এই সরকারের কাছ থেকে অনেক প্রত্যাশা ছিল এবং আছে, কিন্তু পেলাম কি? আসুন সেটাই দেখি...
মিথ্যার ডিজিটাল রুপ,
জনগন যখন ৪০-৪৫ টাকা দিয়া চাল খায় তখন আমাগো প্রধানমন্ত্রী কয় বাজারে নাকি ২৫-৩০ টাকায় চাল পাওয়া যায়!! অবশ্য কলকাতায় এই দামে এখন চাল পাওয়া যায়...।জননেত্রী মনে হয় বাংলাদেশকে কলকাতা মনে করছে।
তিনি বলেছেন এই নির্বাচনে নাকি ১০ টাকায় চাল খাওয়ানোর কথা বলেননি, অথচ পত্রিকা এবং ভিডিও ফুটেজে দেখা গেলো তিনি এটা এই নির্বাচনেই ওয়াদা করেছেন। এতে করে তিনি মানুষকে ভোটের জন্য যেমন মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে ভাওতা দিয়েছেন তেমনি এখন সংসদে মিথ্যা বলে সংসদকে কলংকিত করেছেন।
ডিজিটাল গডমাদার,
নেত্রীর আশীর্বাদ পুষ্ট ছাত্রলীগ চান্দাবাজী,টেন্ডারবাজী,সন্ত্রাসী,হল দখল,খুন,ধর্ষণ এবং সর্বশেষ দেহ ব্যবসায় যখন সর্ব্কালের সব রেকর্ড নিজেদের দখলে নিচ্ছে তখন তাদের বিরুদ্ধে চিরুনি অভিযান চলে না। বরং এই সোনার ছেলেদের দায়িত্ব দেয়া হইছে একটি বিরুধী দলের ছাত্র সংগঠনের ছাত্র দেরকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়ার...।। আহা! কি চমেৎকার ... রক্ষীবাহিনীর নব্য সংস্করন।
ডিজিটাল সুখ,
পানি নাই, গ্যাস নাই, বিদ্যুৎ মহোদয় তার মর্জিমতোন আসেন, এমন অবস্থাতেও প্রধানমন্ত্রী বলেন অতীতের যেকোন সময়ের তুলোনায় মানুষ নাকি সুখে আছেন। ইহাই মনে হয় ডিজিটাল সুখ।
ডিজিটাল দলীয়করন,
বিগত সরকারের সময় দলীয়করনের রুপ দেখলাম, আর এখন দেখছি দলবাজী আর দলীয়করনের নগ্ন রুপ। প্রসাসন যেমন পুলিশ, সচিবালয়, বিশ্ববিদ্যালয়,কলেজ,শিক্ষা,চিকিৎসা সর্বক্ষেত্রে আওয়ামীকরন চলছে। সর্বশেষে দলীয়করন এর থাবা থেকে বিচার বিভাগ ও রেহাই পাচ্ছেনা। যার উদাহরণ মামলা প্রত্যাহার আর জামিন, রিমান্ড ইত্যাদির ক্ষেত্রে আদালতের অসহায়ত্ব।
এমন অনেক দৃষ্টান্ত দেয়া যাবে এই সময়ের...।। অথচ নতুন প্রজন্মকে ও দেশবাসীকে এই সব কিছুকে বদলে দেয়ার স্বপ্ন দেখিয়েই নেত্রী ক্ষমতায় এসেছেন।বলেছেন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়বেন...। আহা কি ডিজিটাল বাংলাদেশ...

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




