এতোদিন সবার ধারণা ছিল তার নাম মামলা সব ক্লিয়ার হয়নি। দেশে আসলেই গ্রেফতার হতে পারেন। এজন্য তিনি দেশে আসছেন না।
কিন্তু সংস্কারকালীন সরকারের বিজ্ঞপ্তিতে দেখা যাচ্ছে সরকারের পক্ষ থেকে দেশে আস্তে কোনো বাধা নাই।
তাহলে ?
তিনি নিজে পরিষ্কার করে না বললে কখনোই সত্য জানা যাবে না। পাবলিক নিজের মত করে বিভিন্ন কারন বলে বেড়াবে। আর তাতে স্যারের ইমেজ তত নষ্ট হবে। বিনপির দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক জোট সঙ্গী জামাতের জন্য ততো মঙ্গল হবে। এতোদিন একসাথে রাজনৈতিক পথে হাঁটলেও এখন দেখা যাচ্ছে ক্ষমতার দন্দ্বে একে ওপরের ঘোরতর দুশমনে পরিণত হয়েছে। কে কাকে পঁচানি দিয়ে নিজে উপরে উঠতে পারে চেষ্টায় মত্ত আছে।
যাই হোক কিছু কিছু ব্যাপার সোশ্যাল বাজারে আলোচনায় দেখা যাচ্ছে।
১ / ভারত : তাকে নিজেদের জন্য হুমকি মনে করে। এজন্য তাকে সরিয়ে দিতে এজেন্ট ঠিক করে রেখেছে। দেশে এলেই টার্গেট করতে পারে .
২/ আমেরিকা তাকে পছন্দ করে না।
৩/ আওয়ামীলীগ: গুঞ্জন আছে শেখ হাসিনাকে কয়েকবার টার্গেট করেছিলেন মারার জন্য। তাই তিনি আওয়ামীলীগেরও টার্গেট হবেন হয়তো।
৪/ জামাত : আসল পয়েন্ট। এতোদিন বিএনপি জামাত একসাথে চললেও এখন সামান্য দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। জামাত মনে করছে বিএনপি ভারতে জন্য দুর্বল পার্টি। বিএনপি ক্ষমতায় এলেই ভারতের কৌশলের কাছে হেরে যেতে পারে। তাতে আওয়ামলীগের ফেরা ত্বরান্বিত করতে পারে। আর আওয়ামীলীগ ফিরলে সবচেয়ে বেশি খারাবি আছে আওয়ামীলীগের লুঙ্গির তলে লুকিয়ে জামাতের রাজনীতি করা এনসিপির জন্য। বিএনপির জন্যও কম খারাবি নাই। তারা ৩২ ভেঙেছে। অতয়েব বিনপির এবং এনসিপির নিরাপত্তার জন্য জামাতের ক্ষমতায় যাওয়া দরকার।
তারেক দেশে আসলেই জামাতের ভোট পরে যাবে। যে পরিমান লাফালাফি জামাত এতোদিন করে চলেছে। তিনি দেশে আসলে অনেকটাই ঠাণ্ডা হয়ে যাবে। এজন্য বাজারে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে জামাত তুর্কি এজেন্ট ভাড়া করেছে। তারেক স্যারকে এলিমিনেট করার জন্য।
৫/ দেশী আর্মি : তারেক স্যারকে দেশ ছাড়ার আগে আর্মি বেশ টর্চার করেছে। শোনা যায় মজা ভেঙে দিয়েছে। স্যার দেশে ফিরে এলে তাদের লালবাতি জ্বালিয়ে দিবেন এজন্য তারাও স্যারকে মারার জন্য টার্গেট করতে পারে।
তবে আমার কি মনে হয় স্যার জুয়ায় অনেক টাকা হেরে গেছেন। হয়তো ধার দেনা করে ফেলেছেন বেশি। ধার দেয়া পার্টির চাপে হয়তো তিনি বের হতে পারছেন না।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


