somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অত্যধিক প্রজনন ও প্রতিরক্ষামূলক ক্ষমতার অভাব (Humans are Not from Earth)~৭

০১ লা নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


১০. অত্যধিক প্রজনন - অতিরিক্ত জনসংখ্যা
প্রাণী জগতে একটা প্রজাতির সংখ্যা কেন মাত্রাতিরিক্ত বাড়তে থাকে? বেশ সহজভাবে ,এর মুল কারন বলতে হলে প্রথমেই আসে খাদ্যের প্রাচুর্যতা (বা অতিরিক্ত প্রাচুর্য) এবং শিকারির অভাব( সেই খাবারের জন্য)। এখানে এই পৃথিবীতে, এই দুটি শর্তই পূরণ হয়েছে এবং অনুমিত-ভাবে আমাদের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন যে, আমদের প্রয়োজন মেটাতে পৃথিবীর যে পরিমাণ সম্পদ আছে অনেক আগেই আমাদের জনসংখ্যা সেই বিন্দু অতিক্রম করেছে। এই লেখার সময়, আমরা দৃশ্যত প্রায় ২০০ কোটি মানুষ আগে এই পয়েন্টটি অতিক্রম করেছি - এবং আমরা এখনও বাড়ছি। এই গ্রহ আমাদের দ্বারা ভয়ানকভাবে আক্রান্ত!
বিজ্ঞানের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ও এগ্রিকালচারে দারুণ উৎকর্ষ সাধন করেছে – আমরা এমন কিছু ফসল উৎপাদন করছি যা স্বাভাবিক প্রকৃতিতে উৎপন্ন ফসল থেকে বেশি ফলন দেয়। এসবের সম্ভবত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেশী। মাটির উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য কৃত্রিম বা প্রাকৃতিক সার ব্যাবহার করে উৎপাদন আরো বৃদ্ধি করতে হচ্ছে। কিন্তু তবুও, জনসংখ্যা বৃদ্ধ পাশাপাশি এই উৎপাদন বৃদ্ধি কত দ্রুত সম্পন্ন করতে পারবে কিংবা এর সীমা কতদূর প্রসারিত হবে সেটা একটা প্রশ্ন।
কিন্তু হোমো-সেপিয়েন্সদের টিকে থাকার জন্য শুধু খাদ্য-ই প্রয়োজন নয়। এর পাশাপাশি আমাদের খাবার পানি, আশ্রয়-স্থান, জ্বালানী সহ অনেক কিছু প্রয়োজন। এ সমস্ত ধরণের সম্পদ-এর পৃথিবীতে একটি সীমাবদ্ধ সরবরাহ রয়েছে। সেই সম্পদগুলো একসময় কোথা থেকে আসবে? এর একটাই উত্তর আছে: যে সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রয়োজন হবে তা আমরা কল্পনাতীত দ্রুততাত সাথে ধ্বংস বা ক্ষয় করছি।
দিও মানুষ বুদ্ধিমান এবং অত্যন্ত অভিযোজন-যোগ্য( যেকোনো পরিবেশের সাথে তাল মিলিয়ে চলার বা মানিয়ে নেবার সক্ষমতা আছে।)। যেমন একটি সম্পদ শেষ হয়ে গেলে যায় আরেকটি সম্ভবত আবিষ্কৃত বা উদ্ভাবিত হবে এবং মানুষ নতুন ধারণা নিয়ে আসবে । তবুও আমাদের জনসংখ্যা চিরকাল এভাবে বাড়তে পারে না।
আমাদের স্পার্ম কাউন্ট কমে যাচ্ছে। কেউ কেউ বলে এটা আমাদের নিজেদের দোষ – আমদের আমাদের জল ইস্ট্রোজেন (জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি গ্রহণকারী মহিলাদের প্রস্রাব থেকে) দূষিত হচ্ছে ।কেউ মনে করে যে এটি এলিয়েনরা করতে পারে (বা ঈশ্বর, বা এমনকি পৃথিবী নিজেই) – আমরা সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যাবার আগে আমাদের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
(*এমন ভুরি ভুরি উদাহরণ আছে; মানুষের এক সন্তান হবার পরে আর সন্তান হচ্ছে না, শত সহস্র নারী পুরুষ নিঃসন্তান রয়ে যাচ্ছে।আগেও ছিল-তবে সংখ্যায় কম)। তাদের সহযোগিতায় এগিয়ে আসছে বিজ্ঞান; টেস্ট টিউব, সারোগেসি সহ যুগান্তকারী আবিষ্কার নিঃসন্তান মানুষকে সহযোগিতা করার পাশাপাশি কোন কোন ক্ষেত্রে জন্মহার কমানোর জন্য বিজ্ঞানের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।)
বিজ্ঞান ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশনের মতো জিনিসগুলি বিকাশ করে এটিকে মোকাবেলা করার চেষ্টা করছে (IVF – বা টেস্টটিউব বেবি), কিন্তু এটি একটি ব্যয়বহুল প্রক্রিয়া তবে এর সাফল্যের হার বেশ কম, বিভিন্ন দেশের সরকার এখন অতিরিক্ত জনসংখ্যার সমস্যাটি সম্পর্কে সজাগ হয়েছে এবং শুরু করছে অতিরিক্ত জনসংখ্যার বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন। যদিও এখন পর্যন্ত শুধু চীন-ই আইন চালু করার সাহসী পদক্ষেপ নিয়েছে। দম্পতি-প্রতি এক-সন্তান জন্য যথেষ্ট ( পরে আইন পাল্টে গেছে ফের-২০২২)।
বিষয়টা এমন দাঁড়িয়েছে যে, আমাদের সবকিছু দিনের পর দিন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। ভীনগ্রহবাসীরা(বা ঈশ্বর বা পৃথিবী বা অন্য কিছু) স্পষ্টতই এই পরিস্থিতিতে খুশি নন।

মি বিশ্বাস করি আগামী কয়েক দশকে আমাদের নিজেদের সংখ্যা কমানোর জন্য আরও বিরতিহীন, বিধ্বংসী এবং ভয়ঙ্কর প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। এর পাশাপাশি প্রকৃতি, ঈশ্বর বা এলিয়েনেরাও তাদের চেষ্টা চালিয়ে যাবে বলে ধারনা করা যায়। এ জন্য যে প্রক্রিয়া ভাল হতে পারে তা ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে – আমাদের গ্রহের মৌমাছি উদ্বেগজনক হারে অদৃশ্য হয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি পৃথিবীর অতি কাছ দিয়ে ছুটে গেছে ধ্বংসাত্মক গ্রহাণু- যেটা আমরা কাছে আসার আগে দেখতে পাইনি।
একটা মাত্র ছোট গ্রহাণুর আঘাত আমাদের জনসংখ্যার হার এই গ্রহে সৃষ্ট যেকোনো যুদ্ধ, ভূমিকম্প, সুনামি, দুর্ভিক্ষ, খরা বা রোগের চেয়ে কার্যকর-ভাবে (তবে আমরা সম্ভবত তাদের থেকে আরও বেশি আশা করতে পারি।) কিংবা উল্লেখজনকহারে কমিয়ে দিতে পারে।
ফিরে যাই আমাদের আদি গ্রহে; ব্যাপারগুলো সম্ভবত সেখানে অনেক আলাদা। সম্ভবত সেখানে খাবার এত পুষ্টিকর নয় এবং প্রাচুর্যতা নেই। সে কারনেই সম্ভবত সেখানে আমাদের শুক্রাণুর সংখ্যাও অনেক কম। সম্ভবত সেখানে আমাদের সংখ্যা কম রাখতে কার্যকর পদ্ধতি বা তেমন শিকারি আছে, এমনকি চতুর ও চরম বুদ্ধিমান হওয়া স্বত্বেও তাদের হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারি না। সম্ভবত প্রাকৃতিক এমন কোন বিষয় আছে যা, আমাদের সংখ্যাকে বাড়তে দেয় না অথবা অন্ততপক্ষে কোন উল্লেখযোগ্য ক্ষেত্রে আমাদের পুনরুৎপাদন করা থেকে বিরত রাখে।
পৃথিবীতে আমাদের দ্রুত বৃদ্ধির প্রধান মিত্র আমাদের বহু-বর্ধিত দীর্ঘায়ু এবং উল্লেখযোগ্য-ভাবে বেঁচে থাকার হার বৃদ্ধি। আমরা যখন প্রথম এই গ্রহে পৌঁছলাম, তখন মানুষ সম্ভবত ৩০ বছরে বার্ধক্যে পৌঁছে যেত। এবং অধিকাংশ মানুষ এর আগেই মারা যেত।
সম্ভবত আমাদের হোম গ্রহেও এমন হোত বা হয়। কিন্তু এখানে আমাদের জন্য প্রচুর খাদ্য আছে, কোন শিকারি আমাদের মোকাবেলা করতে পারে না, এবং কিছু রোগ যা আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। আরো গুরুতর সমস্যা- অনেক দেশে অনেক বড় পরিবার থাকার প্রথা দীর্ঘদিনের। ধর্মীয় কারন ছাড়াও , উদাসীনতা, সোশ্যাল সিকিউরিটি অভাব-বোধ এবং ধারণা করা হয় যে বেশিরভাগই প্রাপ্তবয়স্ক পর্যন্ত বেঁচে থাকবে না।
কিন্তু আজকাল সুষম ও পুষ্টিকর খাবার ও ভ্যাকসিন ইত্যাদি দিয়ে বেশিরভাগ শিশু বেঁচে থাকে। তারপরও বড় পরিবারের ঐতিহ্য অব্যাহত রয়েছে। আমরা স্পষ্টতই বলতে পারি না যে, আমাদের বাড়ির গ্রহে অত্যধিক জনসংখ্যা ছিল কিনা, কিন্তু সম্ভাবনা আছে। যদি আমরা এখানে যথেষ্ট দীর্ঘ সময় থাকতাম- তাহলে প্রকৃতি সফলভাবে আমাদের মোকাবেলা করার অন্তত একটি উপায় খুঁজে পেত । যা এখনও পর্যন্ত পৃথিবীতে করতে ব্যর্থ হয়েছে (সম্ভবত কারণ আমরা সম্প্রতি এখানে এসেছি। বিবর্তনের ধারাবাহিকতার জন্য যে সময়ের প্রয়োজন সেই সময় পৃথিবী পায়নি।)
****************************************


১১. প্রতিরক্ষামূলক ক্ষমতার অভাব
মরা যদি সত্যিই পূর্ব আফ্রিকায় বিবর্তিত হতাম, যেমনটি সাধারণত অনুমিত হয়, শিকারি (বড় বিড়াল) আমাদের জন্য একটি বিশাল সমস্যা হবার কথা ছিল। (একটি চিড়িয়াখানায় যান এবং একটি সিংহকে বিরক্ত করুন- আপনি শীঘ্রই দেখতে পাবেন যে সিংহটি আপনাকে হত্যা করতে এবং খেতে কতটা আগ্রহী। দুজনের মাঝে স্টিলের বেড়া না থাকলে বাস্তবে পালানোর খুব কম সম্ভাবনাই আপনার কাছে থাকত)
ব্যাপারটি হল, আমরা এই বিপজ্জনক মোকাবেলা করার জন্য সামান্যতম সজ্জিত নই। শুধু বুদ্ধি দিয়ে ভয়ঙ্কর এসব প্রাণীদের আমরা মোকাবিলা করতে পারি না। আমরা চেষ্টা করলে গাছে আরোহণ করতে পারি, তবে তাদের বেশিরভাগই প্রকৃতিগত-ভাবে আমাদের থেকে ভালভাবে পারে। তারা আমাদের মতো দ্রুত সাঁতার কাটতে পারে। তাদের অধিকাংশই আমাদের চেয়ে অনেক শক্তিশালী। তাদের শিকার করার মত এবং শিকার ছিঁড়ে খাবার মত শক্তিশালী চোয়াল ও ভয়ঙ্কর দাঁত এবং বড় আকৃতির ভীষণ ধারাল নখর আছে, অথচ আমাদের মোটেও কোন নখর নেই এবং আমাদের দাঁত আকৃতি এমন হয়েছে সর্বভুক বা সব ধরনের খাদ্য খাওয়ার জন্য, মোটেই আক্রমণের জন্য নয় বা নিজেদের রক্ষা করার জন্য নয়। এবং তারা সু-সমন্বিত হয়ে বেশীরভাগ ক্ষেত্রে দলবদ্ধ হয়ে শিকার করে।
আমাদের অরক্ষিত পা পাথরের উপর দিয়ে হাঁটার জন্য অনুপযুক্ত। অন্যান্য প্রাণীর সাথে তুলনা করলে আমাদের রাতের দৃষ্টি আতঙ্কজনক-ভাবে কম। আমাদের দারুণ দিনের দৃষ্টি আছে যা কিছুটা ঈগলের মত পাখির সাথে তুলনা করা যায়। তবুও আমরা দৃশ্যমান আলোর বাইরে বেগুনী রশ্মি থেকে শুরু করে অন্য কোন রশ্মি দেখতে পাই না, তবে অধিকাংশ পোকামাকড় বা কিছু প্রাণী তা দেখতে পারে। কুকুর বা শূকরের তুলনায় আমাদের ঘ্রাণশক্তি অনেক কম।
হ্যাঁ, আমরা আমাদের উচ্চতর মস্তিষ্কের শক্তি ব্যবহার করে এই জিনিসগুলির বেশিরভাগই কাটিয়ে উঠতে পারি -অস্ত্র, মেশিন, গ্যাজেট ইত্যাদি তৈরি করে। কিন্তু মা প্রকৃতি সম্ভবত ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারেনি ( বা পূর্বে কল্পনা করতে পারেনি) যে কখনো আমরা এই অস্ত্রগুলো উদ্ভাবন করব। একসময় এসব প্রাকৃতিক অস্ত্রগুলো আমাদের ছিল এবং প্রয়োজন মিটে যাবার সাথে সাথে যাওয়ার সাথে সাথে সেগুলি হারিয়েছি, এই যুক্তিটা গ্রহণযোগ্য কি? বিবর্তনের ধারায় প্রকৃতি তার সবচেয়ে এই বুদ্ধিমান ও উন্নত প্রাণীকে নিশ্চয়ই আরো উন্নততর অস্ত্রে সজ্জিত করত- আমাদের প্রকৃতির সেই অস্ত্রগুলো থাকলে কেন আমরা নিজেদের রক্ষা করার জন্য বা শিকার করার জন্য নতুন অস্ত্র উদ্ভাবন করব? মোদ্দা কথা আমাদের কাছে সেগুলি প্রথম থেকেই ছিল না। তবে কোন ঢাল তলোয়ার ছাড়া এতসব বিপজ্জনক প্রাণীর বিরুদ্ধে লড়াই করে পূর্ব আফ্রিকায় আমরা কীভাবে টিকে থাকতে পারি ? সম্ভবত সত্য হল আমরা সেখানে মোটেই বিবর্তিত হইনি।
শুধুমাত্র তখনই আমরা পূর্ব আফ্রিকায় স্বাভাবিকভাবে বিচরণ করতে পারি নিজেকে কিভাবে রক্ষা করতে হয় সেই জ্ঞান যখন অর্জন করেছি বা যখন আমরা আগুনের ব্যাবহার শিখেছি এবং সেই অস্ত্রগুলো তৈরি করেছি ( * হতে পারে সেগুলো কাঠ বা পাথরের তৈরি)
আমি বিশ্বাস করি এটা অনেক বেশি সম্ভব যে এলিয়েনরা আমাদের যে সমস্ত জায়গায় রেখেছে সেখানকার পরিবেশ ও প্রকৃতি আমাদের আদি গ্রহের সাথে মিলে যায়। কিভাবে নিজেদের আমরা রক্ষা করতে পারি সেরকম জ্ঞানার্জন করার পরে এবং কার্যকর অস্ত্র তৈরি করার পরই আমরা উদ্যোগ নিয়েছিলাম পূর্ব আফ্রিকার মত জায়গায় বসবাসের জন্য।
বেশিরভাগ বিজ্ঞানীরা ঠিক এর বিপরীত যুক্তি দাড় করাচ্ছে।
কিন্তু আমার কাছে (এবং আরও অনেকের কাছেও) এটি সত্যের অনেক কাছাকাছি মনে হয় এবং বিজ্ঞানীদের আবিষ্কৃত ফসিলের দ্বারা এই প্রমাণ এর সাথে আরো ই ঘনিষ্ঠভাবে খাপ খায়। আমরা যদি সত্যিই পূর্ব আফ্রিকায় বিকশিত হতাম (বা এমন হতে পারে প্রথমদিকে এলিয়েনেরা আমাদের সেখানে ফেলে গিয়েছিল), আমার মনে হয় বড় বিড়ালরা হয়তো দ্রুত আমাদের সুন্দর করে সাফ করে দিয়েছে। মনে রাখবেন, এখনকার তুলনায় তখন সেখানে অনেক বেশি বড় বিড়াল এবং সংখ্যায় অনেক বেশী ছিল ছিল।
এবং অবশ্যই তখন আমরা শতকোটি মানুষ এখানে ছিলাম না । সম্ভবত প্রাথমিকভাবে কয়েকশ বা কয়েক হাজার বা গুটিকতক মানুষ ছিল। (বা শুধুমাত্র দুটি- যদি আপনি আদম এবং ইভের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল বলে বিশ্বাস করেন। )
এই সমস্ত জিনিসগুলিকে বিবেচনায় নেওয়া (আমাদের প্রতিরক্ষামূলক ক্ষমতার অভাব এবং পাশবিক শক্তি, এবং উপরে তালিকাভুক্ত অন্যান্য সমস্ত জিনিস) আরও একটি বিষয় প্রমাণ করে : আমরা বানরজাতীয় (বা ‘এপ’ থেকে বা তাদের অন্য কোন শাখা থেকে যারা পৃথিবীতে বিবর্তিত হয়েছে ) থেকে বিবর্তিত হইনি। এছাড়া অন্য কোন প্রাণী নেই পৃথিবীতে যেখান থেকে আমরা বিবর্তিত হতে পারতাম

আগের পর্বের জন্যঃ Click This Link
প্রথম পর্বের জন্যঃ Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১১
১১টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×