ছবিটির ইমাম দুইবারের নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান ও জামায়াত নেতা, পিছে দাঁড়িয়ে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা। পিছে দাঁড়ানো অধিকাংশ লীগের নেতা কর্মী)
১) এখানে প্রায় তিন হাজারের বেশি লোক সমাগম ছিল, অনেক সরু রাস্তায় দাঁড়িয়ে অংশ নিয়েছিল, জায়গার সংকুলান না হওয়ার কারণে বাধ্য হয়ে এভাবে নামাজ আদায় করেছে, আমাদের দক্ষিণের বেশিরভাগ লোক কৃষিজীবি, চাষাবাদ মৌসুমে প্রায় সবাই এভাবে নামাজ আদায় করে কারণ শুকনো স্থানের সল্পতা, প্রায় সময় ভিজে অবস্থায় থাকতে হয়। অতএব এটা নতুন নয়, যারা জীবনে পশ্চিম দিকে হোঁচট খেয়ে পড়েনি তাদের চুলকানি উঠতে পারে।
২) আয়লার পর প্রায় তিন বছর আমরা পানিবন্ধী জীবন কাটিয়েছি, সেই ভয়াবহ জীবন সংগ্রাম দেখেছি, কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হয়েছে দক্ষিণের মানুষের, যার যায় সেই বুঝে কত কষ্টের সময় গেছে তখন। অতএব চেতনার দন্ড খাঁড়া না করে ভাল করে খোঁজ নিন ঐখানকার জীবন জীবিকা নিয়ে।
৩) আয়লার পর প্রতিবছর বাঁধের নামে টাকা পাশ হয়েছে, নয়ছয় করে কাজ করেছে, দূর্নীতির আখড়া বসেছিল, তখন কোথায় ছিল চেতনার দন্ড ওয়ালারা? যখন নিজেরা রাজনীতির বিভেদ ভুলে একত্রে কাজ করে বিনা টাকায় শ্রম দিয়ে বাঁধ তৈরি করছে তখন কেন চেতনার দন্ড খাঁড়া হচ্ছে?
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪২