somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রিয়তমেষু, তোমাদেরকে!

৩০ শে মে, ২০১২ রাত ৩:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আব্বু!

ভাইয়া “আঙ্কেল টম’স কেবিন” বইটা পড়ার পর থেকেই কেন জানি তোমাকে “আঙ্কেল টমাস” বলে ডাকে। ভাইয়ার দেখাদেখি আমিও একদিন ডাকা শুরু করলাম তোমাকে টমাস বলে। তুমি মানুষটা ছোট্টখাট। তোমার পেটের সাথে লাগোয়া গোলগাল একটা কিউট ভুড়ি। আপু বলে, ভুড়িটা নাকি তোমার পোষা। আমার কাছে মনে হয় তুমি একটা টেডি বিয়ার! ঐ যে, মিষ্টার বিনের একটা টেডি বিয়ার ছিলনা? একদম ওরকম!

জানো আব্বু? পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ বাবাদের যদি কোন তালিকা করা হয়, তোমার নামটা একদম উপরের দিকে থাকবে। তুমি সবসময় বল, আমি খুব প্রাউড বাবা। ছেলেমেয়েদের নিয়ে তোমার অনেক গর্ব। কিন্তু তুমি জাননা, তোমার বাবুগুলোও কতটা প্রাউড বাবু। জাষ্ট বিকজ দে হ্যাভ এ্যা ফাদার লাইক ইউ!

আমি যখন একটু একটু করে বড় হতে লাগলাম, তোমার সাথে কেন যেন একটু একটু করে দূরত্ব বাড়তে লাগল। মেডিকেলে ভর্তির পর তোমার সাথে দূরত্বটা আরো বেড়ে গেল। তখন আম্মু আমার বেষ্ট ফ্রেন্ড। আম্মুকেই সব কিছু বলতাম। সারা রাত জেগে আম্মুর সাথে গুটুর গুটুর করে কলেজের গল্প করতাম। তুমি মাঝে মাঝে আমাদের ঘরে এসে উঁকি দিতে, মায়া মায়া চোখে তাকাতে। আমাদের কথা বোঝার চেষ্টা করতে। কিন্তু তুমি কিচ্ছু বুঝতে পারতেনা। তখন আবার গুটিগুটি পায়ে হেঁটে তোমার ঘরে চলে যেতে। আচ্ছা আব্বু? মেডিকেলের কঠিন টার্মগুলো বুঝতে না পারার জন্য তখন কি তোমার খুব মন খারাপ হত?

আমি কেন এত তাড়াতাড়ি বড় হয়ে গেলাম টমাস? আমার মাঝে মাঝে তোমার সেই ছোট্ট ফ্রক পরা মেয়েটা হয়ে যেতে ইচ্ছা করে আব্বু! যে ফ্রক পরা মেয়েটা তোমার পিঠে ব্যথা করলে ব্যথা কমানোর জন্য পিঠে হাঁটাহাঁটি করত! তোমার সাথে মোটরসাইকেলে করে স্কুলে যেত! যে মেয়েটা সরল ভাবে তোমার ভাত খাওয়া দেখে জিজ্ঞেস করত, “আব্বু তুমি এত্ত ভাত খাও ক্যানো?” আমার সেই ছোট্ট মেয়েটা হয়ে যেতে খুব ইচ্ছা করে টমাস!

তোমাকে খুব কম সময়-ই ভেঙ্গে পড়তে দেখেছি। তোমার ডায়বেটিস যেদিন ধরা পড়ল, সেদিন ও তুমি মন খারাপ করোনি, আমি খুব অবাক হয়েছিলাম। কারণ তুমি অসুখ-বিসুখ অনেক ভয় পাও! তুমি বারবার বলছিলে, “আমার মেয়ে কয়েকদিন পর-ই ডাক্তার হবে, আমার কোন চিন্তা নাই!” অথচ সেই দৃঢ় তুমি; ভাইয়া যেদিন কানাডা চলে গেল, সেদিন এয়ারপোর্ট থেকে বাসায় ফিরে শিশুর মত কাঁদলে। এত্ত অসহায় লাগছিল তোমাকে! তোমার উপর আমার অনেক রাগ জমে ছিল। আমাকে খালি ভুল বুঝতে যে! কিন্তু সেদিন তোমাকে ওভাবে কাঁদতে দেখে এত্ত মায়া লাগল! সব রাগ কোথায় যেন উড়ে গেল! তোমার কান্না দেখে আমার খুউব কান্না পেয়েছিল টমাস। কিন্তু আমি কাঁদিনি। আমি কাঁদিনি কেন জান? কারণ তুমি সবসময় বল, “যারা বোকা মানুষ তারাই শুধু কান্না করে!” আমি তো তোমার বোকা মেয়ে না আব্বু! তাই আমি কাঁদিনি। কিন্তু তুমি কেঁদে ফেলে বোকা একটা টেডি বিয়ার হয়ে গেলে!

আমি সেদিন-ই ঠিক করে ফেলেছি, আমার এই ছোট্ট ভুঁড়িওয়ালা বোকা-সোকা টেডি বিয়ারটাকে ছেড়ে আমি কোনদিন কোত্থাও চলে যাবনা! কোথাও না! টেডি বিয়ারটা একা থাকতে ভয় পাবে যে!

হেলু ভ্রাতা!

আপনি কি জানেন, আপনার ছোট্ট বোনটা আপনাকে কত্ত ভালোবাসে? না ভাইয়া, তুমি জাননা। জাননা দেখেই তুমি ছোটকালে খালি আমাকে মারতে। মাত্র দুই বছরের বড় হওয়ার পর ও আমি তোমাকে বাঘের মত ভয় পেতাম। নানা বলে, আমি নাকি তোমাকে দেখেই ভয়ে চোখ পিট পিট করা শুরু করতাম। একটু জ্ঞান হওয়ার পর তুমি অবশ্য আর আমাকে মারতেনা। কিন্তু আমার উপর হুটহাট রেগে যেতে। আমি তোমাকে কত্ত ভয় পেতাম। তুমি পছন্দ করতেনা আমি তোমার কম্পিউটার নিয়ে খেলি, তোমার ড্রয়ার খুলি, তোমার খাতা-পত্র ধরি। আমি তাই এসবের কিচ্ছু করতাম না। ভয় পেতাম তুমি যদি বকা দাও! কিন্তু আমি অবাক হয়ে তোমাকে দেখতাম। তুমি এত্ত গোছানো একটা ছেলে ক্যামন করে হলে আমি সেইটাই ভাবতাম! আমি লুকিয়ে লুকিয়ে তোমার সব ভাল ভাল কাজগুলো শিখে ফেলতাম। এখনো যখন কোন বন্ধু আমাকে বলে, “তোর বইখাতা, ফাইল সব এত পরিপাটি করে গোছানো থাকে কিভাবে?” জান ভাইয়া? সবার আগে আমার তোমাকেই মনে পড়ে! এসব যে আমি তোমার থেকেই শিখেছি!

তুমি যখন বুয়েটে চান্স পেলে, আমি যে কত্ত খুশি হলাম! সবাই, এমনকি আম্মু ও বলছিল, এতগুলো ম্যাথ ভুল করে তুমি নাকি আর চান্স পাবেনা বুয়েটে। তুমি নিজেও সিউর ছিলেনা। আইইউটিতে ভর্তিও হয়ে এসেছিলে। কিন্তু বাসায় একমাত্র আমি-ই ছিলাম কনফিডেন্ট। আমি জানতাম তুমি চান্স পাবেই! রেজাল্টের দিন সারারাত তুমি জেগে ছিলে। আমিও তোমার সাথে জেগে ছিলাম। তোমার মনে আছে? মনে হয় মনে নাই!

তোমাকে একটা ছোট্ট সবুজ রঙের পান্ডা কিনে দিয়েছিলাম। তুমি ছেলেমানুষের মত খুশি হয়ে গেলে। এমনকি ফেসবুকে এটা নিয়ে স্ট্যাটাস ও দিয়ে দিলে। কি যে ভাল লাগছিল সেদিন! সেই পান্ডাটা তুমি কানাডাতে নিয়ে গেছ, আমি জানি! তোমাকে আড়ং থেকে একটা টিকটিকি কিনে দিয়েছিলাম, সেইটাও নিয়ে গেছ! ভাইয়া জানো, আমি এখন প্রত্যহ উঠে “ঐ” বিশেষ জিনিসটা দেখি! আমার টেবিলেই রেখেছি! আর আমার ঘরের ঘড়িতে এখনো তোমার হাতের লেখাটা ঝুলে আছে। থাকবে। তুমি দেড় বছর পর কানাডা থেকে ফিরে ঘড়িতে ঝুলে থাকা কাগজটা ওরকম-ই দেখবে!

আমি এখন তোমার ঘর দখল করে ফেলেছি। আমি রোজ তোমার কম্পিউটার মুছি, টেবিল মুছি, ঘর ঝাড়ু দিই, তোমার ঘরে কাউকে কিচ্ছু খেতে দিইনা! তুমি যা যা করতে ঘর ঠিক রাখার জন্য, আমি ঠিক সেগুলোই করি! তুমি দেখো, আমি তোমার ঘরে একটুও ধুলো পড়তে দেবনা। আমি জানি, নোংরা ঘর তোমার একদম পছন্দ না! আমি খালি কম্পিউটারে ভাইরাস ঢুকিয়ে দিই দেখে তুমি কত্ত বকা দিতে। ভাইয়া প্রমিজ! তুমি না আসা পযর্ন্ত আমি নতুন কোন কিছু নেট থেকে ডাউনলোড করে পিসিতে ভাইরাস ঢুকাবোনা!

তুমি চলে যাওয়ার আগে বোর্ডিং পাসের ব্যারিকেট থেকে হাত বাড়িয়ে আমাকে আদর করেছিলে। জীবনে প্রথমবার তুমি আমার মাথায় রেখে আদর করলে, সেই প্রথম! আর আমি? যে আমি জীবনে কোনদিন বাইরের মানুষজনের সামনে, এমনকি বন্ধুদের সামনেও চোখের পানি ফেলিনা; সেই আমি ভ্যা ভ্যা করে এক এয়ারপোর্ট ভর্তি মানুষের সামনে কাঁদতে লাগলাম। তুমি আমার কপালে চুমু খেয়ে আদর করলে। তারপর ইমিগ্রেশনের জন্য চলে গেলে, একটু একটু করে ঝাপসা হতে থাকলে।

ভাইয়া, তোমাকে ছাড়া বাসা এত্ত ফাঁকা লাগে কেন? আমাকে আর কেউ বকেনা, কেউ ফণী বলেনা, কেউ আমার দিকে বিরক্তমুখে তাকিয়ে আম্মুকে বলেনা, “মাও, তোমার কেন একটা বাবু হলনা? ছোটটা না হলেই তো ভাল হত!” ঐ লক্ষ মাইল দূরের তুষারশীতল দেশটা থেকে আবার কবে তোমার ছোট্ট ফনীর কাছে, তোমার টমাসের কাছে, মাও-এর কাছে, নানার কাছে ফিরে আসবা ভাইয়া? দেড় বছরকে কেন এত লম্বা মনে হয় ইদানীং?!

মামা!

তুমি পুরাই একটা চকলেট! মাঝে মাঝে আমার খুব মন খারাপ হয় ভাবলে যে তুমি বুড়া হয়ে যাচ্ছ! তোমার চুলগুলো পেঁকে যাচ্ছে। ছেলেবেলায় তোমাকে যা বলতাম, তুমি তা-ই করতে। তোমাকে যদি বলতাম, মামা বল, “ধান কুটকুট”। তুমি বলতে, “ধান কুটকুট”! তোমাকে যদি বলতাম, “মামা আমাকে সিংহের মামা তুমি ভোম্বল দাস গানটা খেয়ে ঘুম পাড়িয়ে দাও!” তুমি সাথে সাথে সেইটাই করতে। পুরাই ছেলেমানুষী কাজকারবার।

আমাদের সব কাজে তোমার প্রবল সমর্থন। একবার তুমি যখন ঘুমিয়ে ছিলে, ভাইয়া তোমার এক সাইডের গোঁফ কেটে দিল। অন্য যে কোন মানুষ হলে রেগে মেতে আগুন হয়ে যেত। আর তুমি করলে কি? তুমি ঘুম থেকে উঠে নিজেই নিজেকে আয়নায় দেখে হিহিহি করে হাসতে লাগতে। কি আজব! মাঝে মাঝে আমার ভাবতেই অবাক লাগে, যাঁর মনে দশ বছরের একটা শিশু আঁটকে আছে, সে কি করে সাইকোলজীর মত জটিল সাবজেক্টের প্রফেসর হয়ে গেল!

তুমি অনেক আগে আমাকে একটা চিঠি লিখেছিলে। আমি তখন কোন ক্লাসে পড়ি জানো? ক্লাস সেভেন। তুমি লিখেছিলে, “আমি জানি তুমি ডাক্তার হবে। ডাক্তার হওয়ার পর সারাদিনে কখনোই বিশটার বেশি রোগী দেখবেনা, এটা তোমার মামার আদেশ।“ মামা, ভাগনীকে নিয়ে তোমার যে স্বপ্ন ছিল, সেটা পূরনের পথে হাঁটছি এখনো! একদিন দেখো, ঠিক লক্ষ্যে পৌছে যাব তোমাদের দোয়ায়। কিন্তু আমি যখন সেভেনে পড়ি, তখন-ই তুমি কিভাবে জানতে আমি ডাক্তার হব?!

আমি দেশের বাড়িতে গেলেই কত রকম আবদার করেছি তোমার কাছে। “মামা, ছানার জিলাপী খাব!” “মামা, নদীতে যাব!” “মামা, আম পাড়ব!” “মামা, ইটের ভাটা দেখব!” কোনদিন “না” বলতে শুনিনি। সবার অলক্ষ্যে তুমি আমাকে নিয়ে বের হয়ে যেতে, ভাগনীর শখগুলো পূরণ করতে! এইরকম মামা কয়জন পায়, বল?

তোমার বাবুগুলোর উপর ইদানীং আমার অনেক রাগ হয়! ঐ পিচ্চি দুইটা না থাকলে তুমি আগের মত নিয়মিত ঢাকায় আসতে। আমাকে নিয়ে ঘুরে বেড়াতে। মাঝে মাঝে তুমি যখন ঢাকায় আস, তখন আমার ইচ্ছা করে একটা ছোট্ট পোষা বিড়ালের মত তোমার পেছন পেছন ঘুরে বেড়াই। কিন্তু আমিও যে ব্যস্ত মামা! বড় হয়ে যাচ্ছি যে! আইটেম, টার্ম দিতে দিতে তোমার দিকে তাকানোর সময় কই? ছোটবেলায় যখন আম্মু ভাইয়াকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে থাকত, তুমি নাকি আমাকে চাদরের মধ্যে পেঁচিয়ে কোলে করে নিয়ে ঘুরে বেড়াতে। আমার সবচে’ নিরাপদ আশ্রয়টার বুকে কত্তদিন মাথা রাখার সময় পাইনা! কতদিন রাজশাহী গিয়ে তোমাকে দেখে আসা হয়না! দূরত্ব কেন মায়াকে মিয়ম্রাণ করে দেয়? মামা, তুমি আমাকে আবার সেই পিচ্চিবেলার মত চাদরের মধ্যে ঢুকিয়ে নিয়ে ঘুরে বেড়াতে পারনা? কেন তোমার চুলগুলো পেকে গেল মামা? কেন তুমি বুড়া হয়ে গেলা?

প্রিয় হিপো,

কেমন আছিস? জানি ভাল আছিস! আচ্ছা? সত্যি করে একটা কথা বলবি? আমাকে তুই একটুও মিস করিস না? তোর কি একবার ও মনে হয়না, তোর শত পঁচানি খেয়েও হাসতে হাসতে দম আটকে ফেলা মানুষটা কোথায় হারিয়ে গেল? উত্তরগুলো আমি জানি রে হিপো! তবু অকারণেই প্রশ্ন করি। আর করবনা, এই শেষ! চোখ ভাঙ্গা ঘুমে তুই কোনদিন আমাকে খুঁজিসনি হিপো, আমি জানি! কোনদিন যেন খুঁজতে না হয়—সেই প্রার্থনাই করি।

তুই মুখ বাঁকা করে বলতি, আমার হাবভাব নাকি মাদার তেরেসার মত। বিশ্বাস কর, মাদার তেরেসাই হতে চেয়েছি মাঝে মাঝে! কিন্তু পারলাম কই? পারলাম না তো! পারলে তো তোকে মাফ-ই করে দিতাম! আমাদের পাঁচ বছরের নিষ্পাপ বন্ধুত্বটাকে ভেঙ্গে-চুরে টুকরো টুকরো করার অপরাধে আমি তোকে কোনদিন ক্ষমা করতে পারবনা হিপো! বিশ্বাস কর, তোর উপর আমার কোন রাগ নাই! শুধু তোকে ক্ষমা করতে পারিনি কোনদিন, পারবনা--এইটুকুই!

কুড়ি বছর পরে কোন ঝাপসা কুয়াশায় যদি হঠাৎ আমার আর তোর দেখা হয়ে যায়? তুই আমাকে চিনতে পারবি কিনা জানিনা। আমি কিন্তু ঠিক-ই চিনতে পারব তোকে। তুই দেখিস, সেদিন আমি তোর থেকে মুখ ফিরিয়ে নেব হিপো, কুড়ি বছর ধরে অল্প অল্প করে গড়ে ওঠা আমার ক্ষমাহীন মুখ! কিছু কি যায় আসবে তাতে তোর? নাহ! এখানেও উত্তরটা “না’-ই হবে, জানি!

ভাল থাকিস রে! অনেক বেশি ভাল! আর কম করে খাওয়া-দাওয়া করিস। সত্যি সত্যি হিপো হয়ে গেলে কিন্তু বিয়ে করার জন্য মেয়ে খুঁজে পাবিনা! কি ভাবছিস? লেখাটা লিখতে গিয়ে আমার চোখ জল?! ধুর পাগল! তোর জন্য কাঁদব ক্যান?

আমি ইদানীং রোবট হয়ে গেছি। কারো জন্যই আর কাঁদিনা।
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×