ইন্ডিয়ার পেস বোলার প্রবীণ কুমার বিশ্বকাপ দলে ছিল কিন্তু ইনজুরির কারনে পরে শ্রীশান্তকে দলে নেওয়া হয় .. দলে ছিল প্রবীণ কুমার, নেহেরা , জহির মূলত এই তিন জন পেস এটাকে । মাশরাফি যখন ইন্জুরী তে পড়ে তখন ও বিশ্বকাপ দল ঘোষনা করা হয়নি । ডাক্তার নাকি বলেছে ১মাসের মধ্যে ঠিক হয়ে যাবে , এর মধ্যে মাশরাফি একটা লিগ খেলেছে মোটা মুটি ১০ ওভার বল করেছে , নেটে প্রাকটিস করেছে ... শেষ পর্যন্ত দেখতে পারত নাকি আপনাদের ভাষায় মাশরাফির দেওয়ার কিছু নেই , অনেকে বলছেন মাশরাফির কেরিয়ার নষ্ট হয়ে যেত হা হা হাসি পায় , মাশরাফি কি আগে ইন্জুরি তে পড়ে নি ওই অবস্থায় কি তাকে দিয়ে বল করানো হয় নি ।
কোচ জিমি সিডন্স .. .. .. এইটা অস্ট্রেলিয়া না এইটা বাংলাদেশ এই খানে ব্রেট লী দের মতন বলার নাই আর
ব্রেট লী রে বাদ দিলে আরো হাজার বলার পাবেন আপনি অস্ট্রেলিয়া তে , আর এক মাশরাফিরে বাদ দিলে আর একটা পাওয়া যাবে না .. মাশরাফি যদি খুড়িয়ে খুড়িয়ে বল করে তা হলে তো ওর মতন বল কেও করার যোগ্যতা রাখে না কেও
ইন্ডিয়ান ওপেনিং লাইন আপের রান চেজের জন্য মাশরাফির কোন বিকল্প ছিলনা । তাইতো প্রতিবন্ধি শেহমাগরি হাসতে হাসতে মজা মারছিল মাঠে, গত বিশ্বকাপটা দেখুন সেই প্রতিবন্ধি শেহমাগরি কেমন করছে । ইন্ডিয়ার চাপটা তো ১মাস আগে থেকে কমায় রাকছে বিসিবি । তার উপর টসে জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত ,
এই রকম একটা জোকার পিচ বানানোর কি দরকার ছিল ,নাকি এই খানেও দাদাদের বিষাক্ত মুত্রের বর্ষণ হইছে ।
ভারতের বেটিং লাইন আপের কথা মনে হয় বিসিবি জানে না , বাংলাদেশেল পেস এটাক তেমন ধারালো না তার উপর এই রকম উইকেট । যাই হোক টাইগারদের সাথে আছি । আরো ভাল করুক সামনের ম্যাচ গুলোতে ।
সারারাত না ঘুমিয়ে স্বপ্নের জাল বুনছিলাম যে এই বার তোদের পাইছি ধুতি কি করে বাঁধতে হয় শিখাবো ,দাদারা তো আমার ছেড়া লুঙ্গির ফুটো টাকে আরো বড় করে দিল।
আর ইএসপিএন এ গাঙ্গুলীর সামনে বাংলাদেশের নিয়ে হাসা হাসি চলছে মেজাজ বিল্লা হয়ে গেল , একি গাঙ্গুলী দাদার চোখ তো বলছে তিনি এই সব মানতে পারছেন না মানে হাজার হলেও বাঙ্গালী তকমা থেকে কোন দিন বের হতে পাবেন না তিনি ।
আমরা জন্ম নিয়ে মায়ের ভাষা বাংলাতে কথা বলেছি গাঙ্গুলী দাদা জির ব্যতিক্রম হয়নি । পার্থক্য শুধু আমরা স্বাধীন আর ওরা পরাধীন ।