১. সামান্য তৃষ্ণা পেলেই খাদ্যের মেটাবলিজম প্রক্রিয়া ৩% কমে যায়।
২. গবেষণায় দেখা গিয়েছে, প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি মেরুদণ্ড ও হাড়ের ব্যথা প্রতিহত করতে পারে ।
৩. প্রয়োজনের তুলনায় ২% পানিও যদি কম গ্রহণ করা হয় তাহলে আমাদের মেমোরি ফাংশন ঠিকভাবে কাজ করতে পারেনা, এছাড়াও যেকোন পড়াশুনা বা কম্পিউটার সম্পর্কিত কাজেও মনযোগের ব্যাঘাত ঘটে।
৪.প্রতিদিন কমপক্ষে পাঁচ গ্লাস পানি কোলন ক্যান্সার ও ব্রেস্ট ক্যন্সার এর ঝুঁকি কমায়। অন্যদিকে পরিমিত পানি না পান করলে ব্লাডার ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
ড্রিঙ্কস নিয়ে কয়েক ছত্র-
১. গাড়ি এক্সিডেন্টের ফলে রাস্তায় পড়ে থাকা রক্তস্রোত পরিস্কার করার কাজে কোমল পানীয় ব্যবহার করা হয়, যে কারণে দূরপাল্লার সব গাড়িতে কোমল পানীয় সংরক্ষণ করা থাকে।
২.ড্রিংকস দিয়ে পূর্ণ কোন পাত্রে যদি মানুষের হাড়ের কিছু নমুনা রাখা হয় তাহলে সে হাড় পুরো ক্ষয়ে যেতে দুই দিনই যথেষ্ট।
৩. কোমল পানীয়তে ব্যবহৃত হয় সাইট্রিক এসিড। অনেক দেশে বাথরুম পরিস্কারের কাজেও এর বহুল ব্যবহার রয়েছে।
৪. গাড়ির কোনো কোনো অংশে স্পট পরিস্কার করতে কোমল পানীয় ব্যবহৃত হয়।
৫. বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, লোহায় মরিচা রোধ করতেও কোমল পানীয় ব্যবহার হয়।
৬. কাপড়ে চর্বি লেগে গেলে ডিটারজেন্টের সাথে কোমল পানীয় ব্যবহারে দ্রুত চর্বি দূর করা যায়।
৭. কোমল পানীয়তে থাকে ফসফরিক এসিড যা আমাদের নখকে মাত্র চারদিনে দ্রবীভূত করে ফেলতে পারে। এছাড়াও এটা আমাদের হাড়ের ক্যালসিয়াম লেভেল কমিয়ে দেয় যা পরবর্তিতে হাড় ক্ষয়ে যাওয়া রোগ বা অস্টিওপোরেসিস এর কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
এবার আপনিই ভেবে দেখুন কোনটি পান করবেন, এক গ্লাস পানি , নাকি এক বোতল কোমল পানীয়?

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



