ব্লগীয় সু-শীলরা মাঝে মাঝে ফতোয়া দেন, এমনকি কারো পোস্টের হেডিংয়েও ছুরিকাঁচি হাতে ঝাপিয়ে পড়েন, উহু সোনা, ব্যক্তিআক্রমন হয়ে গেছে, ছাগলকে মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে আদর করলেই দেখবা সে ম্যাৎকার বাদ দিয়ে হাদিস কোরান পড়া শুরু করবে।
ছাগলের মাথায় যতোই হাত বুলানো হউক, তার বড়জোর দাঁড়ি গজাইতে পারে, সেইডাও বায়োলজিক্যাল ব্যাপার, হাত বুলানোর সাথে কুনু রিলেশন নাই, তবে এইডা কনফার্ম কইরা বুঝি, যতোই আদর আপ্যায়নে মজানো হউক না কেন ছাগল ম্যাৎকার করিয়াই যাইবে। এইডা বুইঝাও কিছু কই না, যার যার ছাগল সে যেমতে পারে, সামলাউক, আমি পার্লামেন্টের মানুষ, এইসব ছুটুখাটু ব্যাপারে নাক গলাইয়া নাকের অসম্মান না করি।
সমস্যা হইলো, সু-শীলরা ছাগোলের নীতি জাতীয় নীতিতে কনভার্ট করবার চায়। যেমুন ধরেন, কিছু কিছু সু-শীল আছে, যারা স্বাধীনতার চেতনায় জান হয়রান করিয়া কাজ করিতে করিতে মস্তকের ঘাম চটির তলায় ফেলিয়া দেয়; কিন্তু জামাতে পিছলামির আদর্শ নিয়া তাগো মাথাব্যথা নাই, জামাতও রাজনীতি করুক এই ব্যাপারে তারা খুবই উদার। যে দেশের জন্মের সময় বাধা দিছে যারা, সেই দেশের এইসব চেতনার সু-শীলরা তাগো প্রতি ছাগদরদ দেখাইলে তখন নাক গলাতেই হয়।
সু-শীলগো উচ্চফলনশীল মস্তিষ্কমতে, তারা একবার ভুল করছে, তাতে কি? তারা এখন কি করছে, সেইটাই দেখার বিষয়, যেমুন ধরেন, যুদ্ধাপরাধী সব দলেই আছে, জামাত থাইকা যুদ্ধাপরাধী বাদ দিলেই তো তাগো লগে স্বাধীনতার কুনু কনফ্লিক্ট থাকে না। সেই কোন একাত্তরে কি করছে তার লাইগা জামাতরে গালি দেয়া। ছিঃ ছিঃ!!
পাবলিক বিলা হইলে হন, এইরম ছাগদরদী সু-শীলের দেশপ্রেমরে আমি ুদি না।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




