২০১০ সালের ৩রা জুন ঢাকার নিমতলীতে অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ হারান ১২৪ জন মানুষ৷ একটি বৈদ্যুতিক ট্রান্সফর্মারের বিস্ফোরণ থেকে আগুন ছড়িয়ে পড়েছিল আশেপাশের ভবনে৷ নিমেষে পুড়ে ছাই হয়ে যায় বেশ কয়েকটি বহুতল ভবন৷
আশুলিয়ায় পোশাক কারখানায় আগুন, ২০১২
এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে ২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর৷ আশুলিয়ার তাজরিন ফ্যাশন ফ্যাক্টরির ৯ তলা ভবনে আগুন লেগে প্রাণ হারান ১১২ জন শ্রমিক৷ তদন্তে জানা যায়, ঐ কারখানায় আগুন দেয়া হয়েছিল এবং কর্তৃপক্ষ ফ্যাক্টরির সব দরজা বন্ধ করে দিয়েছিল, যাতে শ্রমিকরা বের হতে না পারে৷
রানা প্লাজা ধস, ২০১৩
২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল সাভারে পোশাক কারখানা রানা প্লাজার ৯ তলা ভবনটি বিধ্বস্ত হয়৷ বিশ্বের ভয়াবহ শিল্পকারখানা দুর্ঘটনার একটি এটি৷ এই ঘটনায় প্রাণ হারান ১১শ’রও বেশি মানুষ৷ আহত হন অন্তত ২ হাজার৷
টঙ্গীতে কারখানায় আগুন, ২০১৬
ঢাকার উত্তরে টঙ্গীতে একটি সিগারেট তৈরির কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ২০১৬ সালের ১০ সেপ্টেম্বর প্রাণ হারান ৩১ জন৷ ঐ ভবনের নীচে ছিল রাসায়নিক গুদাম৷ ফলে দ্রুতই ছড়িয়ে পড়েছিল আগুন৷
গাজীপুরে কারখানা ধস, ২০১৭
গাজীপুরে একটি পোশাক কারখানার পেছনে বয়লার বিস্ফোরণে ১৩ জন মানুষ প্রাণ হারান, ২০১৭ সালের ৪ জুলাই৷ ভাগ্য ভালো যে, সে সময় ঈদের ছুটি থাকায় অনেক শ্রমিক কারখানায় ছিলেন না৷
চকবাজার ট্র্যাজেডি,২০১৯
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯৷ সারাদেশের মানুষ যখন একুশের ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে জেগে উঠেছিলেন, ঠিক সে সময় পুরান ঢাকার চকবাজারে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে৷ ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডে মৃতের সংখ্যা দুই অংক ছাড়িয়ে যেতে পারে৷
সীতাকুন্ড বিএম কনটেইনার ডিপো ট্র্যাজেডি, ২০২২
চট্রগ্রামের সীতাকুন্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণে ৪৩ জন প্রাণ হারান. ২০২২ সালেন ৪ জুন। ডিপোতে অনুমোদন বিহীন রাসায়নিক রাখা ছিল।
তথ্যসূত্র : এখানে।