
বনবিভাগ সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে বনের ঢাংমারী ফরেস্ট অফিস থেকে পাস নিয়ে ৫ জন জেলে মিলে সুন্দরবনে কাঁকড়া ধরতে যান। কাঁকড়া ধরে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে করমজলের খাল সাঁতরে পার হচ্ছিলেন সুভ্রত। পেছন থেকে হঠাৎ একটি কুমির তার ওপর আক্রমণ চালিয়ে টেনে হিঁচড়ে পানির নিচে নিয়ে যায়। তখন তার সাথে থাকা অপর জেলে সোহেল বিশ্বাস, জুয়েল সরদার, জয় সরকার ও স্বপন বিশ্বাস কুমিরের মুখ থেকে সুভ্রতকে ছাড়ানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরে তারা বনবিভাগ ও সুভ্রতের পরিবারকে খবর দেন। খবর পেয়ে বনবিভাগ ও সুভ্রতের পরিবারসহ গ্রামবাসী গভীর রাত পর্যন্ত লাশের সন্ধানে তল্লাশি চালায়।সুভ্রতর মরদেহ তল্লাশি দলে থাকা ইস্রাফিল বয়াতি বলেন, সন্ধ্যার আগে আমরা দেখেছি কুমিরের মুখে রয়েছে সুভ্রত। তবে তাকে খায়নি কুমিরটি, মুখে নিয়ে খালের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়াচ্ছে। মাঝে মাঝে কুমিরটি ভাসছে, কিন্ত আমরাও পিছু ছাড়িনি। রাতে অন্ধকারে তল্লাশি চালাতে বেগ পেতে হয়েছিল। কিন্তু পরিশেষে প্রায় ৮ ঘণ্টা পর সুভ্রতর মরদেহ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি।
সুন্দরবনের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাওলাদার আজাদ কবির বলেন, খবর পেয়ে ট্রলার নিয়ে বনরক্ষীরাও সুভ্রতকে উদ্ধারের চেষ্টা করে। পরে ছিলা খালের মুখ থেকে ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সুভ্রতের পরিবার জেলে হিসেবে সরকারি সহায়তা পাবে। সেজন্য বন বিভাগের পক্ষ থেকে কার্যক্রম চলছে।সুভ্রতর মরদেহ তল্লাশি দলে থাকা ইস্রাফিল বয়াতি বলেন, সন্ধ্যার আগে আমরা দেখেছি কুমিরের মুখে রয়েছে সুভ্রত। তবে তাকে খায়নি কুমিরটি, মুখে নিয়ে খালের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়াচ্ছে। মাঝে মাঝে কুমিরটি ভাসছে, কিন্ত আমরাও পিছু ছাড়িনি। রাতে অন্ধকারে তল্লাশি চালাতে বেগ পেতে হয়েছিল। কিন্তু পরিশেষে প্রায় ৮ ঘণ্টা পর সুভ্রতর মরদেহ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি।
সুন্দরবনের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাওলাদার আজাদ কবির বলেন, খবর পেয়ে ট্রলার নিয়ে বনরক্ষীরাও সুভ্রতকে উদ্ধারের চেষ্টা করে। পরে ছিলা খালের মুখ থেকে ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সুভ্রতের পরিবার জেলে হিসেবে সরকারি সহায়তা পাবে। সেজন্য বন বিভাগের পক্ষ থেকে কার্যক্রম চলছে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


