somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঈদ আনন্দ বিবর্ণ কেন ???

২৫ শে মে, ২০২০ রাত ৯:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
ঈদ আনন্দ বিবর্ণ কেন ???



ছোট বেলায় ঈদ কবে হবে ৭ দিন আগ থেকে প্রস্তুতি চলত, আর বায়না কি হবে তার ফন্দি
ফিকির তো থাকতই । তখন বুঝতামনা ঈদ আনন্দ সারা বিশ্বব্যাপী এর সাথে দ্বায়িত্ব ও কর্তব্য
জড়িত আছে। সঙ্গে আছে বিশ্ব বানিজ্য এবং মধ্যবিত্ত থেকে দরিদ্র শ্রেণীর কিছু বাড়তি আয়ের
উপায় ও পরিবারের মুখে হাসি ফিরিয়ে আনা ।
Eid Mubarak

অভ্যাসমতে খুব ভোরে ঘুম ভাঙল, বউকে বল্লাম তাড়াতাড়ি উঠ সময় নাই, সেহেরী খেতে হবে, রোজা
রাখতে হবে না? গত রোজায় এমন বলেছিলাম আর ধড়ফড় করে উঠে ব্যবস্হা নিয়ে নেবার পর বুঝল আজ
রোজা রাখতে হবে না আজ তো ঈদ, রান্নাঘড় খেকে খুন্তি নিয়ে তেড়েএল কেন এমন বলেছি, উত্তরে
হাসতে হাসতে বল্লাম প্রথম সকালে তোমার সাথে এটাই আমার ঈদ আনন্দ ।
কিন্ত আজ সকালে বিছানা ছেড়ে উঠল না, বিষন্ন কন্ঠে বল্ল আজ ধর্মীয় বিধান মতে ঈদ তবে মনের কোথাও
ঈদ আনন্দ খুঁজে পাচ্ছি না, ছেলে মেয়েরা কেউ কাছে নেই, জামাতে নামাজ পড়ার আনন্দ নেই, প্রতিবেশীর বাসায়
খাবার পাঠানোর সুযোগ নেই, আত্নীয় দাওয়াত করার উপায় নাই, বয়স্কদের সালাম নেবার সুযোগ নাই, বাচ্চাদের
কলকাকলীতে উঠান ভরে উঠত তা নেই, তাদের আবদার আর আবদার ছিলো কে কত সালামি দেবে সেই আনন্দ
থেকে বন্চিত , ঈদে নুতন জামা কেনাকাটা ছিল তা হলো না, কোন গিফট পেলাম না, কিছু কিছু গিফট
দরিদ্র ছেলেমেয়েদের দিতাম তার কেউ ঢাকায় নেই !!? কিসের তোমার ঈদ ?
আমি ঘুমাব আমাকে ডিস্টার্ব করবে না ।



.................চাকুরী হারানো বা বেতন না পাওয়ার ভয়ে লকডাউন ভেঙ্গে গার্মেন্ট শ্রমিকদের রাস্তায় মিছিল..............
ঢাকা ট্রিবিউন এপ্রিল ১৩, ২০২০ ইং


মনটা বিবর্ণ হয়ে গেল , আমরা এখন যুদ্ধক্ষেত্রর মধ্যদিয়ে যাচ্ছি , কি করে বুঝাই, মনে পড়ল ৭১' এর স্বাধীনতা
যুদ্ধের মার্চ মাসের কথা, ২৭শে মার্চ পাকবাহিনী আমাদের এলাকা আক্রমন করল, চারিদিক ঘিরে ফেলেছে,
ভয়ে কাপঁছি , সববাসা থেকে বাছাই করে ছেলে ,বাপ, যুবক ধরে নিয়ে যাচ্ছে, কোন অভিজ্ঞতা নেই, কোন
পূর্বপ্রস্ততিও নাই, কিভাবে জানি লুকায়ে ছিলাম,সকলকে ধরে নিয়ে একটু দুরে খেলার মাঠে জড়ো করল ।আব্বুকে নিয়ে
গেছে, পাশের বাসার সকল চাচ্চুদের ধরে নিয়ে গেছে তাই সারা দিন চরম দুশ্চিন্তা আর উৎকন্ঠায় কাটল,
সন্ধ্যার পর ছাড়া পেল আই কার্ড প্রদর্শন করে, তারপর .......
সেই রাতে যুদ্ধক্ষেত্রর মধ্যদিয়ে পদচারনা , বিরাট এক কাফেলা নিয়ে রওনা হলাম অজানার পথে ... ... ... ।

প্রতি শতকে একবার মহামারী আসে, মানব জীবনে এটাও যুদ্ধক্ষেত্র, বিশ্ব স্বাস্হ্য সংস্হা ডিসেম্বর ৩১ তারিখে এই
যুদ্ধের ডাক দিয়েছিল, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বেকুফ ছিল আমরাও তা বিশ্বাস করে বসেছিলাম, আমাদের কোন
প্রস্ততি ছিল না, রাজারবাগ লাইনে পাকবাহীনির আক্রমন প্রতিরোধ করতে গিয়ে যেমন আমরা বেশ কিছু সাহসী
যোদ্ধা হারালাম, তেমনি আমরা ৩১শে ডিসেম্বর থেকে মার খেতে খেতে ৮ই মার্চ বুঝলাম আমাদের প্রতিরোধ
যুদ্ধে যেতে হবে।

৩১শে ডিসেম্বর থেকে ৮ই মার্চ

১. ঘোষনার পর থেকে সাধারন মানুষের মাঝে তেমন কোন প্রতিক্রিয়া ছিলনা, শুধুমাত্র আইইসিডিআর এর
কিছু কর্মকর্তা এ বিষয়ে জানতেন যে আরকেটি যুদ্ধ সমাগত ।
২. কোন হাসপাতাল বা ডাক্তার প্রস্তুত ছিল না, ছিলনা কোন তথ্যগত দিক নির্দেশনা
৩, কোন প্রকার প্রতিরোধ মূলক সামগ্রীর যোগান বা ব্যবহারের প্রশিক্ষন
৪. ছিলনা মেডিকেল , মেডিসিন প্রয়োগের নীতিমালা
৫. ছিলনা আনুষাঙ্গিক যন্ত্রপাতির যোগান ও ব্যবহারের লোকবল
৬. অজানা আতন্কে হাসপাতালগুলি রোগী ভর্তি করতে প্রস্তত ছিলনা
৭. বিমান বন্দর বা স্হল বন্দর প্রস্তত ছিলনা অনাঙ্কাখিত জীবানুবাহী মানুষকে শনাক্ত করা ও ব্যবস্হা নেয়া ।

৮ই মার্চ থেকে ২৫শে মার্চ

১. আইইসিডিআর এর প্রতিদিন বুলেটিন প্রচার হতে শুরু হলো , জনগন নড়েচড়ে বসল ।
২. আইইসিডিআর এর টেষ্ট মাত্র ১৫০ বা ২০০ তাতে সংক্রম কম বা মৃত্যুর হার কম থাকায় প্রচুর সমালোচনা শুরু হলো
যেখানে বিশ্ব স্বাস্হ্য সংস্হা বলছে টেষ্ট টেষ্ট টেষ্ট , এর কোন বিকল্প নেই, জনসংখ্যার অনুপাতে এই টেষ্ট হতে
হবে প্রতিদিন । তখন প্রতিদিন বিভিন্ন উপসর্গ নিয়ে বাংলাদেশে রোগী মৃত্যুবরন করছে, তার হিসাব কেন বুলেটিনে নেই ?
৩. সরকারী বিভিন্ন ভাষ্য বা উপদেশ সকলে একমত হতে পারছিলনা, নানা বিতর্ক চলছিল গণমাধ্যমে ।
৪. সরকারী ভাবে ঘোষনা আসল, সকল প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে, প্রনোদনার ঘোষনা আসল ।
৫. পরিলক্ষিত হলো যে, যুদ্ধক্ষেত্রর প্রস্তুতি ফেলে কে কিভাবে প্রনোদনা নিতে পাবে তার প্রতিযোগিতা ।
৬. কোন কোন হাসপাতাল যুদ্ধক্ষেত্রর জন্য প্রস্তত হবে, লোকবল কি ভাবে আসবে, টেষ্ট কিট কোনটি কিভাবে ব্যবহার হবে,
কি পদ্ধতিতে হবে বিতর্ক চলছে।


...................বিশ্বমানের স্যাম্পল টেষ্টিং বুথ,যা আতংকমুক্ত আমাদের বিশেষ অর্জন ..............................

২৬শে মার্চ থেকে ৩০শে এপ্রিল

১. লকডাউন ঘোষনা এলো । পত্রপত্রিকা, গণমাধ্যম, ফেসবুকে প্রচুর বিতর্ক শুরু হলো, শব্দটি আমাদের অপরিচিত,
ফেসবুকে কেউ কেউ সরকারকে গালি গালাজ দিতে লাগল। কেন এই লকডাউন ? এক বন্ধু দুম করে প্রশ্ন করে
বসল, যেন আমি সরকারের প্রতিনিধি , ভাবটা এমন যে, সরকারের সঙ্গে কোন না কোন সুত্রে লিংক থাকাটা
অপরাধ !
২. লকডাউন ঘোষনার পর হঠাৎ করে সকল জীবন যাত্রা থেমে গেল, বিগত একশত বৎসরের ইতিহাসে যা কল্পনা
করা যায়নি তা ঘটতে শুরু করল, মানব সভ্যতার ইতিহাস রচনা হলো ।
নেপালের রাজধানী থেকে এভারেষ্ট দেখা যাচ্ছে, নীলাকাশ গভীর নীল দিগন্তে প্রসারিত হলো, বণ্য প্রানী
অভ্যয়ারণ্য ছেড়ে লোকালয়ে আসতে শুরু করেছে,সমুদ্র পাড়ে ডলফিন এসে প্রান খুলে খেলছে, মহাকাশে
অতি বেগুনীরশ্মী ছিদ্রপথ মেরামত হচ্ছে, মানুষ চুপি চুপি বলছে তাহলে কি মানুষের অত্যাচারে নিগৃীত
প্রকৃতি যুগে যুগে এভাবেই প্রতিশোধ নেবে ?
৩. লকডাউন আমাদের কাছে অপরিচিত হলে ও উন্নত বিশ্বে এবং হাসপাতালে জরুরী সময়ের একটি দরকারী
ব্যবস্হাপনা ।লকডাউন হ'ল লোকেরা সেখানে থাকার জন্য প্রয়োজনীয়, যেখানে তারা সাধারণত নিজেরাই বা অন্যের
কাছে নির্দ্বিধায় চলাফেরা করতে পারে তার জন্য নির্দিষ্ট ঝুঁকির কারণে থাকে। "স্টে-এ-হোম অর্ডার" শব্দটি প্রায়শই নির্দিষ্ট
জায়গাগুলির পরিবর্তে লকডাউনগুলির জন্য ব্যবহৃত হয় যা কোনও অঞ্চলকে প্রভাবিত করে।
প্রোটোকলটি কেবলমাত্র উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পদে থাকা কেউ দ্বারা শুরু করা যেতে পারে।একটি পূর্ণ লকডাউন সাধারণতঃ
লোকেরা অবশ্যই যেখানে থাকে সেখানেই থাকতে হবে এবং এর মধ্যে কোনও বিল্ডিং বা কক্ষগুলিতে প্রবেশ বা প্রস্থান
করতে পারবে না, যদি ইতিমধ্যে এমন জায়গায় না থাকে তবে নিরাপদে মনোনীত নিকটতম জায়গায় যেতে হবে।


বন্ধুটি বিরক্ত হয়ে বল্ল এত কথার মারপ্যাচঁ বুঝিনা সহজ করে বল, এরকম প্রশ্ন আবার শুনতে হবে তাই প্রস্তুতি নেয়া ছিল:
হেসে বল্লাম, মনেকর একটি ম্যাচবক্সে ২০০ টি কাঠি আছে, কাঠিগুলি একটি টেবিল গায়ে গায়ে সাজিয়ে রাখা হলো ,
এখন একদিকে আগুন দেয়া হলো, এমন সময়ে তুমি ৩০টি কাঠির পর নিরাপদ দুরত্বর জন্য ১০টি কাঠি সরায়ে নিলে
ফলে বাকী কাঠিগুলি আর আগুনে না পুড়ে বেচেঁ গেল । এবার বুঝলে ? ৩০টি কাঠি আগুন দ্বারা আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে,
১০টি কাঠি বাচাঁর জন্য আইসোলেশনে গেল আর বাকীরা বাসায় গিয়ে নিরাপদ দুরত্বে বেঁচে থাকল ।আর যদি জলন্ত ৩০টি
কাঠি থেকে বা আইসোলশেন থেকে নিয়ম ভঙ্গ করে সুস্হদের মাঝে গিয়ে পড়ে তখন কি হবে ?
বন্ধুটি অতি উৎসাহে লাফ দিলো তাহলে তো সরকার ব্যর্থ বলা যায়.. ... ... দেশে পূর্ণ লকডাউন কেন হলো না ?
৪. লকডাউন একনাগারে দীর্ঘদিন চলতে পারে না, নিয়ম মেনে লকডাউন পালন করলে সর্বোচ্চ ৪২ দিন যথেষ্ট ।
দেখা যাক লকডাউনে আমাদের অবস্হান কি ?
ক) জীবানু আক্রমনের ক্ষেত্রে লকডাউন বিরতি টানার একটি উত্তমপন্থা ।
খ) সমরবিদরা মাঝে মাঝে যুদ্ধক্ষেত্রে কৌশল পরিবর্তন করে, তেমনি হাসপাতাল প্রস্তুত,ডাক্তার প্রশিক্ষন,
পিপিই সংগ্রহ, টেষ্টিং কীট মজুদ, লোকবল নিয়োগ এবং জনসাধারনকে সচেতন করার জন্য প্রয়োজনীয় সময়।
গ) লকডাউনের মধ্যে আমাদের বৃহত্তম বিশায়িত হাসপাতাল প্রস্তত।
ঘ) লকডাউনের মধ্যে জেলা উপজেলার হাসপাতাল প্রস্তুতি গ্রহন করেছে।
ঙ) লকডাউনের মধ্যে বিষ্য়করভাবে টেষ্টিং ল্যাব ও বুথ বৃদ্ধি পেয়েছে।
চ) লকডাউনের মধ্যে এত কৌশল গ্রহনের পরও চুড়ান্ত সাফল্য আমারা পেলাম না, কেন ?


................................. স্বাস্হ্যবিধি না মেনে বায়তুল মোকারম এর সামনে মুসল্লীদের ভীড় ............................

১লা মে থেকে ২৪শে মে

ক) জীবন ও জীবিকার টানে লকডাউন ভেঙ্গে পড়ে; নিম্ন আয়ের মানুষ ১ম ১৪ দিন ধৈর্য ধরে স্বাস্হ্য বিধি পালন করেছে
তারপরই , বেতন, চাকুরী হারানো বা অনাহারে থাকায়, বিক্ষোভ, অবস্হান ধর্মঘট এরপর রাস্তায় নেমে মিছিল ।
এখানে কোন রাজনৈতিক শ্লোগান ছিল না, অশ্লীল ভাষার প্রয়োগ ছিল না। আকুল আবেদন ছিল, আমরা বাচঁতে চাই,
অর্থ,অন্ন ও নিরাপদ চিকিৎসার ব্যবস্হাপনা চাই ।
খ) আমাদের টেষ্ট করার ক্ষমতা এখন অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে, প্রতিদিন প্রায় ১০,০০০,০০ টেষ্ট চলছে তাই শনাক্তকরন
বাড়ছে, জনসংখ্যার হার অনুসারে শনাক্তকরন আরও বাড়াতে হবে, নাহলে প্রতিদিন যে হারে মৃত্যু (১.৪১%) হচ্ছে
তা বিশ্ব অনুসদ্ধানী তথ্য মতে শীর্ষ দশে অবস্হান করছে ।
গ) এই লকডাউনের মধ্যে হয়ে গেল সাইক্লোন আম্ফানের আঘাত তারা, ক্ষতিগ্রস্হরা কিছুই চায় না , শুধু চায় বেঁচে
থাকার অবলন্বন আর দু:খের অবসান । তাদের দু:খ এই বেড়ীবাঁধ কখোনই স্হায়ী ভাবে করা হয় না ,কোন রকমে
জোড়াতালি দেয়া হয় তাই প্রতিবারই তাদের বাধঁ ভেঙ্গে সম্পদের প্রচুর ক্ষতি হয় ।
ঘ) শিথিল লকডাউনের সুযোগে এক শ্রেণীর লোক, বেড়াতে যাওয়া,বাড়ী যাওয়া, শপিং সবই চালায়ে যাচ্ছে,
স্বাস্হ্য বিধি মেনে এসব করা হলে কোন আপত্তি থাকার কথা নয়, আমাদের শিক্ষিত শ্রেনীর একটা অংশ
এসব যথাযথ মানতে চায় না, তাহলে নিম্ন আয়ের বা দরিদ্র শ্রেণীর লোকজন কেন মানবে ???
ঙ) আমাদের সামাজিক সচেতনা জাগ্রত করা ও স্বাস্হ্যবিধি সঠিক ভাবে পালন করতে না পারার জন্য আমরা
চুড়ান্ত সাফল্য পাইনি বলে আজ ঈদের আনন্দ উদযাপন করতে পারলামনা,শতবর্ষের আনন্দঘন কোলাকুলি
দেখতে, উপভোগ করতে পারলামনা ।


............................উপকুলীয় অন্চলে স্বাস্হ্যবিধি না মেনে ভিন্ন ধারায় ঈদের নামাজ আদায় ..........................

২৫শে মে সন্ধ্যা
ক) বন্ধুটি হতাশ হয়ে ডিজিটাল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গেল, তাকে বল্লাম আরেকটু শুনে যাও, লকডাউন ছাড়াই
এখন কিছু কিছু দেশ পরীক্ষা মূলক স্বাস্হ্য বিধির সুব্যবস্হা ও ডিজিটালাইজ করে চমকপ্রদ সাফল্য পাচ্ছে,
জীবন ও জীবিকার তাড়নায় অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে সকল দেশ এই পথে আসতে হবে।
খ) হেসে বল্লাম দু:খ করার কিছু নেই , মুক্তিযুদ্ধের সময় সঠিক রণকৌশল গ্রহনের মাস তিনেকের মধ্যে আমরা
প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্হা নিতে পেরেছি , আগামী ডিসেম্বর নাগাদ আশাকরি চুড়ান্ত সাফল্যর মুখ দেখব ।
গ) ছেলে ডিজিটাল সংযোগে এসে জানাল, স্বাস্হ্য বিধি মেনে তোমার জন্য একটা গিফট রেখেছি, ধরে নাও
এবারের ঈদের এটাই তোমার জন্য ডিজিটাল ভালবাসা ।


.......................বিশ্ব বিপর্যয়ের জন্য এই প্রাণী কতটুকু দায়ী, সময় তা নির্ধারন করবে ...........................


সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৩৫
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রম্য: টিপ

লিখেছেন গিয়াস উদ্দিন লিটন, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৫




ক্লাস থ্রীয়ে পড়ার সময় জীবনের প্রথম ক্লাস টু'এর এক রমনিকে টিপ দিয়েছিলাম। সলজ্জ হেসে সেই রমনি আমার টিপ গ্রহণ করলেও পরে তার সখীগণের প্ররোচনায় টিপ দেওয়ার কথা হেড স্যারকে জানিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বৈশাখে ইলিশ

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪০



এবার বেশ আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছে । বৈশাখ কে সামনে রেখে ইলিশের কথা মনে রাখিনি । একদিক দিয়ে ভাল হয়েছে যে ইলিশকে কিঞ্চিত হলেও ভুলতে পেরেছি । ইলিশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রিয় কাকুর দেশে (ছবি ব্লগ) :#gt

লিখেছেন জুন, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৩



অনেক অনেক দিন পর ব্লগ লিখতে বসলাম। গতকাল আমার প্রিয় কাকুর দেশে এসে পৌছালাম। এখন আছি নিউইয়র্কে। এরপরের গন্তব্য ন্যাশভিল তারপর টরেন্টো তারপর সাস্কাচুয়ান, তারপর ইনশাআল্লাহ ঢাকা। এত লম্বা... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেরত

লিখেছেন রাসেল রুশো, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৬

এবারও তো হবে ইদ তোমাদের ছাড়া
অথচ আমার কানে বাজছে না নসিহত
কীভাবে কোন পথে গেলে নমাজ হবে পরিপাটি
কোন পায়ে বের হলে ফেরেশতা করবে সালাম
আমার নামতার খাতায় লিখে রেখেছি পুরোনো তালিম
দেখে দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসরায়েল

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮

ইসরায়েল
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

এ মাকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ বাবাকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
নিরীহ শিশুদের হত্যা করেছে ইসরায়েল
এই বৃ্দ্ধ-বৃদ্ধাদের হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ ভাইক হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ বোনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
তারা মানুষ, এরাও মানুষ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×