somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

শের শায়রী
অমরত্বের লোভ কখনো আমাকে পায়না। মানব জীবনের নশ্বরতা নিয়েই আমার সুখ। লিখি নিজের জানার আনন্দে, তাতে কেউ যদি পড়ে সেটা অনেক বড় পাওয়া। কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া আর কিছুই নেই।

বঙ্গাব্দের উৎসের সন্ধানে

১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আল বেরুনী

ভারতীয় বর্ষপঞ্জীর বৈশিষ্ট্য


মহান ভারত-তত্ত্ববিদ আল বেরুনী তার বিখ্যাত গ্রন্থ কিতাব উল হিন্দ (সম্ভবত ১০৩১ সালে গজনীর সুলতান মাহমুদের আমলে রচিত) এ উল্লেখ্য করেছিলেন যে প্রাচীন ভারতবর্ষে যে কয়টি অব্দ প্রচলিত ছিল তা হল শ্রীহর্ষাব্দ, বিক্রমাব্দ, শকাব্দ, বলভাব্দ ও গুপ্তাব্দ। এসব অব্দ সৌর বছর ভিত্তিক। উক্ত গ্রন্থে আল বেরুনী এ সম্পর্কে যে উক্তি করেছিলেন তা স্মরন যোগ্য। হিন্দুদের মাস হল চান্দ্র আর বছর হল সৌর। সেজন্য সৌর বছর হতে চান্দ্র বছরে দিবস সংখ্য যত কম, ওদের প্রত্যেক বছরের প্রথম দিবস সৌর বছর অনুযায়ী ঠিক তত দিন এগিয়ে আসবে। এই অগ্রবর্তিতার পরিমান যখন এক মাস দাড়ায় তখন ইহুদীদের মত হিন্দুরাও সে বছরকে অধিবর্ষ ধরে তাতে একটি ত্রয়োদশ মাস গননা করত।

ইহুদীরা Azar মাস কে দুবার গননা করে, প্রাক ইসলামী আরব রাও ‘বিস্মৃতি বর্ষ’ নামক নববর্ষে এক মাস নববর্ষ কে স্থগিত রাখত। যার ফলে পূর্ববর্তী বছর তের মাসে হত ( দেখুন আল বেরুনীর ভারত তত্ত্ব, আবু মহামেদ হাবিবুল্লাহ, বাংলা একাডেমী, ঢাকাঃ পৃঃ ৩১৬, ১৯৭৪)

প্রাচীন পঞ্জিকা প্রনয়নের মূল ভিত্তি

সূদুর অতীত থেকে ভারতীয় বর্ষপঞ্জী যে দুটি মৌলিক বিধি মেনে চলত তা হলঃ

ক। ধর্মীয় অনুষ্ঠানাধি অবশ্যই যথাযথা ঋতুতে সংগঠিত হতে হবে।

খ। এই যথাযথ ঋতুর সীমায় অনুষ্ঠানের দিন অবশ্য চন্দ্রদশা অর্থ্যাৎ তিথির দ্বারা স্থিরিকৃত হতে হবে।

বঙ্গাব্দের উৎসের সন্ধানে


সম্রাট আকবর

বঙ্গাব্দের সাথে সম্রাট আকবর প্রবর্তিত ‘তারিখ ই এলাহী’ সনের সম্পৃক্ততা রয়েছে। সুতারাং তারিখ ই ইলাহী নিয়ে কিছু আলোচনা অপ্রাসাঙ্গিক হবে না। আকবরনামা থেকে জানা যায় সম্রাট আকবর নতুন একটি ধর্মমত দ্বীন-ই-ইলাহীর মত একটি নতুন অব্দ ও তার রাজত্ব কালে ২৯ তম বছরে প্রবর্তন করেন।


পারস্য সম্রাট সুলতান সম্রাট জালাল উদ্দিন

এই নতুন সনটির গননা পদ্ধতি হিজরী অনুসৃত চান্দ্র পদ্ধতির পরিবর্তে হবে সৌর ভিত্তিক। এই নতুন অব্দের নাম হয়েছিল ‘তারিক-ই-ইলাহী’। নিঃসন্দেহে সম্রাট আকবর ১০৭৯ সালে পারস্য সম্রাট সুলতান সম্রাট জালাল উদ্দিন কর্তৃক প্রবর্তিত সৌর গননা ভিত্তিক ইরানী সন দ্বারা উদ্দীপ্ত হয়েছিলেন । এখানে উল্লেখ্য করা যেতে পারে ৬৪৮ খ্রীষ্টাব্দে পারস্যে ইসলামের বিজয় পতাকা উড্ডিন হলে, পুরানো ইরানীয়ান ক্যালেন্ডারে পরিবর্তে স্থানীয়রা সাদরে ইসলামী চান্দ্র ক্যালেন্ডার গ্রহন করে।


জোর্তিবিদ ও পন্ডিত কবি ওমর খৈয়াম

১০৭৪-৭৫ সালে পারস্য সম্রাট সেলজুক সুলতান জালাল উদ্দীন মালেক শাহ সুবিখ্যাত জোর্তিবিদ ও পন্ডিত কবি ওমর খৈয়াম ও অন্যান্য ৭ জন পন্ডিত ব্যাক্তিকে পুরানো ইরানী ক্যালেন্ডার পূর্নসংস্কারের নির্দেশ দেন। এই পন্ডিতবর্গ কর্তৃক পরিমার্জিত বর্ষপঞ্জী প্রকাশ হয় ৮৭১ হিজরীর রমজান মাসের ১০ তারিখ। অর্থ্যাৎ ১০৭৯ খ্রীষ্টাব্দের ১৬ই মার্চ থেকে তারিখটি ‘তারিখ ই জালালী’ নামে পরিচিত লাভ করে। জালালী সংস্কার নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে আমরা সেখানে না যেয়ে এ কথা বলতে পারি যে, এই ক্যালেন্ডারে ৩৩ বছরে ৮টি অর্ধদিবস অন্তর্ভূক্ত করা হয়।

আধুনিক পারস্য সম্রাট রেজা শাহ পাহলভী পুনরায় এই বর্ষপঞ্জী আধুনাকয়ন করেন (১৯২০)। তিনি পুনরায় পুরানো নামগুলো চালু করেন আরবী মাসের পরিবর্তে। প্রথম ৬টি মাস হবে ৩১ দিনে, পরের পাঁচটি মাস ৩০ দিনে এবং শেষ এসফান্দ মাসটি হবে ২৯ দিনে অথবা ৩০ দিনে, যদি বছরটি অধিবর্ষ হয়।

আকবর ইরানীয় সংস্কারে উজ্জীবিত হয়ে তারিখ ই জালালীর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে তারিক ই ইলাহী প্রবর্তন করে। এখনে উল্লেখ্য যোগ্য যে মোঘলরা ধর্ম বিশ্বাসে সুন্নী মুসলমান, সংস্কৃতিতে ইন্দো পারসিক, আর জাতিতে তুর্কী মোঙ্গল। দূরদর্শী আকবর বুজেছিলেন যে সূর্য-চন্দ্র খচিত প্রাচীন ভারতীয় বর্ষপঞ্জী অথবা বিশুদ্ধ চান্দ্র গননা ভিত্তিক হিজরী আব্দ বৈচিত্র্যময় ষড়ঋতুর দেশ ভারতবর্ষে অচল।

এর পরিমার্জন আবশ্যক। তাই হিজরী সনের সীমাবদ্ধতাকে ও ভারতীয় মিশ্র সন সমূহের জটিলতাকে মাথায় রেখে তিনি জোর্তিবিদদের নির্দেশ দিলেন জালালী অব্দের আদর্শে একটি সৌর গননাভিত্তিক জাতীয় ক্যালেন্ডার বা বর্ষপঞ্জী প্রনয়ন করার। তারই ফলশ্রুতিতে তারিখ ই ইলাহী। কিন্তু তার মৃত্যুর পর এই জাতীয় ক্যালেন্ডারের প্রচলন বন্ধ হয়ে যায়।

হিজরী সন পুনরায় সরকারী কাজে ব্যাবহৃত হতে থাকে এবং তারিক ই ইলাহী আদর্শে প্রনীত স্থানীয় সন সমূহ বিশুদ্ধ সৌর চরিত্র হারিয়ে ফেলে, পুনরায় সৌর-চন্দ্র মিশ্র জটিলতায় প্রত্যাগমন করে আকবরের সংস্কারের মূল আত্মাকে ধ্বংস করে। আকবরের দূরদর্শিতা সাধারন পঞ্জিকারদের মধ্যে আশাও করা যায়না। আকবর ছিলেন তারকালের অনেক অগ্রগামী পুরুষ। এই জন্যই তিনি ইতিহাসে ‘আকবর দি গ্রেট’।

অন্য একটি মত হলো সম্রাট আকবর ৯৬৯ হিজরীতে এক ঘোষনায় উল্লেখ্য করেছিলেন যে, অতঃপর সাম্রাজ্যের সমস্ত প্রসাশনিক কাজে যে সন ব্যাবহৃত হবে তা ৯৬৯ হলেও এর পদ্ধতি হবে কিন্তু সৌর ভিত্তিক, অর্থ্যাৎ প্রস্তাবিত অব্দটি হবে সৌরঅব্দ।– যা ঋতুর সাথে সঙ্গতি রেখে আবর্তিত হবে। এই নতুন অব্দের নামকরন হয় তারিখ ই ইলাহী। সনটি অবশ্য তার জোর্তিবিদদের সাথে পরামর্শ করে আকবরের সিংহাসনে আরোহন বর্ষ অর্থ্যাৎ ৯৬৩ হিজরী থেকে কার্যকর করা হয়।

আইন ই আকবরী গ্রন্থে তারিখ ই ইলাহীর জন্ম সন্মন্ধ্যে বিশদ বর্ননা দেয়া আছে। এ সম্পর্কে একস্থানে বলা আছেঃ

আকবর বেশ কিছু দিন ধরে হিন্দুস্তানের বিভিন্ন স্থানের দিন গননা সমস্যাকে সহজ করে তোলার জন্য একটি নতুন মাস ও বছর গননা পদ্ধতি প্রবর্তন করার ইচ্ছা প্রকাশ করে আসছিলেন। তিনি হিজরী প্রথা ব্যাবহারের বিরোধী ছিলেন।…. আমীর ফতে উল্লাহ শিরাজীর প্রচেষ্টায় এই নতুন অব্দের প্রচলন হলো। এই অব্দের দিন ও মাস গুলো অধিবর্ষহীন। মাসের দিনের সংখ্যা ২৯ ও ৩২। ইলাহী অব্দের মাস গুলো ফরওয়ারর্দিন, আর্দিবিহিষ্ট, তির, আমুরদাদ, শারেবার, মিহর, আবান, আজব, দয়, বহমন, ইসফন, দারমুজ।

পরবর্তীকালে মাসগুলোর নাম কীভাবে বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ ইত্যাদি হয় তা জানা না গেলেও এটা সন্দেহাতীত যে, এ নামগুলোর ভিত্তি ছিল বিভিন্ন তারকা। অনুমান করা হয়, শক রাজবংশের স্মরণার্থে ৭৮ খ্রিস্টাব্দে প্রবর্তিত শকাব্দ থেকে এ নামগুলো এসেছে। যে তারকামন্ডলীর নামানুসারে বাংলা মাসগুলোর নামকরণ হয় সেগুলো বিশাখা থেকে বৈশাখ, জ্যেষ্ঠা থেকে জ্যৈষ্ঠ, আষাঢ়া থেকে আষাঢ়, শ্রবণা থেকে শ্রাবণ, ভাদ্রপদ থেকে ভাদ্র, অশ্বিনী থেকে আশ্বিন, কৃত্তিকা থেকে কার্তিক, অগ্রাইহনী থেকে অগ্রহায়ণ, পুষ্যা থেকে পৌষ, মঘা থেকে মাঘ, ফলগুনী থেকে ফাল্গুন ও চিত্রা থেকে চৈত্র। অগ্রহায়ণ মাসের নামের আরেকটি ব্যাখ্যা : অগ্র = প্রথম, হায়ন = বর্ষ বা ধান্য; আগে এ মাস থেকে বর্ষগণনা শুরু হতো বা এই সময়ে প্রধান ফসল ধান কাটা হতো; তাই এ মাসের নাম হয় অগ্রহায়ণ।

আকবর নামাতে ১ থেকে ২৭ তম ইলাহীর বর্ষারম্ভের দিন গুলো রেকর্ড করা আছে। এতে দেখা যায় প্রতিটি বর্ষ শুরু হয়েছিল ১০ থেকে ১২ই মার্চ এর মধ্যে। তখনকার বিশ্বাস মতে মহাবিষুব সংক্রান্তির ক্ষন থেকে।

সম্রাট আকবর প্রকৃতই বর্তমানে প্রচলিত বঙ্গাব্দ সরাসরি প্রবর্তন না করলেও তারিক ই ইলাহীর আদর্শে স্থানীয় ভাবে পন্ডিতবৃন্দ বাংলা সন প্রচলন করেছিলেন। একই ভাবে পূর্ব ভারতীয় বিভিন্ন রাজ্যে তারিক ই ইলাহীর আদর্শে স্থানীয় সন প্রচলিত হয়েছিল, যেমন বাংলা ও উড়িষ্যার আমলি ও বিলায়েতি সন বাংলা, বিহার, দক্ষিন্যাত্য ও তৎকালীন বোম্বের বিভিন্ন ফসলি সন।

যদিও বাংলা সন মেষ রাশিতে সূর্যের প্রবেশের সাথে সাথে বর্ষারম্ভ গননা করা হত, তবে অন্য ফসলি সন সমূহ স্থানীয় কোন ঐতিহাসিক ঘটনাকে বর্ষারম্ভ গন্য করত। যেমন উড়িষ্যার প্রচলিত আমলি সনের আরম্ভ ধরা হয় রাজা ইন্দ্রদ্যুম্নের জন্ম দিন থেকে। মনে করা হয় তিনি পুরীর জগন্নাথ দেবের মন্দিরের স্থানটি চিহ্নিত করেছিলেন ১১১৯ সালে।



তবে পোপ গ্রেগরী, পারস্যের সম্রাট জালাল উদ্দিন মালিক শাহের মত বর্ষপঞ্জী সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা ও দূরদর্শিতা প্রদর্শন করেছিলেন সম্রাট আকবর। আর এখানেই আকবরের মহত্ব নিহিত।। একারনেই বিখ্যাত বিজ্ঞানী ডঃ মেঘনাদ সাহা শ্রদ্ধার সাথে তাকে স্বরন করেনঃ

The mughal emperors appaear to have strongly felt the necessity of a reformed solar calendar and a central observatory, The great Akbar introduce The Jelali calendar of Iran which is one of the best solar calendar ……………… (Collected works of Meghnad Saha Vol.3 page 59, Ed. Santimoney Chatterjee, Saha institute of nuclear Physics, Orient Longman, 1992)

বঙ্গাব্দ হিসাবের সহজ পদ্ধতি

মনে করা হয় বাংলা সন চালু হয় ৯৬৩ হিজরীতে অর্থ্যাৎ ১৫৫৬ সনে। তাই ৯৬৩ সনকে বাংলা সন ধরা হয়, তবে এটিকে সৌর বছর হিসাবে গননা করা হয়। সুতারাং কোন খ্রীষ্টীয় অব্দ থেকে বাংলা সন পেতে হলে আমরা নিম্নলিখিত সূত্র ব্যাবহার করতে পারিঃ

ধরা যাক X নির্নেয় বাংলা সন;
Y প্রদত্ত খ্রীষ্টীয় সন
তাহলে আমরা লিখতে পারি
X=৯৬৩+ (Y- ১৫৫৬)
ধরা যাক Y= ২০২০ সন।
X= ৯৬৩+(২০২০-১৫৫৬)
= ৯৬৩+৪৬৪
= ১৪২৭ বাংলা সন

বাংলা সন উদযাপন এবং এর পালন রীতি নিয়ে বিভিন্ন তর্ক বিতর্ক যাই থাকুক, এটা বর্তমানে বাঙ্গালী কালচারের একটা অংশ হয়ে দাড়িয়েছে এই উৎসব শোভাযাত্রা, মেলা, পান্তাভাত খাওয়া, হালখাতা খোলা ইত্যাদি বিভিন্ন কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে উদযাপন করা হয়। বাংলা নববর্ষের ঐতিহ্যবাহী শুভেচ্ছা বাক্য হল "শুভ নববর্ষ"। নববর্ষের সময় বাংলাদেশে মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। ২০১৬ সালে, ইউনেস্কো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক আয়োজিত এই উৎসব শোভাযাত্রাকে "মানবতার অমূল্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য" হিসেবে ঘোষণা করে।

যদিও নিজে আমি ব্যাক্তিগত কারনে ভীড় বাট্টা চিরদিনই এড়িয়ে থাকতে পছন্দ করি তাই সাধারনতঃ কোন পাবলিক অনুষ্ঠানে কোন দিনই অংশ নেয়া হয়নি তবুও দেশীয় সাংস্কৃতি ভালো লাগে তাই ভিন্ন পরিস্থিতিতে এই বার বাংলা নববর্ষ পালিত হচ্ছে।

সবাইকে শুভ নববর্ষ।

মুল লেখাটি ২০১৩ সালে লিখছিলাম, আজকে সামান্য পরিমার্জন করে রিপোষ্ট করলাম। মুল পোষ্টঃ বঙ্গাব্দের উৎসের খোজে
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১৮
১৬টি মন্তব্য ১৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×