন চোখ;
কলম খাতাতে আলিঙ্গন শোকাহত-
জল শূন্য উঠন বরাবর স্মৃতির রাস্তায়
বাঁধ ভেঙ্গে হেসে ওঠে, আলোকিত সূর্য;
অথচ শীতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×