মাওলানা ইলয়াছ গুমহান দাঃ বাঃ বলেন যে সমস্থ ভাইয়েরা আলীম নয়, তাবলীগ জামাতে গিয়ে নিজের ঈমান আমাল ও দ্বীনের জরুরী বিষয় সম্পর্কে কিছু ইলম অর্জন করেছেন , আন্তত ১১ ছুরা সহিহ শুদ্ধ করে ফরজ ওয়াজিব ছুন্নাত সহকারে নামাজ আদায় করতে শিখেছেন ।
আপনারা খুবই সাবধান থাকবেন কারন শয়তানের প্রথম টার্গেট কিন্তু আপনারা , কারন আপনাদের এই সম্বল গুলির মধ্যে সন্দেহ সৃষ্টি করার জন্য কিছু বাতিল ফিরকা আপনাকে উলটা পাল্টা বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করবে ,যাতে আপনার সহিহ আকিদা ও নামাজ কালামের মধ্যে সন্দেহ সৃষ্টি করে আপনাকে আবার আপনার সেই পূর্বের আবস্থায় নিয়ে যায় ।
এ আপনাকে কিছু পয়েন্ট মনে রাখতে হবে ।
যেমন
সে আপনাকে প্রশ্ন করবে তাবলীগ জামাত নিয়ে যে , তাবলীগ বেদাত রাসুলের সাঃ তাবলীগে চিল্লা নাই এই তাবলীগে চিল্লা আছে এই রকম আরও অনেক প্রশ্ন , আপনি তাকে যতই দলিল দেন না কেন সে মানবে না ।
এ ক্ষেত্রে আপনি তাকে একটি জবাব দিন যে , তাবলীগ জামাতে গিয়ে ঈমান আমাল ঠিক করা ছুরা কিরাত নামাজ সঠিক করা এটা আমার কাজ , আর তাবলীগ জামাতের ব্যাপারে দলিল দেওয়া এটা উলামায়ে কেরামের কাজ।
তাবলীগ জামাতে মানুষকে জুড়ানো দীনের দাওয়াত দেওয়া এটা আমার কাজ , আর এই ব্যাপারে দলিল দেওয়া এটা উলামায়ে কেরামের কাজ ।
তাবলীগ জামাতের ফজিলত বয়ান করা এটা আমার কাজ আর এই ফজিলতের দলিল দেওয়া এটা উলামায়ে কেরামের কাজ ।
তাবলীগ জামাতের ফাজায়ীল বয়ান করা এটা আমার কাজ আর কুরআন হাদীস থেকে এর দলিল দিয়ে প্রমান করা এটা উলামাদের কাজ ।
তাই আমার কাছ থেকে ফজিলত শুনুন আর উলামায়ে কেরামের কাছে গিয়ে এই ফজিলতের দলিল তলব করুন ।
এবার তার হাতে দরে কাকরাইল মারকাজ বা আপনার নিকটতম কুনো বিশ্বস্ত আলীমের কাছে নিয়ে চলুন ।
এবার দাড়িয়ে দেখুন শয়তান কি ভাবে পালায় ।
আল্লাহর কসম সে আর কুনোদিন তাবলীগ জামাতের বেপারে আর কোন কুমন্ত্র দেওয়ার সাহস পাবে না ।