somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মজার কিছু কোরবানীয় ফেবু স্ট্যাটাস :)

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভাগ্য ভাল মেয়েরা গরু কিনতে যায় না।
গেলে গরুর দফারফা হয়ে যেত।
কি হতো কোন আপু যদি গরু কিনতে যেতেন--

১.গরুকে দেখতে অবশ্যই সুইট হতে হবে, চেহারায় মায়া থাকা লাগবে।
মায়া ছাড়া গুন্ডা গুন্ডা লাগে

২.চোখের নিচে কালি থাকলে চলবে না কালিওয়ালা গরুকে কেমন
জানি ক্ষেত লাগে।

৩.স্মার্টলি লেজ নাড়াতে হবে। গাঁইয়্যার মত লেজ নাড়ালে হবে না।

৪."হাম্বা" ডাকে অবশ্যই কন্ঠস্বর ভরাট এবং হৃদয় খানের মত সুইট
হতে হবে।

৫.গায়ের রং দুধে আলতা না হোক লাল রঙের ডিব্বায় হলুদ
হতে হবে ...

৬.গরুর দৃষ্টি বেয়াদবের মত হলে চলবে না, সুইট করে তাকাতে হবে।

৭. সার কথা হল গরুকে স্মার্ট হতে হবে আশিকি ২ এর
নায়কের মত। সো সুইট সমস্যা হল গরুর দাম যদি ৫০
হাজার হাঁকানো হয়,তবে আপু অবশ্যই অভ্যাশবসত ৫
হাজার থেকে দামাদামি শুরু করবেন।
সবচে বড় কথা উনি গরু কিনে আনতে আনতে কোরবান
হয়ে যাবে।

- Matha Nosto (মাথা নষ্ট)

==========

...LIVE from হাট
-একজন কে দেখলাম; সাফারি পরে, টানা অনেকক্ষণ ধরে মাইকেল জ্যাকসনের ‘মুন ওয়াক’ করছে … মুগ্ধ চোখে কিছুক্ষন তাকিয়ে থাকার পর বুঝলাম যে, ‘আসলে উনার পায়ে গোবর লেগেছে, ক্লিন করছেন’

-একজন মুরুব্বীকে দেখলাম; সাথে একজন সহযোগী নিয়ে এসেছে…যে, প্রধানের মাথায় বিরাট ছাতা ধরে রেখেছে…একটু পরে দেখা গেলো, ভিড়ের ঠেলায়, প্রধান একদিকে…আর সহযোগী আরেকদিকে চলে গেছেন। প্রধান সাহেবকে শুনা গেলো, ‘মোবাইলে জোরে জোরে চিৎকার দিয়ে বলছেন, “ঐ হারামি আমি তো হারায়ে গেসি… তুই গেসত কই?” ওপাশ থেকে ঠিক কি বলল জানি না, তবে প্রধান জোরে জোরে বলল, ‘হারামি ছাতা কি বন্দ কইরা লাইসত, দূরদূরান্তে তো তোর ছাতা চোখে পরে না আমার?’ যাক, এখান থেকে শিখলাম যে; “হাটে, ‘ছাতা’একটা ভাল GPS হিসেবে কাজ করতে পারে”

-একজন কে দেখলাম; বিড়বিড় করে গরুর দাম ডলারে কনভার্ট করে নিচ্ছে…আমার কোলে আমার বাচ্চা ছিল দেখে কিছু করলাম নাহ... নাহলে, ওরে ধাক্কা দিয়ে গোবরে ফেলে দিতাম! ব্যাটা, কাউ বয় হ্যাট আর বেল্ভেটের প্যান্ট পরে, হাটে এসে ডলার মারাস

-এক জায়গায়; দুইজনকে দেখলাম রীতিমত হাতাহাতি করছে। মনে মনে ভাবলাম, ‘সব্বনাস! এ বছর গরুর এতো ডিমান্ড যে গরু কেনার জন্য হাতাহাতি লেগে গেছে’! পরে শুনলাম যে, এরা ক্রেতা না, ‘এরা বিক্রেতা’! একজনের গরুর ভুষি অন্যজনের গরু খেয়ে ফেলেছে!

-একজন কে দেখলাম; মোটরসাইকেলের হেলমেট পরে হাটে ঘুরছে … আমাদের দেশী বোম স্কোয়াডও মনে হয় ময়দানে এতোটা সচেতন থাকে না, উনি হাটে যতটা আছেন

-একজন কে দেখলাম; লুঙ্গি পরে এসেছে… কিন্তু আবার, লুঙ্গির নিচে ফুলপ্যান্ট পরে আছে। উঁকি দেয়া লাগে না…এমনিতেই প্যান্ট দেখা যাচ্ছে। উনার মোটিভ কিছু বুঝলাম না।

হয়তবা গতবার হাটে, অতি এক্সপার্টগিরি দেখাতে যেয়ে গরুর লেজ-মেজ নাড়াচাড়া করায় গরু বিরক্ত হয়ে, গুঁতায়ে এর পরনের বস্ত্র খুলে ফেলেছিল… আর তাই এই ব্যাকআপ! এছাড়া আর কি ই বা কারন হতে পারে?

আরেকটা কারন হতে পারে, যেহেতু গরু কিনতে হয় ক্যাশ টাকা দিয়ে, সুতরাং লুঙ্গির কোঁচায় তো এতো টাকা রাখা যায় না…তাই বুদ্ধি করে প্যান্ট পড়ে এসেছে, যেন প্যান্টের পকেটে টাকা রাখতে পারেন। বুদ্ধি ভাল বটে কিন্তু তাই বলে, স্কটিশদের মত, স্কারটের মত লুঙ্গি পরে ভাব নেয়ার কি আছে? আমি তো এতদিন জানতাম, মানুষ লুঙ্গি পরে আরামের জন্য!

- Arif R Hossain

==========

কিভাবে বুঝবেন এটা কুরবানির ঈদ?

১. পাড়ায় রাস্তায় রাস্তায় থোকা থোকা কিংবা ঝিরি ঝিরি গোবর কিংবা বিন্দু বিন্দু ছাগলের লাদি পরে আছে।
২. কোর্ট টাই পড়া আব্দুল হাকিম চাচা গরুর দড়ি ধরে দাঁড়িয়ে আছে পাড়ার ক্রিকেট মাঠে। সৌভাগ্যবান গরুটা ঘাস খাচ্ছে।
৩. আশপাশের প্রত্যেকটা বাড়ি থেকেই ছাগলের ম্যা ম্যা ধ্বনিতে প্রকম্পিত হবে। মাঝের বিরতীতে গরুর হাম্মা হাম্বা অন্যরকম রিদম দেবে আপনাকে।
৪. আপনার পাশ দিয়ে নিয়ে যাওয়া গরু বা ছাগলটাকে দেখে আপনার পাশের মানুষ গুলো দুটি শব্দ বলবে। শব্দ দুটি হল, ভাই কত?
৫. পাড়ার গেদা পুলাপাইন একজন আরেকজনকে বলবে, আমাদের লাল-আমাদেরটা কালো!
৬. আপনার বাসায় কোন কাঁঠাল গাছ আছে? গাছটা উলঙ্গ হবার সাথে সাথে আপনি খুব ভাল করেই বুঝবেন কুরবানীর ঈদ চলে আসছে।
৭. কোনদিন হাতে এন্টিকাটার এমনকি নেইলকাটার না নেয়া লোকটাও বাজার থেকে কিনে আনবে ইয়া বড় বড় চাপাতি!
৮. আপনি হয়তো কোনদিন বউয়ের গলায় মালা পড়ানোর কথা ভাবতেও পারেননি কিন্তু দেখবেন গরু ছাগলের গলায় সুন্দর সুন্দর রঙবেরঙের মালা ঝুলছে, ইটস কুরবানি ঈদ!
৯. টিভিতে ঈদ প্রোমোশনালে দেখবেন গরু ছাগলের গ্রাফিক্স। আর বিভিন্ন পণ্যের বিজ্ঞাপনে কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী পাবেন "কসাই"।
১০. দোকানে দোকানে বিক্রি হচ্ছে দা-চাপাতি আর গাছের গুড়ি।

আর আমার মত যারা মিডিয়াতে চাকরী করেন তারা কাজের চাপেই বুঝবেন এটা ঈদ। আমাদের কাছে কুরবানির ঈদ আর রোজার ঈদ কোন পার্থক্য নাই, কাজের চাপটাই আসল। হাম্বা মোবারক!

- আপেল মাহমুদ

===========


এক ভদ্রলোক চিড়িয়াখানায় জিরাফের খাঁচার পাশে তাঁর ছেলেকে নিয়ে গেছে। জিরাফকে দেখিয়ে বলল, 'বাবা, বলোতো এটা কী প্রাণী?'
ছেলে খানিক্ষণ দেখেটেখে জবাব দিল, 'এটা একটা গরু।'
ভদ্রলোক খেপে গিয়ে ছেলের পিঠে দুমদুম করে কয়েক ঘা বসিয়ে দিলেন, আশেপাশে থেকে লোকজন ছুটে আসল। 'আরে করেন কী, করেন কী, মারছেন কেন? একটা ছোট ছেলে জীবনে কি জিরাফ দেখেছে যে জিরাফ চিনবে? আপনারা মশাই একেবারে ছোটবেলাই ছেলেকে আইনস্টাইন বানিয়ে ফেলতে চান, যত্তসব।'

ভদ্রলোক মুখ কালো করে জবাব দিলেন, 'জিরাফ চিনে না বলে মারি নাই, এ দেখি গরুই চিনে না, এজন‌্যই তো মারলাম।'
---------
ভাইলোগ জিরাফ না চিনেন ক্ষতি নাই, গরু চিনতে ভুল কইরেন না। ইন্ডিয়ান গরু-ভুটানি গরু-দেশি গরু, বুড়া গরু-জোয়ান গরু, কমদামের গরু-বেশিদামের গরু, পাগলা গরু-শান্ত গরু, ষাড়-বলদ-গাভী.... সব চিনে নিয়ে কিনে নিয়েন।
ঈদ মোবারক।

- Arif Jebtik

============

বোনাস স্ট্যাটাস:

ঢাকার লোকাল বাসগুলো একেকটা বিরাট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। রাস্তার জ্যামের চেয়েও এই বাসগুলোর ভেতর জ্যাম থাকে বেশি। স্বাভাবিকভাবেই দুনিয়ার বিভিন্ন বিষয়ের ওস্তাদরা এই বাসে যাতায়াত করেন।

১. গালাগালির ওস্তাদ- মিনিটে মিনিটে এই ড্যাশের পুলা, ঐ ড্যাশের পুলা টুট টুট টুট.. এই আপনের সমস্যা কি? টুট টুট টুট! ঐ আপনের কি হইছে সইরা খাড়ান না কেন? টুট টুট টুট...

২. ড্রাইভারের ওস্তাদ- এই ওস্তাদেরা সারাক্ষণ ড্রাইভারকে দিক নির্দেশনা দেয়। ঐ ব্যাটা এমনে না যাইয়া ওমনে যা। ঐ চিপা দিয়া ঢুকায় দে তারাতারি যাবি। কিরে কথা শুনলিনা ক্যান? মাইর খাবি?

৩. ট্রাফিক পুলিশের ওস্তাদ- সিগন্যাল পড়লেই এই ওস্তাদদের খুঁজে পাওয়া যায়। জানালা দিয়ে গলাটা বের করে ট্রাফিক পুলিশের উদ্দেশ্যে গালি বাণি ছোড়ে। ঐ ব্যাটা আর দুইটা মিনিট পরে হাত দেখাইলে কি খুব ক্ষতি হইতো, টুট টুট টুট টুট...!!

৪. ভিক্ষুকের ওস্তাদ- দুনিয়ার সবচেয়ে লেটেস্ট মডেলের ভিক্ষা পদ্ধতি দেখা যায় রাজধানীর বাসে। সর্বশেষ পদ্ধতি মনে হয় চিঠি বিতরন। বাসের ভেতর বসতে না বসতেই কেউ একজন আপনার কোলের মধ্যে একটা চিঠি দিয়ে যাবে। চিঠিতে বিভিন্ন সমস্যার কথা লেখা। সবশেষে সাহায্য করুন।

৫. পকেটমার ওস্তাদ- বাসে এই ওস্তাদদের আনাগোনা বহুত। তবে এদের চিনতে পারিনাই এখনো। আশপাশের যে কাউরেই পকেটমার ওস্তাদ মনে হয়। খুব সতর্ক থাকি কিন্তু বাস থেকে নেমে পকেটে মানিব্যাগ কিংবা মোবাইল খুঁজে পাইনা প্রায়।

৬. ডাক্তারের ওস্তাদ- দুনিয়ার সবচেয়ে বড় বড় ডাক্তার পাওয়া যায় মনে হয় ঢাকার লোকাল বাসে। দুনিয়ার এমন কোন অসুখ নাই যার ঔষধ এদের কাছে নাই। মাসাল্লাহ এরা আবার কোম্পানির পাবলিসিটির জন্য স্বল্পমুল্যে ঔষধ বিক্রি করে!

৭. রিংটোন এ্যান্ড ভোকাল বাবা- বাসের মধ্যে নিজেদের সবচেয়ে স্মার্ট মনে করে এই বাবারা। একটু পর পর মোবাইলে রিং বাজতে থাকে "সাথী তেরা পেয়ার পুঁজা হে"। ইচ্ছা করেই দেরি করে ফোনটা রিসিভ করে যেন বাসের সবাই তাকে নোটিশ করে। তাকে দেখতে অনেক কুই ই ই ট লাগছে!! তারপর এমন জোড়ে শব্দ করে কথা বলবে যেন ভু-পৃষ্টের তলদেশের কারো সাথে কথা বলছে।

৮. গন্ডগলের ওস্তাদ- এই ওস্তাদরা বাড়ি থেকেই বের হয় বউয়ের সাথে ঝগড়া করে। বাসের ভিতর ঢুকেই বউয়ের রাগ আরেকজনের উপর ঝাড়তে থাকে। ঐ মিয়া পায়ে পারা দিছেন ক্যান? ঐ মিয়া এমনে চেগায়া বইচেন ক্যান? এরা গন্ডগল বাধাবেই।

৯. সমাধান বাবা- প্রত্যেকটা বাসেই গন্ডগলের ওস্তাদদের নিয়ন্ত্রনের জন্য এই সমাধান বাবারা আছেন। এরা গাইল দিয়া হোক, থাবরাইয়া হোক, নিজেরে ওস্তাদ জাহির কইরা হোক একটা না একটা সমাধান করবেই।

১০. ধৈর্য্যের ওস্তাদ- এরা শান্তিপ্রিয় মানুষ। সারাদিন বাসের ভেতর যাই ঘটুকনা কেন এরা মুখ খোলেনা। মনে হয় ঢাকা শহরটা শুধুই এই শ্রেণিটার জন্যই। এম শান্তি ওম।

বাসের ড্রাইভারও অনেক বড় ওস্তাদ। এতরকমের চিড়িয়ার কথা শোনার পরও গন্তব্যে পৌছায় দেয়। তবে ঢাকার লোকাল বাসে সবচেয়ে বড় ওস্তাদ হইলো কন্ডাকটররা। কি পরিমান ধৈর্য্যের সাথে এরা এইসব উজবুক মানুষের কাছ থেকে ভাড়া তুলে তা সত্যিই আশ্চর্যের। তাছাড়া একটু পর পর ওঠা নামা করা যাত্রীগুলোর ফেস চিনে রাখে নিমেষেই। বড় নোট খুচরা করার জন্য একজনের টাকা আরেকজনকে দেয়, যে কোন ব্যাংকারের চেয়েও দক্ষতার সাথে। নুবেল দিলে বাসের কন্ডাকটরদের দেয়া উচিত, যে গুলি খাইচে তারে না।

- আপেল মাহমুদ

=================
ফেসবুক থেকে সংগৃহীত
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাজাকার হিসাবেই গর্ববোধ করবেন মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৮


একজন রাজাকার চিরকাল রাজাকার কিন্তু একবার মুক্তিযোদ্ধা আজীবন মুক্তিযোদ্ধা নয় - হুমায়ুন আজাদের ভবিষ্যৎ বাণী সত্যি হতে চলেছে। বিএনপি থেকে ৫ বার বহিস্কৃত নেতা মেজর আখতারুজ্জামান। আপাদমস্তক টাউট বাটপার একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশে কোন প্রজন্ম সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত? ১৯৭১ থেকে একটি সংক্ষিপ্ত ভাবনা

লিখেছেন মুনতাসির, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৩

বাংলাদেশে দুর্নীতির প্রশ্নটি প্রায়ই ব্যক্তি বা দলের দিকে ছুড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু একটু গভীরে গেলে দেখা যায়, এটি অনেক বেশি প্রজন্মভিত্তিক রাজনৈতিক - অর্থনৈতিক বাস্তবতার সঙ্গে যুক্ত। ১৯৭১ এর পর... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাঁদগাজীর মত শিম্পাঞ্জিদের পোস্টে আটকে থাকবেন নাকি মাথাটা খাটাবেন?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭


ধরুন ব্লগে ঢুকে আপনি দেখলেন, আপনার পোস্টে মন্তব্যকারীর নামের মধ্যে "জেন একাত্তর" ওরফে চাঁদগাজীর নাম দেখাচ্ছে। মুহূর্তেই আপনার দাঁত-মুখ শক্ত হয়ে গেল। তার মন্তব্য পড়ার আগেই আপনার মস্তিষ্ক সংকেত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

×