গত ১৭জুন ঘড়ি কাটা ১ঘন্টা এগিয়ে এনেছে সরকার। বিদু্ত সংকটের কারনে এ রকম করা হয়ছে সরকারে পক্ষ েথকে বলা হয়েছে ।
১ মাস অতিক্রান্ত হওয়ার পর এ বিষয়ে কতটুকু সাফল্য আলেচনা করা যেতে পারে।
সকাল অফিসে যাওয়া জন্য দ্রুত ঘুম থেকে ওঠা, বাসায় ফেরা, রাতের শুরুতে বড় মার্কেট বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ফলে জনজীবনের সাধারণ অভ্যাসে কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে।
প্রভাব কতটা গ্রামীন জীবনে আছে এখনও পরীষ্কার নয়। কারন জেলা-থানা শহর থেকে জানতে চাওয়া হয় সকাল ৯টা ডিজিটাল না আগের। তবে ঢাকায়ও শোনা যায় টাইম কি ডিজিটাল।
অফিস সে সরকারী বা প্রাইভেট যাই হোক চলছে ঘড়ি ধরে। স্কুলের বাচ্চাদের ঢুলু ঢুলু চোখ দেখে বোঝা যাচ্ছে সময়ের এ নতুন বিন্যাসের সাথে মানিয়ে নিতে কত কষ্ট হচ্ছে।
যতটা বিদু্ত বাচানো যাবে বলা হয়েছিল সরকারের পক্ষ থেকে তাতে কি আমরা ভয়াবহ লোড শেডিংএর হাত থেকে বাচতে পারছি। এ প্রশ্ন করাই যেতে পারে। আমরা কি আগের চেয়ে বেশি বিদুত পাচ্ছি। এ প্রশ্ন গুলো উত্তর খোজা জরুরী।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





