বর্ষবরণের পর শুরু হয় সোহার্দ্য ও নতুন্ত্ত্বের ভাব বিনিময়,
এটা বাংলার আবহমান সংস্কৃতিতে চলছে দীর্ঘদিন যাবত ।
পূর্বে তা গ্রাম গন্জে চল্ ছিল এখন শহুরে রুপ ধারন করেছে ।
কোথাও চলছে পার্টি, দাওয়াত, গান বাজনার আসর, ক্যালেন্ডার অথবা গিফট বিতরন
বা কেক কেটে করপোরেট কালচার তৈরী ।
এমনি একটা আবহে ছিলাম গতকাল মিল্কভিটার সদর দপ্তরে ।
গ্রামীণ কর্পোরেট থেকে একটি টিম এসে হাজির , সঙ্গে ইয়ায়া.....
বড় একটি প্যাকেট, বুঝতে অসুবিধা নয় যে অনেক অনেক বড় কেক:
আগ্রহ নিয়ে আছি কেমন দেখতে,
ঐ সময় উপস্হিত ছিল , একটি কোম্পনীর ৪জন পরিচালক, একজন এমপি, আইনজীবি
আর প্রতিষ্ঠানের প্রধান, এমডি ও জিএম এজিমবৃন্দ ।
কেউ কেউ বলছিল এই করোনায় কি ভাবে কেক কাটা হবে, কেউবা বলছে এভাবে তো
খাওয়া যাবেনা !
কর্পোরেট টিমের প্রধান ছোট্ট আর ধীরে ধীরে বল্ল , আমরা আপনাদের অসুবিধার কথা
জানি আর মনের অবস্হা বুঝি, তাই দেখুন আমরা কি এনেছি ...............
আস্তে আস্তে প্যাকেটের মুখ উত্তোলন হলো, আমরা বিস্ময় নিয়ে দেখলাম ,
খুব সুন্দর করে সাজানো আর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্হা নেয়া হয়েছে ।
সবার মুখ আনন্দে উজ্জল হয়ে উঠল, ঝটপট ছবি হলো আর খুব
মজা করে আমরা নববর্ষর কেক খেলাম ।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:২৬