somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বুয়েট: কিছু সাম্প্রতিক প্রশ্ন এবং ধারাবাহিক আলোচনা - বুয়েটের ভবিষ্যত কোথায় !!!

২২ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বেশ কিছুদিন ধরে বুয়েটে ছাত্র এবং শিক্ষকদের রাজনীতি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে। আওয়ামী-লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই আইনত-রাজনীতি-নিষিদ্ধ-বুয়েট ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের কর্মতৎপরতা বেড়ে যায়। বিশেষত সাম্প্রতিক সময়ে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র-ফ্রন্টের কর্মীদের পিটিয়ে বুয়েট ছাত্রলীগ বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় নিজেদের নাম তুলতে পেরেছে।

০০০১ [কিছু সাম্প্রতিক প্রশ্ন]
বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে বুয়েট দেশের সবচেয়ে মেধাবীদের তীর্থস্থান - এ কথা সর্বজনবিদিত। বুয়েটের ছাত্রছাত্রীদের প্রশংসনীয় ফলাফলের কারণে দেশের বাইরে বুয়েটের সুনাম একেবারে কম নয় - এটা আমাদের দেশের জন্য একটা গর্ব। বুয়েটের ৯৯% ছেলেমেয়েই নিজেদেরকে নিজের জগতে সীমাবদ্ধ রাখতেই পছন্দ করে। পড়াশুনা-আড্ডা-গান-টিউশনি-ক্লাস-মুভি দেখা - এগুলোই তাদের দিনলিপি। বুয়েটের ছেলেপেলে যে রাজনীতি নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামায় না - এটা দেশের সবাই জানে।
কিন্তু তাহলে বুয়েট ছাত্রলীগ, বুয়েট সমাজতান্ত্রিক ছাত্র-ফ্রন্ট - এরা কারা ???
পত্রিকায় চাঁদাবাজি-মারামারি শিরোনামে যে বুয়েট ছাত্রদের কথা শোনা যাচ্ছে - তারা কারা ???

যারা বুয়েটে ক্যাম্পাসের নিয়মিত বাসিন্দা - এদের যে কাউকে একটু আড়ালে (!!!) জিজ্ঞেস করলেই বেরিয়ে আসবে সব কটা নাম। খুব বেশি না সব মিলিয়ে ২৫ থেকে ৩০ জনের নাম বলবে, যার মধ্যে ১০/১৫ জন আসলে বুয়েটে প্রাক্তন ছাত্র (!!!)। পাস করার পরেও হলে রুম দখলে রেখে রাজনীতির কলকাঠি নাড়বে - এমন রীতি বুয়েটে কোনদিনই ছিল না। কিন্তু খুব সম্ভবত এটা চালু হওয়ার পথে। বুয়েটের সবাই জানে, ছাত্রলীগ বলতে বুয়েটে যা আছে তার মধ্যে:

*রওনক (রনক) - ২০০৪ ব্যাচের যার সহপাঠীরা ২০০৯ সালেই বুয়েট ছেড়ে বেড়িয়ে গেছে, তিতুমীর হলের ডন - এই রওনক হচ্ছে সাম্প্রতিক সময়ে ছাত্র-ফ্রন্ট পিটানোর মূল সেনাপতি।
*ফাইরুজ - ২০০৬ ব্যাচের বেয়াদব এই কালপ্রিটটা হচ্ছে ফুটবল ওয়ার্ল্ডকাপ চলাকালীন বুয়েটে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মূল হোতা। বর্তমান সময়ে বুয়েটে ছাত্রলীগের অত্যন্ত (!!!) ক্ষমতাধর এই কুকুরটার সাথে কথা বললে আপনার এক মূহুর্তের জন্যও মনে হবে না যে এটা বুয়েটের ছাত্র। এবার ফুটবল ওয়ার্ল্ডকাপের সময় বুয়েট বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনার সাথে সাধারণ ছাত্রদের কোন সম্পৃক্ততা ছিল না।
*সুমন - বুয়েট ছাত্রলীগের নতুন আহ্বায়ক; কিন্তু তার বুয়েট-জীবন আরও কত বছর দীর্ঘায়িত হবে - কে জানে । তার সহপাঠীরা বুয়েট ছেড়েছে প্রায় ৩ বছর হয়ে গেছে। অথচ তিনি এখনো বুয়েটের মায়া ছাড়তে পারছেন না (!!!) ।
* এদের সাথে আর ০৬ ও ০৭ ব্যাচের যেগুলো আছে, সেগুলো নিতান্তই বোকা। কারণ তারা ০৪ /০৫ ব্যাচের এই সব আদু ভাইদের তেল দিয়ে লীগ করে। সারা দিন পা-চাটা কুকুরের মতই এই সব নেতা-নামক মেয়াদউত্তীর্ন ছাত্রদের তোষামোদগিরি করে। এই দলে আছে বিতু(০৫), রানা(০৬), মোকাম্মেল(০৬), পলাশ(০৬), মম(০৭), সামি(০৭), তন্ময়(০৭), মাসুম(০৭), সোয়েব(০৬), ওয়ালিদ(০৭), জিয়া(০৭), লিমন (০৭) সহ আর কয়েকজন ।



এবার গুণে দেখুনতো বুয়েট ছাত্রলীগ বলতে মোট কয়জন হয়েছে ???

এবার আসি বুয়েটের অন্যান্য রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর বিষয়ে । বুয়েটে বর্তমানে ছাত্রদলের একগুচ্ছ চুলও নেই। আর শিবির ? বুয়েটে "শিবিরকে সমর্থন করে" - এমন অনেক ছেলে আছে, কিন্তু বুয়েট ক্যাম্পাসে শিবিরের নিজস্ব বলতে একটা পোস্টারও নেই। অর্থাৎ "বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির-বুয়েট শাখা" - এই ধরণের কোন সংগঠনের বর্তমানে কোন অস্তিত্ব নেই। অথচ কিছুদিন আগে ছাত্রলীগ "শিবির করার অপরাধে" বেশ কয়েকজন বুয়েট ছাত্রের রুম ভাংচুর, বই-খাতা পুরিয়ে দেয়া, দামী কম্পিউটার-ল্যাপটপ ভেঙে ফেলল, রুমের দামী মালামালসহ নগদ টাকা ছিনতাই করল !!! বাকি থাকল, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র-ফ্রন্ট। বুয়েটে সকল যুগে এবং কালে এরা ছিল। যখন বুয়েটে ছাত্রদল কুকুরের ন্যায় কামড়াকামড়ি শুরু করেছিল, তখনো এরা ছিল; আজ যখন ছাত্রলীগ কামড়াকামড়ি করছে, তখনও এরা আছে । তবে মজার বিষয় হচ্ছে, কোন কালেই এদের দলে ১২/১৫ জনের বেশি ছিল না। অনেকেই হয়ত মনে মনে এদের সমর্থন করে, কিন্তু "সমাজতান্ত্রিক ছাত্র-ফ্রন্ট, বুয়েট" - এই সংগঠনের active কর্মী এবং নেতা সব মিলিয়ে ১৫ জনের বেশি কখনোই ছিল না। এবং এটাও ঠিক বুয়েটের একজন সাধারণ ছাত্র হিসেবে আমি কোনদিন এই অভিযোগ করতে পারব না যে, ফ্রন্ট ওমুক জায়গায় চাঁদাবাজি করেছে, বা ওমুক ছাত্রকে পিটিয়েছে। তাছাড়া এদের অনেক দাবি-দাওয়ার সাথেই সাধারণ ছাত্রদের অনেক স্বার্থ জড়িত থাকে। একজন সাধারণ বুয়েটিয়ান হিসেবে এদেরকে আমার কাছে "ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো" কর্মীই মনে হয়েছে। তাদের নিজেদের রাজনৈতিক আদর্শ যাই হোক না কেন, বুয়েটে পড়াশুনার পরিবেশ নষ্ঠ করার মত কোন কাজ এরা আগ বাড়িয়ে করে না। কিংবা কোন ছাত্রকে threat বা ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে দলে ভেড়ানোর মত কাজও আমার বুয়েট-জীবনে করতে শুনিনি।


আশা করি, এতক্ষণে বুয়েটে মোট ছাত্র-রাজনীতিবিদ (!!!) এর সংখ্যাটা আপনারা অনুমান করতে পেরেছেন। আঙুল গুণে গুণে আগালেও এই সংখ্যা ৫০/৬০ এ পৌছবে না।

আচ্ছা, এসব কথা এতক্ষণ কেন বললাম ! এগুলোতো বুয়েট সংশ্লিষ্ট সবাই জানেই ! বুয়েটে ভিসি থেকে শুরু করে হলের দারওয়ান, শিক্ষক থেকে শুরু করে অ্যালামনাই - সবাই জানে যে বুয়েটে রাজনীতি সংশ্লিষ্ট ছাত্রের সংখ্যা একেবারে হাতেহাতে গোনা যায়।


কিছু প্রশ্ন :
১.ভিসি থেকে শুরু করে প্রশাসনের সবাই জানেন যে বুয়েটে রাজনীতি নিষিদ্ধ , তাহলে বুয়েটের মেইন গেট, হল-ক্যান্টিন সহ বিভিন্ন জায়গায় ছাত্র-রাজনৈতিক পোস্টার-ব্যানারগুলো বুয়েট-অথরিটি সরিয়ে ফেলে না কেন ???
২.সবাই জানে কতগুলো আদুভাই-ছাত্র এই নষ্টামির গোরা, তাহলে অথরিটি এদের হল থেকে বের করে দেয়ার ব্যবস্থা নিচ্ছে না কেন ???
৩."শিবির করার অপরাধ চাপিয়ে" কিছু সাধারণ ছাত্রের রুম-ভাংচুরের ঘটনায় কর্তৃপক্ষ দোষীদের কাউকে কোন শাস্তি দেয় নি কেন ??? কিংবা ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে নি কেন ??? অথচ দেশের সব শীর্ষ পত্রিকায় সেই খবর এসেছিল ।
৪. বিশ্বকাপ ফুটবল চলাকালীন বুয়েটে অস্থিরতা সৃষ্টির ঘটনায় কাউকে শাস্তি দেয়া হয় নি কেন ??? অথচ ঐ ঘটনায় ঠিকই বুয়েট অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল !!!
৫. সাম্প্রতিক ফ্রন্ট-পেটানোর ঘটনায় এখনো পর্যন্ত কাউকে কোন শাস্তি দেয়া হচ্ছে না কেন ??? বুয়েটের সবাই জানে ঐ সন্ত্রাসী কয়টার নাম, অথচ তাদেরকে বুয়েট কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে কিছুই বলা হচ্ছে না কেন ??? তারা দিব্বি এখনো বুয়েটের হলে সিগারেটের ধোঁয়া উড়িয়ে বেড়াচ্ছে !!!
৬. বুয়েটের হলে, ক্যান্টিনে, গেটে সব জায়গায় এখন পুলিশ মোতায়েন করা আছে । আরে পুলিশ কি সারাজীবন রাখবে নাকি ? পুলিশ যখন থাকবে না তখন কি আবার মার খাবে সাধারণ কোন ছাত্র; অপরাধ হিসেবে বলা হবে: শিবির করে, কিংবা ফ্রন্ট করে।

অনুরোধ:
প্রশাসন যদি ছাত্রলীগের ভয়ে ভীত হয়, কিংবা তাদের যদি যথাযথ ব্যস্থা নেয়ার মত সাহস বা ক্ষমতা না থাকে, তাহলে তারা তা স্বীকার করুক। সাধারণ ছাত্রদের তথা বুয়েটের ভবিষ্যত নিয়ে নোংরা রাজনীতির খেলায় মেতে উঠার কোন অধিকার তাদের নেই। বুয়েটে কোন মাস্তানের স্থান নেই। মনে মনে কে শিবির করে, আর কে বিএনপি করে - এটা আমাদের দেখার বিষয় নয়; বুয়েট ক্যাম্পাসে কে কী করল - এটাই আমাদের মাথা ব্যাথা। ক্যাম্পাসে আমরা সবাই "বুয়েটিয়ান"। তাই অবিলম্বে এই সব সন্ত্রাসী ও মেয়াদউত্তীর্ন ছাত্রদের ক্যাম্পাস তথা হল থেকে বের করে দিয়ে বুয়েটকে একটি "শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান"এ পরিনত করুন। দয়া করে, বুয়েট-কে অস্ত্রাগার কিংবা সন্ত্রাসীদের আড্ডাখানা বানবেন না।

হতাশা:
যাদের ঘাড়ে দায়িত্ব ছিল বুয়েটে পড়াশুনার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখা, তারাই আজ নোংরা রাজনীতিতে নেমেছে। নিজেদের স্বার্থে দেশের নামকরা একটি প্রতিষ্ঠানকে চিরতরে ধ্বংসের খেলায় মেতে উঠেছে বর্তমান প্রশাসন। আমরা কি নিরূপায় ??? বুয়েটের সব শিক্ষকই কি নোংরা রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছে ? না, সবাই না । এমনকি ছাত্রদের মত স্যারদের ক্ষেত্রেও রাজনীতিবিদের সংখ্যা ১% এর বেশি না। অথচ দিনে দিনে চোখের সামনে নষ্ঠ হয়ে যাচ্ছে আমাদের বুয়েট ... আমরা জিম্মি কতিপয় মাস্তানের হাতে ... "বুয়েটের বঙ্গবন্ধু পরিষদ" আর "বুয়েট ছাত্রলীগ" আজ মাসতুতো ভাই ... আর আমরা সাধারণ ছাত্ররা সবাই "*ুদির ভাই" ... ...


০০০২: পরের পর্বে সাম্প্রতিক চাদাবাজি ও হলে ছাত্রদের বর্তমান জিম্মি দশা আলোচনা করব।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:৫৪
৩১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=আকাশে তাকিয়ে ডাকি আল্লাহকে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০১


জীবনে দুঃখ... আসলে নেমে
শান্তি গেলে থেমে;
আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে হই উর্ধ্বমুখী,
আল্লাহকে বলি সব খুলে, কমে যায় কষ্টের ঝুঁকি।

আমি আল্লাহকে বলি আকাশে চেয়ে,
জীবন নাজেহাল প্রভু দুনিয়ায় কিঞ্চিত কষ্ট পেয়ে;
দূর করে দাও সব... ...বাকিটুকু পড়ুন

"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭



২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

×