জিভে জল আনা সব লোভনীয় খাবারের পসরা সাজিয়ে পৃথিবীর বিখ্যাত সব শেফরা বসে থাকেন কেন? আপনাদেরই জন্য! আপনারা তাদের রান্না করা খাবার তৃপ্তি করে খাবেন, খাবারের প্রসংশা করবেন, তবেই না তাদের এত কষ্ট সার্থক। কিন্তু সেই আপনারাই যদি শুধুমাত্র সময়ের অভাবে রেস্তোরায় না গিয়ে ইন্সট্যান্ট ফুডে অভ্যস্ত হয়ে পড়েন, তাহলে তাদের দু:খ হবে কিনা বলেন? আর এই দু:খেই বেশ কিছু ফরাসি রাঁধুনি রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে এসেছেন রাস্তায়৷
সাধারণত রান্নার পেছনে প্রচুর সময় দেয় ফরাসিরা৷ বাজার ভর্তি রয়েছে বিভিন্ন রকমের রান্নার উপাদান৷ সেই সঙ্গে রয়েছে ফ্রেঞ্চ ওয়াইন৷ ফরাসি রান্নার মূল উপাদান– বিভিন্ন ধরণের মাশরুম, ওয়াইন, পনির, মাছ আর মাংস৷ সঙ্গে থাকবে বিভিন্ন ধরণের ভিনিগার বা সিরকা৷ ব্যস!আর কিছু চাই না। না, না আর লাগবে ঘন্টাখানেক সময়। কিন্তু এই এক ঘণ্টা সময় ব্যয় করে খাবার খাওয়া, এটাই যেন হয়ে উঠছে না। সময়ের অভাবে বেশির ভাগ ফরাসিরাই আজকাল রেডিমেড খাবারের দিকে ঝুঁকছে। তাই ভাল খাওয়া-দাওয়ায় অভ্যস্ত ফরাসিদের রান্না ঘরে ঢোকা ক্রমেই কমে আসছে৷
কারো সময় নেই৷ কেউই তাদের রেস্তোরাঁতে খেতে আসছে না৷ অগত্যা বেরিয়ে আসলেন শেফরা৷ সবার হাতে হাতে ধরিয়ে দিলেন সহজ রান্নার বেশ কিছু রেসিপি৷ যার প্রতিটি উপাদানই বাজার থেকে কেনা সম্ভব৷ প্যারিসের রাস্তা থেকে নেওয়া হবে রেসিপি, বাজার থেকে কেনাকাটা, রান্না ঘরে রান্না আর সঙ্গে সঙ্গেই খাওয়া৷
আসলে, ফরাসিরা বাজারে কেনাকাটা করতে ভীষন ভালবাসে৷ এদের অনেকেই বড় বড় সুপারমার্কেটে যেতে পছন্দ করেন, যেখানে সবকিছুই পাওয়া যায় একসাথে৷ যেখানে রয়েছে প্রশস্ত জায়গা, চলাফেরা হবে সহজ ও স্বাভাবিক৷ আর এসব বড় বড় সুপার মার্কেটের কাছেই ঘাঁটি গেড়েছেন রাঁধুনিরা৷ আটটি রেস্টুরেন্টের হেড শেফরা বিনামূল্যে বিলিয়ে যাচ্ছেন রেসিপি৷ মোটামোটি একটি মোবাইল রান্নাঘর নিয়েই তারা ঘুরছেন৷ বাস্তবে রান্না করে দেখিয়েও দিচ্ছেন৷ আবার নাটকীয়ভাবে বকা দিচ্ছেন মা-খালা-দাদী আর নানিদের! কেন তারা তাদের উত্তরসূরীদের কিছুই শেখাননি। অনেকেই তাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনছেন৷ চাক্ষুস দেখার পর নিজ মনেই ভাবছেন, ‘‘যদি সবকিছু এত সহজই হয়ে থাকে, তাহলে চেষ্টা করে দেখাই যাক?'' ব্যাস, আর দেরী কেন? শ্রোতাগণ ঢুকে পড়ুন যে কোন দোকানে৷ কিনে নিয়ে যান প্রয়োজনীয় প্রতিটি জিনিস৷ বাড়িতে গিয়েই লেগে পড়ুন রান্নার কাজে।
কুকদের প্রজেক্ট সাকসেসফুল। কি বলেন?
আলোচিত ব্লগ
ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন্যায়ের বিচার হবে একদিন।

ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন
আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।