বাপের বাসার ঠিকানা দেননি কেন ? আসল কথা টাকা দেইনি তো ।
বুঝেই আমি সাথে সাথে ৫০০টাকা ধরাই দিলাম , এখন বলে এইটা তো এক জনের টাকা দিলেন , আমি উত্তরে বল্লাম ৪টা পাসপোর্টে আমি কি ১০০০টাকা করে দেব নাকি ,যা দিসি নেন না হলে দরকার নেই আমার পাসপোর্টে ।মিজাজ টা পুরো খারাপ হয়ে গেল । এই গেল ঠিক রাত ৮টার সময় ডি এস বি অফিস থেকে ফোন , আপনি একটু আসতে পারবেন , আমি সাথে সাথে গেলাম এখন শুরু আর এক ক্যাচাল ,ইনি কে হন বল্লাম আমার নানি , ওনার পাসপোর্ট হবে না কারন জানতে চাইলাম বলে ওনার বয়স বেশী । কিছু না বলে আমি চলে এলাম বাসায় , পরদিন ১টার সময় ফোন ... বাবা ২০০টাকা
আমার মোবাইলে পাঠায় দাও আমি পেপারটা ছেড়ে দিচ্ছি । কি করা দিলাম আরো ২০০ , এই যাত্রাই বাঁচা গেল । মে ২০১০ এ আবার গেলাম পাসপোর্ট অফিসে বন্ধুর জন্য জানলাম হ্যান্ড রাইটিং পাসপোর্ট এখন ৩ বছর মেয়াদী দিচ্ছে । ভাল পরবর্তীতে ২০১০ এর অক্টবরে গেলাম তখন ৫ বছর করছে আবার রাইটিং পাসপোর্ট । এম আর পি পাসপোর্টের জন্য নতুন করে
আবার ২ বার ফরম ছাড়া হয়ছে তাতে বাড়তি যোগ হলো
আপনার ধর্ম আর একজনে মোবাইল সহ ঠিকান যে আপনারে জানে ভালো মতন ।
আজকে গেলাম এক বড় ভাই জোর করে নিয়ে গেল , উনি এম আর পি পাসপোর্টে জন্য এপ্লাই করছে । ফুলিশ যেন বাসায় গিয়ে বিরক্ত না করে এই জন্য তিনি দালালরে ৮০০টাকা দিছে কিন্তু ফুলিশ টাকা খাইতে বাসায় ঠিক গেছে । আমার সামনে বড় ভাই দালালরে কইল তুমি কি ওদের টাকা দেও নাই ব্যাস আর যাই কোথায় দালাল ফোন দিল ফুলিশের
কাছে স্যার হাফিজরে নিয়ে ৩০০ টাকার খাওয়াই ছি আবার ওরে ৩০০টাকা হতে দিয়ে দিছি দেখেন তো স্যার আমার ব্যবসার বারোটা বাজায় দিলো ।পরে থানা থেকে যে পুলিশ বাসায় গেছিল উনি ব্যস্ত থাকার কারনে রিপোর্ট ডি এস বি অফিসে জমা দেন নি , বড় ভাই সারাদিন থানাতে থেকে রিপোট হাতে হাতে নিয়ে ডি এস বি অফিসে গিয়ে আরো ২০০টাকা ওদের হাতে দিয়ে পরে যথাযথ তারিখে পাসপার্ট পাইলেন
আসলে কেউ চাই না এই সব ফুলিশ বাসায় আসুক , বাসায় আসলে ভিকারীর মত শুরু করে
জেনে নিন এখনকার রেট পাসপোর্টের
এম আর পি জরুরী ৬০০০টাকা পাবেন ১৫ দিন পরে
এম আর পি নরমাল ৩০০০টাকা পাবেন ২৫ দিন পরে
দেশ তো ডিজিটাল তাই ১০ দিন পরেও পেতে পারেন
হ্যান্ড রাইটিং পাসপোট ৩০০০টাকা ৩দিন
হ্যান্ড রাইটিং পাসপোট ২০০০ টাকা ১২ থেকে ১৫ দিন
ভ্যাট ৫টাকা আমার জানা মতে ।
(ফুলিশ রিপোর্ট সাপেক্ষে)
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে মার্চ, ২০১১ ভোর ৬:০২