আমাদের ডিপার্টমেন্টের চেয়ারম্যান এর মাথায় মালের বড্ড অভাব ... মাঝে মাঝে আমাদের বিস্ময় বোধ হয় যে কি উপায়ে তিনি ভার্সিটির টিচার উপরন্তু চেয়ারম্যান পদে বহাল আছেন !
বেটা ক্লাসে আসে ১০ মিনিট দেরি করে আর ৪০ মিনিটের ক্লাস ১ ঘন্টা করে নেয় ... আর কিছুক্ষন পর পর কয় ...
... দিস ইজ এ সুপার ন্যাচারাল থিংস , ইয়ু নো !
... জি স্যার উই নো ! , দয়া করে এইবার আপনি যান ( আমাদের স্বগতোক্তি ) ।
যাইহোক ... আরেকটা মজার ব্যাপার হইলো ... কিভাবে যেন স্যার আমারে খুব ভালোবেসে ফেলাইছেন ... যখনি রোল কল করে ৪৩০ এ এসে থমকে যান ! আবার ডাকেন ...
৪৩০ ... ?
...ইয়েস, স্যার !
আমার দিকে কিছুক্ষন ভালোবাসা-মাখা দৃষ্টিতে তাকাইয়া থাকেন এবং আমার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হইয়া কথা বলার ভাষা হারাইয়া ফেলেন । ভাষা খুঁজিয়া পাইয়া অতঃপর বলেন ...
... শুধু আমার ক্লাসেই এই অবস্থা ! নাকি... বাকি অন্যান্য স্যারের ক্লাসগুলোও করো না !... ৬৫% এর কমে কিন্তু আমরা পরীক্ষায় এলাউ করব না !
... জি স্যার ! ( মনে মনে কইলাম ... স্যার , যে আকর্ষনীয় ক্লাস আপনি করান তাতে করে আমাদেরকে মাথাপিছু ৫০০ টাকা দিলেও ক্লাস করার জন্যে কিছু প্রতিবন্ধী ছাড়া আর কাউরে খুঁজে পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ ! )
এই দুই বছর যাবত তাহার ক্লাস করিয়া যাহা শিখিয়াছি তা নিম্নে লিপিবদ্ধ করা হইলো ...
* This is a supernatural thing
* Wordsworth is a poet of নেইচ্যার !
ব্যাস ... এই পর্যন্তই !